Logo: NYnews52.com





আজকের পৃথিবী আমাদের পৃথিবী


প্রথম পাতা


বিক্ষোভে উত্তপ্ত গোপালগঞ্জ

(২৯ ডিসেম্বর, ঢাকা)।। ২৯ তারিখ রোববার বিকেলে খালেদা জিয়ার পর সন্ধ্যায় গোপলগঞ্জ জেলার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, ব্যবসায়ী, ক্রীড়াবিদ, আইনজীবীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী এবং শ্রমজীবী সংগঠন দফায় দফায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে। এছাড়া টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া, মকসুদপুর ও কাশিয়ানী উপজেলায়ও বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। রোববার ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচিতে যোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে গুলশানের বাসা থেকে বের হতে না পেরে ক্ষুব্ধ খালেদা প্রথমে পুলিশের সঙ্গে এবং পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে মিনিট দশেক কথা বলেন। গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে কথা বলার ফাঁকেই পুলিশ সদস্যদের ধমক দেন এই ১৮ দলীয় জোটনেতা।
এক পর্যায়ে এক পুলিশ সদস্যকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, “এই যে মহিলা, আপনার মুখটা এখন বন্ধ কেন? বলেন তো কী বলছিলেন এতক্ষণ ধরে? মুখটা বন্ধ কেন এখন? দেশ কোথায়, গোপালী? গোপালগঞ্জ জেলার নামই বদলিয়ে দেব বুঝছেন, গোপালগঞ্জ আর থাকবে না।”
বিরোধী নেতার এ বক্তব্যের প্রতিবাদে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে গোপালগঞ্জের চৌরঙ্গীতে ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা বলেন, গোপালগঞ্জ সম্পর্কে কটূক্তি করায় খালেদা জিয়াকে ক্ষমা চাইতে হবে।
১/১১-র কুশিলবরা আবার সক্রিয়

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ দেশের যেসব কথিত ‘বিশিষ্ট নাগরিক’ সরকারকে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁদের কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এক-এগারোর কুশীলবরা আবার সক্রিয় ও সোচ্চার হয়েছেন। এদের ব্যাপারে সবার সজাগ থাকতে হবে। এক-এগারোর কুশীলবরা এখন অনেক কথা বলছেন! কিন্তু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার সময় যখন হরতাল দেয়া হয়েছে, তখন কেন তাঁদের চেতনা জাগ্রত হয়নি? ৫ জানুয়ারি নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেয়া কথিত ‘বিশিষ্টজনরা’ দেশে ‘অসাংবিধানিক পন্থা’ চাইছেন কি না সে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে। এখন নির্বাচন বন্ধ করতে হলে অসাংবিধানিক পন্থায় যেতে হবে। বিশিষ্টজনরা কী সেই পন্থায় চান? অবশ্য অসাংবিধানিক পন্থা থাকলেই ‘বিশিষ্টজনদের কদর বাড়ে।’ তাঁদের অবশিষ্ট কাজটুকু হয়ে যায়, গাড়িতে পতাকা লাগাতে পারে। রবিবার সকালে গণভবনে জেএসসি ও জেডিসির পরীক্ষার ফল গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রসঙ্গত, গত শনিবার এক গোলটেবিল বৈঠকে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের একটি অংশ সঙ্কট এড়িয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেন। ‘সঙ্কটে বাংলাদেশ, নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এ বৈঠকে চার ঘণ্টা ধরে আলোচনা করেন ৫৪ জন। এর আয়োজনে ছিল চার সংগঠন সিপিডি, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, সুজন ও টিআইবি। এসব বুদ্ধিজীবীর পরামর্শ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কিছু বিশিষ্টজন হঠাৎ করেই বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। এদের মধ্যে অনেককে আগেও দেখা গিয়েছিল এক-এগারোর সময়ও এরা সোচ্চার হয়ে উঠেছিলেন। নাগরিক সমাজের এই প্রতিনিধিদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর জিজ্ঞাসা, ওনাদের এ চেতনা এত দেরিতে কেন এলো? যখন হরতাল-অবরোধে পরীক্ষা বন্ধ হয়ে গেল, বাসে আগুন দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মারল, তখন ওনাদের এ চেতনা কোথায় ছিল? হেফাজত যখন তাণ্ডব করল, আমার আহ্বানের পরও বিরোধীদলীয় নেতা সংলাপে সাড়া দিলেন না, তখন কেন বিশিষ্টজনদের চেতনা জাগ্রত হলো না? (সূত্র: জনকণ্ঠ)
নিউইয়র্কের মসজিদে মজসিদে দেশ বিরোধী প্রচারণা

এনওয়াইনিউজ৫২: নিউইয়র্ক শহর বহুজাতিক মানুষের বসবাসস্থল। কিন্তু এখানে বাঙালীদের সংখ্যা কম নয়। মসজিদের সংখ্যাও প্রচুর। কিন্তু, রাজাকার--জামাত-শিবিরচক্র ও উগ্র ধর্মবাদীরা তাদের প্রচারের কেন্দ্রস্থল হিসেবে মসজিদকে বেছে নিয়েছে। কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার পর তাদের তৎপরতা বহুগুণে বেড়ে গেছে বলে মুসল্লিদের সূত্রে জানা যায়। ২২ ডিসেম্বর, যু্ক্তরাষ্ট্র ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আয়োজনে মৃত্যু দণ্ড প্রাপ্ত আসামী আশরাফুজ্জামান খানকে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে চাপ প্রয়োগের লক্ষ্যে জ্যামাইকায় স্থানীয় দেশপ্রেমী সচেতন মহলের সমাবেশের পর জানা যায় ১৬৫ স্ট্রিটের একটি মসজিদে এতদ অঞ্চলের জামাত-শিবির ও মৌলবাদী চক্র সমবেত হয়। তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা দেশের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখেন এবং কয়েকজন ইমাম অকথ্য ভাষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মুসল্লি বলেন, 'এই ঘটনার পর যে কোনো ইমামের পিছনেই আমার নামাজ পড়তে খারাপ লাগছে। ইমামদের মুখ থেকে এমন ভাষা বের হয় আমি নিজ কানে না শুনলে বিশ্বাস করতে পারতাম না।" আরো জানা যায়, প্রতি শুক্রবার খুৎবার সময় ছাড়াও প্রায় প্রতি ওয়াক্তেই নামাজের আগে ও পরে ওই চক্রটি দেশবিরোধী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। ইংরেজীতে তাদের রঙ্গিন পোষ্টারও চলে যাচ্ছে নানা ভাষার মানুষের কাছে। স্থানীয় সচেতন মহল মনে করেন, এর বিরুদ্ধে সোচ্চার না হলে এদের এই ধরনের অপপ্রচার বন্ধ হবে না।









আরো সংবাদ


অর্থনীতি
চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে

কবিতা/সাহিত্য

তিন প্রকার ছন্দ/হাসানআল আব্দুল্লাহ
তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ
গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা

দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ

কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ

গল্প/মোজাফফর হোসেন
ছড়া

হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া
একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ
আলোচনা

অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা

খেলাধূলা

ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমন



বিজ্ঞান

পৃথিবীর মতো গ্রহ


পূ্র্ববর্তী সংখ্যা



অন্যান্য পুরোনো সংখ্যা












পুরোনো সংখ্যা

আমরা সবার কথা বলি
e-mail: editor@nynews52.com


কবি হাসানআল আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে ফরিদা মজিদের সীমাহীন মিথ্যাচার


ঢাকা: (৩ মে, ২০১৪) সম্প্রতি ফেসবুকে ফরিদা মজিদ সীমাহীন মিথ্যাচার করেছেন কবি ও ‘শব্দগুচ্ছ’ সম্পাদক হাসানআল আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে। কোনো প্রকার প্রমাণ উপস্থাপন ছাড়াই তিনি দাবী করেছেন যে গত বইমেলায় প্রকাশিত হাসানআল আব্দুল্লাহর অনুবাদে হুমায়ুন আজাদের ‘নির্বাচিত কবিতা’ গ্রন্থে ফরিদা মজিদের অনুবাদ ব্যবহার করা হয়েছে। গ্রন্থখানা প্রকাশ করেছে বিভাস প্রকাশনী। সম্পাদনা করেছেন মার্কিন কবি স্ট্যানলি এইচ বারকান। মিসেস মজিদ লিখেছেন, “Over the years I had translated several poems of Humayun into English at his request. Now that rogue, Hasan Al Abdullah [Hassanal Abdullah], published a volume of Humayun's poems in English, used some of my translations, and used his own name as translator.” এই দাবীর সপক্ষে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন তো তিনি করেনই নেই, বরং তার ফেসবুক বন্ধুদের এই ‘চৌর্যবৃত্তির’ (তাঁর ভাষায়) সংবাদ ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ জানিয়েছেন। সেইসব বন্ধুরা ন্যূনতম সত্যের যাচাই-বাছাই ছাড়া তা করেও যাচ্ছেন। তাছাড়া ফরিদা কর্তৃক কোনো প্রমাণ ছাড়া ‘that rogue’ বা ‘ওই বদমাশ’ ব্যবহারও সব রকম সভ্যতার পরিপন্থী।
বিস্তারিত

ড্রোন বানাচ্ছে বাংলাদেশ


শাবির মডেল
ঢাকা: এবার মানববিহীন বিমান (ড্রোন) বানাচ্ছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) তরুণ গবেষক দল। নতুন বছরের শুরুতেই তারা ড্রোনের একটা পরীক্ষামূলক ডিজাইন তৈরি করেছেন। এখন চলছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস সংযোজনের কাজ। আগামী এপ্রিল মাসে সিলেটের আকাশে তারা ড্রোন ওড়াবেন বলে জানিয়েছেন গবেষক টিমের প্রধান শাবির পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সৈয়দ রেজওয়ানুল হক নাবিল। মানববিহীন বিমান (ড্রোন) বানানোর উদ্যোগ নিয়ে গতকাল শুক্রবার বিকেলে সৈয়দ রেজওয়ানুল হক নাবিল বাংলানিউজের সঙ্গে কথা বলেন। ড্রোন তৈরি টিমের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন শাবির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। নাবিল ছাড়াও ড্রোন-গবেষক টিমে আরো রয়েছেন পদার্থবিজ্ঞানের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র রবি কর্মকার এবং ২য় বর্ষের ছাত্র মারুফ হোসেন রাহাত। তারা সকলেই সাস্ট রোবটিক্স অ্যারোনোটিক্স এন্ড ইন্টারফেসিং রিসার্চ গ্রুপের www.facebook.com/SUSTRoboAero সদস্য। নাবিল জানান, আপাতত আমরা নিজের টাকাতেই শুরু করেছি। কোনো স্পন্সর পেলে এটা আরো বড় আকারে এবং দ্রুত শেষ করা সম্ভব। তবে স্পন্সর না পেলে স্বাভাবিকভাবে এপ্রিলেই শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাশে ড্রোনটি ওড়ানোর আশা করছি। নাবিল বলেন, এই ড্রোন দিয়ে দেশের সীমানা পাহারা দেয়া, ওপর থেকে তাৎক্ষণিক ছবি তোলা সম্ভব হবে। এছাড়া আবহাওয়া সম্পর্কে তথ্য জানা যাবে। দেশের সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী এটি ব্যবহার করে তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত কাজ করতে পারবে। নাবিল উল্লেখ করেন, রেলে যেভাবে নাশকতা বাড়ছে তাতে রেলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিচ্ছে। ড্রোন দিয়ে রেললাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে। অর্থাৎ রেল লাইনের পাহারার কাজ করবে ড্রোন। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এটা ব্যবহার করে দেশের যে কোনো স্থান পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।(সূত্র: ভোরের কাগজ)

গোপালগঞ্জের নামই বদলে দেবো

--খালেদা জিয়া


খালেদা জিয়া
স্টাফ রিপোর্টার ॥ আপনার মেয়েরা এত ঝগড়া করে কেন? এই মেয়েরা ঝগড়া করছ কেন। কিসের জন্য এত কথা বল। চুপ থাকো বেয়াদব কোথাকার। কয় দিন চাকরী করো? কি নাম তোমার? গোপালী? দেশ কোথায়? গোপালগঞ্জ? গোপালগঞ্জের নামই বদলে দেবো! গোপালগঞ্জ থাকবে না। যারা এসব করছে তাদের ওপর আল্লাহর গজব পড়বে। বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন তাঁর বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলেন। বেগম জিয়া রবিবার দুপুর তিনটায় নয়াপল্টনের উদ্দেশ্যে গুলশানের বাসভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি তাঁর বাড়ির ভেতরে থাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে ধমকের সুরে বলেন, ধাক্কাধাক্কি বন্ধ করেন। ধাক্কাধাক্কি করবেন না। আমরা কেউ ধাক্কাধাক্কি করতে আসিনি। আমাদের গায়ের ওপর উঠে পড়বেন না। দূরে থাকেন। আপনাদের জায়গা যেখানে সেখানে থাকেন। আপনাদের তো রাস্তায় থাকার কথা। বাড়িতে এসে গেছেন কেন? তিনি আরো বলেন, আমরা ডেমোক্রেসি ফর রোড মার্চে এসেছি, আমরা ডেমোক্রেসি ফর মার্চ করছি, কিন্তু আমাকে বাড়ি থেকে বের হতে দেয়া হচ্ছে না। চলছে আমাদের আন্দোলন। বেগম জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে। এর পর তিনি বাসার ভেতরে রাখা গাড়িতে বসেন কিছুক্ষণ। তার পর গাড়ি থেকে নেমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় তাঁর এক হাতে ছিল জাতীয় পতাকা। বাড়ির উল্টো দিকে অপেক্ষায় থাকা গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্যে অন্য হাত নেড়ে তিনি পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন।
ক্ষুব্ধ বেগম জিয়া বলেন, পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। আজকে মিথ্যাবাদী সরকার সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে, মা বোনদের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে। দেশের প্রতি, জনগণের প্রতি দরদ আছে আমাদের, মায়া আছে। সে জন্য আমরা জনগণকে গুলি করে হত্যা করতে পারি না। কিন্তু আপনারা যেভাবে হত্যা করছেন, তার জবাব আপনাদের দিতে হবে। প্রতিদিন আপনারা আসবেন, বসে থাকবেন গেটের সামনে। ঠিক আছে। প্রতিদিন আমিও এ রকম বের হব। চলুক, কত দিন চলে। কী মনে করেছেন কী? দেশটা কি আপনাদের একলার? পৈত্রিক সম্পত্তি হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের, যে গুণ্ডাবাহিনী দিয়ে আমাদের প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান? পুলিশ বাহিনী দিয়ে প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান? যদি সাহস থাকে, কাউন্টার প্রোগ্রাম করে দেখাতেন। সাহস নেই, দশটা লোকও আসে না। ভাড়াটিয়া লোক ভাড়া করে ডিসি এসপিদের দিয়ে লোক আনায়। বুঝি এটা। না হলে এ রকম করুণ পরিণতি হয়? ১৫৪টা সিট আনকনটেস্টেড হয়ে যায়? আর বাকি রয়েছে কী? বাকিগুলোও করে ফেলবে। ওটা কোন ইলেকশন নয়, এটা যে সিলেকশন হয়েছে, ভাগাভাগির নির্বাচন হয়েছে--এইটা আজকে জাতির কাছে পরিষ্কার। দেশের মানুষের কাছে পরিষ্কার। খাদেলার বক্তৃতার অডিও শুনুন(সূত্র: ভিডিও ও জনকণ্ঠ)

পুরোটাই ফ্লপ ২৯ তারিখের 'ডেমোক্রেসি ফর মার্স' সমাবেশ


'ডেমোক্রেসি ফর নাচ'
নিজস্ব প্রতিবেদন।। নিজ বাড়ির সামনে খালেদা জিয়া বলেন আমাদের 'ডেমোক্রেসি ফর মার্স', যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায়, মঙ্গলগ্রহের জন্যে গণতন্ত্র, সমাবেশে যেতে দেয়া হচ্ছে না। তিনি রাগান্বিত ভাষায় অনেকটা মারদাঙ্গা স্টাইলে কর্তব্যরত আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে কথা বলেন। ২৯ ডিসেম্বর, রবিবার সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। কিন্তু সেখানে বিএনপি বা জোটের কোন নেতাকর্মীকে সারাদিনেও দেখা যায়নি। কার্যালয় ছিল যথারীতি তালাবদ্ধ। সমাবেশের কোন প্রস্তুতিও সেখানে ছিল না। ফাঁকা রাস্তায় নাচতে দেখা যায় এক বিএনপি কর্মীকে। অন্যদিকে বিচ্ছিন্নভাবে জোট সমর্থক আইনজীবী ও সাংবাদিকদের জাতীয় প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট ও মালিবাগ এলাকায় তৎপর হতে দেখা গেছে। এ সময় জোটের অন্যতম শরীক জামায়াত-শিবির এর কর্মীরা সহিংসতায় লিপ্ত হয়। পুলিশ বাধা দিলে সংঘর্ষে মালিবাগে এক শিবিরকর্মী নিহত এবং অপর দুই স্থানে ১০ জন আহত হয়েছে। এছাড়া রাজধানীতে এই কর্মসূচি ঘিরে আর কোন সহিংস ঘটনা ঘটেনি। রাজধানীর প্রতিটি প্রবেশ পথে নাশকতার আশংকায় যানবাহনে তল্লাশি চালায় পুলিশ। অনেকের দেহ তল্লাশি করা হয়। তবে ১৮ দলের কর্মীরা রাজপথে না থাকলেও গতকাল দিনভর ওইসব এলাকা ছিল আওয়ামী লীগ ও এর সমর্থক সংগঠনের দখলে।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গুলশান কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে 'গণতন্ত্রের অভিযাত্রা' কর্মসূচি ঘোষণা করেন। গতকাল নয়াপল্টন বিএনপি কার্যালয়ের সামনে রাজধানীসহ সারাদেশ থেকে বিএনপিসহ ১৮ দলের নেতাকর্মীদের জাতীয় পতাকা হাতে সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। ওই সমাবেশ বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর শক্ত অবস্থান ও ধরপাকড়ের ফলে নেতাকর্মীরা মাঠে নামেননি। কেন্দ্রীয় নেতাদেরও দেখা যায়নি। দুপুরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় নয়াপল্টন থেকে ফকিরাপুল যাওয়ার পথে বিরোধী দলীয় নেতার উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরীকে পুলিশ গ্রেফতার করে। অবশ্য সন্ধ্যার পর তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। এছাড়া নয়াপল্টন থেকে মহিলা দলের তিন নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। এক শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, এরশাদের আমলের শুরুর দিকে এ ধরনের কর্মসূচিতে ব্যাপক ধরপাকড় করা হতো। বর্তমান সরকারের আমলে একই ঘটনা ঘটছে। এটা নতুন কিছু নয় বলে তিনি জানান। (ইত্তেফাক, জনকণ্ঠ, ছবি: বিডিনিউজ২৪ )

১ জানুয়ারী শপথ নেবেন নিউইয়র্কের নতুন মেয়র ডি ব্লাজিও


এনওয়াইনিউজ৫২: বহু প্রতীক্ষার পর নিউইয়র্কের মেয়রের পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। জানুয়ারীর এক তারিখে শপথ নেবেন নতুন মেয়র বিল ডি ব্লাজিও। এর আগে নভেম্বরে তিনি বিপুল ভোটে তাঁর নিকটতম রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করেন। তিনি পান ৭৩ শতাংশ ভোট। নিউইয়র্ক সিটির সংবিধানে যদিও দুইবারের বেশী মেয়র থাকার নিয়ম নেই, তথাপি পূর্বতন মেয়র, বিশ্বের ১৩ তম ধনী, মাইক ব্লুমবার্গ নিজের জন্যে সেই সংবিধান পরিবর্তন করে সর্বমোট তিন টার্মে ১২ বছর এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। এ সময়ে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পদ ৪ বিলিয়ন থেকে বেড়ে হয় ৩১ বিলিয়ন ডলার। অনেকই ধারণা করছেন ব্লুমবার্গের পরিবর্তনের সাথে সাথে সিটি পাবে একজন জনগণের মেয়র, প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত পাবলিক সেক্টরগুলো যিনি পুনরায় উজ্জীবিত করে তুলবেন। ব্লাজিও সেই মতে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইতিমধ্যেই স্কুল বোর্ড চ্যান্সেলরের পরিবর্তন সহ বেশ কিছু পরিবর্তনের আভাস দিয়েছেন। উল্লেখ্য তাঁকে শপথ পাঠ করাবেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন।

শব্দগুচ্ছ পুরস্কার পেলেন কলকাতার কবি শম্ভু রক্ষিত


পুরস্কার ঘোষণা করছেন সৈয়দ মোহম্মদউল্লাহ
শব্দগুচ্ছ কবিতা পুরস্কার ২০১৩ পেলেন কবি শম্ভু রক্ষিত। ১৯৭১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'সময়ের কাছে কেন আমি বা কেন আমরা' প্রকাশিত হয়। দু'বছর পর বেরোয় তাঁর সবচে' আলোচিত গ্রন্থ 'প্রিয় ধ্বনির জন্যে কান্না'। নিজস্ব একটি ভাষা তৈরীর ভেতর দিয়ে তাঁর কবিতা এগিয়ে গেছে। কলকাতার অদূরে বিরিঞ্জিবেড়িয়া গ্রামে বসে তিনি নক্ষত্রমালার সাথে কবিতার ভাষা বুনছেন বহু বছর ধরে। ৪২ বছর ধরে সম্পাদনা করছেন কবিতাপত্র 'মহাপৃথিবী'। গত দু'বছরে 'শব্দগুচ্ছ' পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর কবিতার জন্যে তিনি এ পুরস্কার পেলেন। ২১ ডিসেম্বর শব্দগুচ্ছ অফিসে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রবীণ সংবাদিক, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ মোহম্মদউল্লাহ এই পুরস্কার ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত 'প্রথম আলো' সম্পাদক মোহাম্মাদ আতাউর রহমান, 'আধুনিক' সম্পাদক ভূঁইয়া আহসান হাবীব, নাজনীন সীমন, মৌগন্ধা চ্যাটার্জী, আনিসুর রহমান অপু, শিল্পী দম্পতি শহিদুল সরকার ও সাকিনা ডেনী, এবং সুবক্তগীন সাকি প্রমুখ। উল্লেখ্য ২০০১ সাল থেকে প্রতি দু'বছর অন্তর অন্তর এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। আগামী গ্রীষ্মে কলকাতায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কবির হাতে পুরস্কারে চেক ও ক্রেস্ট তুলে দেয়া হবে বলে শব্দগুচ্ছ থেকে জানানো হয়।

একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ'র চারখানা বই


নতুন বই
এনওয়াইনিউজ৫২.কম: অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ'র চারখানা গ্রন্থ। এর মধ্যে দু'খানা গ্রন্থের সংস্করণ সহ নতুন গ্রন্থ থাকছে দু'খানা। তাঁর 'নির্বাচিত কবিতা'র দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশ করছে অনন্যা প্রকাশনী এবং বহুল আলোচিত গ্রন্থ 'স্বতন্ত্র সনেট'-এর তৃতীয় ও বর্ধিত সংস্করণ প্রকাশ করছে ধ্রবপদ। এই সংস্করণে ৭৩টি নতুন সনেট সহ, মোট সনেট থাকছে ২০৩টি। প্রকাশিত হচ্ছে কবির লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস 'ডহর'। উল্লেখ্য কবির প্রথম উপন্যাস 'আহত মুকুল' বেরিয়েছিলো ১৯৯৮ সালে। 'ডহর'-এর বেশ কিছু অংশ নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিকে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হচ্ছিলো, এবং হঠাৎ কবিকে কিছু না-জানিয়ে মাঝপথে প্রকাশনা স্থগিত করা হয়।বিস্তারিত


কথা ও ছবি


আবার ওঁরা এক সাথে!






স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা











প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০

রক্তে কেনা স্বাধীনতা







Watch more videos


পত্রিকা




কার্টুন









Important Links:
Newspapers: Ittefaq   Prothom-Alo   Jugantor   BhorerKagoj   Janakantha   Kaler Kantho   Shokaler Khabor   Inqilab   Naya Diganta   Shamokal  Desh Bangla  Jai Jai Din   Amader Shomoy   Bangladesh Shomoy   Sangbad   Manav Jamin   Ananda Bazar Daily Star   New Nation   Independent   Observer   New Age   Financial Express   News Today
Magazines: Shaptahik   Anyadin  Weekly Jaijaidin  Weekly 2000  Weekly Holiday  Weekly Evidence  BiWeekly Anannya  Monthly MeghBarta   Deshe Bideshe   Probash  Monthly Porshi  Alochona.org
Online Journals:  NYnews52 RedTimesBD   Banglamati  Basbhumi  Urhalpool  bdnews24  banglanews24  New Years' Day Reading
Radio Online: Voice of America  BBC Bangla Service  BBC Asian Network  German Bangla Radio  Betar Bangla LA Radio Japan (Bengali)  Radio Metrowave Dhaka  Ekushe Betar Sydney
Organizations: Bangla Academy   Mukto-Mona  
Poetry Mag: shabdaguchha   Poetry   Poetry International
Personal Page: Sunil Gangopadhyay   Taslima Nasrin   Hassanal Abdullah  

আরো খবর— 2 3 4 5 6 7
NYnews52.com, a e-paper in Bangla, published from Queens, New York