The Birth of Bangladeshপ্রথম পাতা শব্দগুচ্ছ কবিতা পুরস্কার ২০১৩ মনোনয়ন ঘোষণা পহেলা বৈশাখ শব্দগুচ্ছ অফিসে এক অনুষ্ঠানের ভেতর দিয়ে শব্দগুচ্ছ কবিতা পুরস্কার ২০১৩-র মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়। এ বছর মনোনয়ন ঘোষণা করেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক, তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি বুদ্ধদেব বসুর কন্যা, মীনাক্ষী দত্ত। মনোনয়ন পান রাসেল আহমেদ, হাসান সাব্বির, রবিউল মানিক, আফজাল মোল্লা ও শম্ভূ রক্ষিত। এই প্রথম ইংরেজী ভাষার একজন কবিকে মনোনয়ন দেয়া হলো; আফজাল মোল্লা দক্ষিণ আফ্রিকার কবি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্ট্যানলি এইচ বারকান, জ্যোতির্ময় দত্ত, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, সৈয়দ মুহাম্মাদ উল্লাহ, তাহমিনা শহীদ, নাজনীন সীমন, আনিসুর রহমান অপু, সুবক্তগীন সাকি ও শব্দগুচ্ছ সম্পাদক হাসানআল আব্দুল্লাহ প্রমুখ। এবছর পুরস্কারের অর্থ মূল্য ২০০ ডলার ও একটি সম্মাননা ক্রেস্ট। শুভ জন্মদিন কবি! পহেলা বৈশাখ কবি ও বহুমাত্রিক লেখক হাসানআল আব্দুল্লাহ'র ৪৬তম জন্মদিন। এনওয়াইনিউজ৫২ ডট কম-এর পক্ষ থেকে আমরা কবিকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও শুভ নববর্ষ। আমাদের অগণিত পাঠককেও নববর্ষের শুভেচ্ছা। লজ্জা! ‘ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালায়।' মতিঝিল শাপলা চত্বরে মাওলানা মোহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ্ এভাবেই ব্লগের বর্ণনা করলেন। ময়মনসিংহের জামিয়া মাদ্রাসার দাওরা হাদিসের (স্নাতকোত্তর) শিক্ষার্থী মো. আবদুল কাদেরকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ব্লগ’ বোঝেন না। তার ধারণা ইন্টারনেটে কোনও ‘নাফরমানি’ কাজই হচ্ছে ‘ব্লগ’। বরিশালের জামিয়া কাছেমুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আলহাজ তাইয়েবুল ইসলাম জানান, ‘ব্লগ’ হচ্ছে বিজাতীয় পশ্চিমা সংস্কৃতি। এটা মুসলমানরা ব্যবহার করে না। ধর্ম অবমাননাকারীরা ব্লগ দিয়ে অপপ্রচার চালায়। এতে যোগ দিয়েছে এ দেশের নাস্তিকরা। (সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়) নিউইয়র্কে বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের অভাবনীয় সাফল্য এনওয়াইনিউজ৫২.কম: নিউইয়র্ক সিটির স্পেশালাইজড হাইস্কুলগুলোতে ভর্তিইচ্ছু বাংলাদেশী ছেলেমেয়েরা প্রতিবারের মতো এবছরও অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। ২২ মার্চ শুক্রবার প্রকাশিত ফলাফল থেকে জানা যায় সিটির স্পেশালাইজড হাইস্কুলে চার শতাধিক বাংলাদেশী ছেলেমেয়েরা ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। উল্লেখ্য নিউইয়র্ক সিটির পাঁচ বোরোতে প্রায় সোয়া চারশত সরকারী হাইস্কুলের মধ্যে স্ট্যাইভিসেন্ট, ব্রুকলিনটেক ও ব্রঙ্কস সায়েন্স সহ দশটি স্কুলে ভর্তির জন্যে প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক মেধাবী ছাত্রছাত্রী নভেম্বরে বিশেষ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকে। এই পরীক্ষায় বাংলাদেশীদের উত্তরোত্তর সাফল্য এতদঅঞ্চলে বসবাসরত বাঙালীদের একদিকে যেমন গর্বের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, অন্যদিকে এইসব ছেলেমেয়েরাই ভবিষ্যতে আমেরিকার প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেখাপড়া করে দেশের মান উজ্জ্বল করে তুলবে বলে অভিভাবক ও বাংলাদেশীদের দ্বারা পরিচালিত টিউটোরিয়ালগুলোর শিক্ষকেরা মনে করেন। শূন্য দশকের গল্প এনওয়াইনিউজ৫২.কম: ইত্যাদি গ্রন্থকেন্দ্র থেকে পঞ্চাশ জন গল্পকারের লেখা নিয়ে বেরিয়েছে শূন্য দশকের গল্পের সংকলন, 'শূন্যপঞ্চাশৎ'। সম্পাদনা করেছেন চন্দন আনোয়ার। সংকলনে স্থান পেয়েছেন নিরমিন শিমেল শাজান শীলন সৈয়দ ওমর হাসান কবীর রানা হান্নান কল্লোল সাকিল আহাম্মেদ মানস চৌধুরী শাশ্বত নিপ্পন লতিফ জোয়ার্দার সাবরিনা আনাম মেঘ অদিতি রেজা নুর নূরুননবী শান্ত আকিম মহমদ হাসান অরিন্দম আবু হেনা মোস্তফা এনাম প্রবীর পাল হামীম কামরুল হক রাশিদা সুলতানা জাহেদ মোতালেব মনিরুজ্জামান মন্ডল নাজনীন সীমন আবু নোমান মহি মুহাম্মদ পিন্টু রহমান শফিক আশরাফ শাহনেওয়াজ বিপ্লব শোয়ায়েব মুহামদ সাগুফতা শারমীন তানিয়া আহমদ জসিম তৌহিন হাসান সুমন সুপান্থ বদরুন নাহার চন্দন আনোয়ার শঙ্কর পাল এমরান কবির ফারুক আহমেদ সোলায়মান সুমন কাফি কামাল সৈকত আরেফিন মাজুল হাসান সালাহ উদ্দিন শুভ্র স্বকৃত নোমান তারিক স্বপন আনিফ রুবেদ ফজলুল কবিরী মোজাফ্ফর হোসেন মুহাম্মদ মেহেদী হাসান রাতুল পাল ও মেহেদী উল্লাহ। বই মেলায় ইত্যাদির স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। মার্টিন লুথার কিং দিবসে ভিলেজে কবিতা পড়বেন হাসানআল আব্দুল্লাহ ২১ জানুয়ারী, সোমবার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সবক’টি অঙ্গরাজ্যে সরকারি ছুটির দিন। উপলক্ষ্য মার্টিন লুথার কিং দিবস। তাঁর সম্মানে সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে দেশব্যপী অসংখ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বসে নেই কবিরাও। গ্রিনীচ ভিলেজে দিনটিকে উদযাপন করা হবে কবিতা দিয়ে। আয়োজন করেছেন ফিনিক্স রিডিং সিরিজের পক্ষে কবি মাইকেল গ্রেভস। ৯ নম্বর ব্লিকার স্ট্রীটের ইয়েপি মিউজিয়াম কাফেতে অনুষ্ঠান শুরু হবে সন্ধ্যা ছয়টায়। আমন্ত্রিত কবি হিসেবে কবিতা পড়বেন হাসানআল আব্দুল্লাহ, অস্টিন অ্যালেক্সিস, বারনার্ড ব্লক, এ্যাঞ্জেলা লোকহার্ট ও মেরেলিন মোয়ার। তাছাড়া সব শেষে থাকবে উন্মুক্ত কবিতা পাঠ, এই পর্বে শুধু মাত্র মার্টিন লুথার কিংকে উদ্দেশ্য করে লেখা একটি করে কবিতা পড়ার সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা। আয়োজকদের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সন্ত্রাসীদের হাতে গুরুতর আহত হয়েছেন ব্লগার ও অনলাইন এক্টিভিস্ট আসিফ মহিউদ্দিন সন্ত্রাসীদের ছুরির আঘাতে গুরুতর আহত হয়েছেন ব্লগার ও অনলাইন এক্টিভিস্ট আসিফ মহিউদ্দিন। ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩ সোমবার রাত ১০টার দিকে উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরে তাঁর উপর হামলার এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের মুনসুর আলী হাসাপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। ছুরির আঘাত নিয়ে তিনি নিজেই ঐ হাসপাতালে পৌছান বলে জানা যায়। তবে কে বা কারা এ হামলা চালিয়েছে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। টেলিফোনে জানতে চাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, তাঁর বুকে, পিঠে ও ঘাড়ে ১০-১২ স্থানে ছুরির উপর্যুপরি আঘাতের চিহ্ন আছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, ঘাড়ের আঘাত মারাত্মক হওয়ায় ও শরীর থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণের কারণে তাকে চিকিৎসকের পরামর্শে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। সেখানে জরুরী বিভাগের দীর্ঘক্ষণ অপরেশনের পর তিনি বর্তমানে শঙ্কামুক্ত। উল্লেখ্য একজন মুক্তচিন্তক সাহসী ব্লগার হিসেবে তিনি ইতিমধ্যেই বেশ পরিচিত; ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে তাঁর কলম সর্বদা সোচ্চার। (সূত্র: উন্মোচনডটকম, ফেসবুক) ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে টাকা আমিনুল ইসলাম : সপ্তাহের ব্যবধানে টাকার মূল্যমান ডলারের বিপরীতে শূন্য দশমিক ১৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এই সময়ে ডলারের দাম কমেছে ১০ পয়সা। আর গত এক বছরের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান বেড়েছে ৪ টাকা ৬৫ পয়সা। অর্থাৎ শতকরা হিসাবে টাকার মূল্যমান প্রায় ৩ শতাংশ বেড়েছে। আমদানি ব্যয় হ্রাস, রেমিট্যান্সের উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় মার্কিন ডলারের বিপরীতে আন্তঃব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে টাকা শক্তিশালী হয়ে উঠছে। বাসস এর ফলে অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ কমবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিকে ধরে রাখতে ডলারের দাম আর কমতে দেওয়া ঠিক হবে না বলে সতর্ক করেছেন তারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বুধবার আন্তঃব্যাংকিং চ্যানেলে প্রতি ডলারের বিপরীতে সর্বনিম্ন বিনিময় হার ছিল ৭৯ টাকা ৬৫ পয়সা। গত বছরের ২৯ জানুয়ারি আন্তঃব্যাংকে মুদ্রাবাজারে মার্কিন ডলার দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৮৪ টাকা ৪৮ পয়সায় লেনদেন হয়। এরপর থেকে ডলারের দরপতন শুরু হয়। সেই ধারা এখনও অব্যাহত রয়েছে। এ দিকে কার্ব মার্কেটেও (খোলাবাজার) ডলারের বিপরীতে টাকা শক্তিশালী হচ্ছে। খোলা বাজারে বর্তমানে প্রতি ডলার ৮১ থেকে ৮২ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। অথচ গত বছর জানুয়ারিতে ৮৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে এই ডলার। অন্যদিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একক মুদ্রা ইউরোর বিপরীতেও টাকা শক্তিশালী হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রিটিশ পাউন্ড, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, জাপানি ইয়েন, কানাডিয়ান ডলার, সুইস ফ্রাঁ, সৌদি রিয়াল, ইউএই দিরহাম, কুয়েতি দিনার, সুইডিশ ক্রোনা ও মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের বিপরীতে টাকার অবস্থান শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। (সূত্র: আমাদের সময়) মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর জন্য রেজিস্ট্রেশন শুরু সরকারি ব্যবস্থাপনায় মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির জন্য অনলাইন নিবন্ধন শুরু হয়েছে। সারা দেশে তিন ধাপে ওই রেজিস্ট্রেশন চলবে। গতকাল রোববার ঢাকা ও বরিশাল বিভাগে প্রথম পর্যায়ের নিবন্ধন শুরু হয়। ওই দুই বিভাগে রেজিস্ট্রেশন শেষ হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। লটারি হবে এর পরদিন বুধবার। তবে প্রথম দিনের নিবন্ধনে বিভিন্ন স্থানের ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে নানান সমস্যার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। (সূত্র: ভোরের কাগজ) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিন প্রকার ছন্দ/হাসানআল আব্দুল্লাহ তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনবিজ্ঞান পৃথিবীর মতো গ্রহপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
সাভারে দালান ধ্বসে শতাধিক গার্মেন্স শ্রমিক নিহত
ধ্বসে পড়া দলানের একাংশ
কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ'র ৪৬তম জন্মদিন
কেক কাটছেন কবি, পাশে উপবিষ্ট কবিপত্নি নাজনীন সীমন ও গল্পকার জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলা ভাষার জয়যাত্রা
গণজাগরণ মঞ্চ দখলের হুমকি হেফাজতের
তালেবানি চেহারায় হেফাজত
লং আইল্যান্ড উইনিভার্সিটিতে বাংলা কবিতা
কবিতা পড়ছেন নাজনীন সীমন ও হাসানআল আব্দুল্লাহ
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে জাতিসঙ্ঘের সামনে মহাসমাবেশ
সমাবেশের একাংশ
আগষ্ট মাসে নিউইয়র্কে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবএনওয়ইনিউজ৫২: আগষ্টের তৃতীয় সপ্তাহে শব্দগুচ্ছ কবিতা পত্রিকার পঞ্চদশ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ থেকে উপস্থিত থাকবেন কবি নির্মলেন্দু গুণ। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন ও বৃটিশ কবি পিটার টিবেট জোন্স। আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে আরো যোগ দেবেন ক্রিস্টিন ডোল, সুলতান ক্যাটো, প্রফেসর নিকোলাস বার্ন্স, প্রফেসর বিল ওয়ালেক, মারিয়া ব্যানেট, লি হ্যারিসন সহ এক ডজনেরও বেশী কবি। বিস্তারিত
হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্বে জামায়াতের ৫ নেতা
০ এরা মূলত জামায়াত-শিবিরের বি টিম
০ অর্থও যোগান দেয় তারাই
০ নাস্তিকের বিচার দাবি করলেও ওদের আসল উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল
নিউইয়র্কেও গণজাগরণ মঞ্চ
নিউইয়র্কে বিক্ষোভ
পুলিশের উপর আক্রমণ ও মানবাধিকার চর্চা
জামাতের আক্রমণে মৃত পুলিশ সদস্য
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন: সহিংসতা মোকাবেলায় বাংলাদেশ সক্ষম
জামাতের সহিংসতা
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে জাতিসংঘের সামনে সমাবেশ
বিক্ষোভকারীদের একাংশ
সাঈদীর ফাঁসির রায়ে নিউইয়র্কে উল্লাস
উল্লাস
মধ্যরাতে বইমেলায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড, ৩৭ স্টল ছাই
পুড়ে যাওয়া স্টল
Winds of Change: Projonmo Chottor
Protest at Projonmo Chottor
A wind of change is blowing in the wind my friend Time of change is at the Shahbagh Chottor; Sea of young generation swarmed the square Like the rebels, who seek truth and justice Without arms, without bullets, without blood on hand. Where have you been Oh young ones? Wind of another movement is blowing in the land Where people die for mother language Where people lay their life for Freedom Where people rises against oppression and injustice. How did Bangladesh tolerate for last 42 years The traitors, the criminals against humanity Who betrayed muktijodhha, killed helpless Who lived on this soil with sleek costume, deceiving mask. Where have you been Oh, the new generation? Were you only in the wishes of your parents Were you not the seed of revolution in this soil Were you not the dreams Bangladesh dreamt at birth? The New generation, you hoisted the flag, spoke your soul How you have bridged last 42 years, is but amazing You are the leaders that Bangladesh sought Time again you have spoken how Bangalees should be. Nature has its limits, sky and heaven falls apart; How much injustice and crime against humanity How much treacherous deals, twisted justice Muffled cries of the oppressed, can it bear? The neglected justice awakes like a python You broke it’s slumber and sloth, time and time again. Where have all the Pride, Pomp and Grandeur or Romans Where have all the tyrants, invincible gone? The fake and the deceiver, traitors and betrayers Must come to their knees before justice Lesson learned from the history easily forgotten, Oh poor memoy it fades until the hour arrives. It is indeed a change that is calling A change of corrupt system A change of secret and open killings by cadres A change of arrogant who brazenly shine their weapons. We still hear the cries of the oppressed We can hear helpless scream and wailing We can hear the appeal of the one who vanished We can hear the sighs of mothers hanging heavy in the air. Oh, New Generation hark to their cries that fills the air Put back the scarf on the eyes of the corrupt justice Traitors must go, so shall all the evils lurking behind Time of riddance is here, without tilting the scale of justice. Far from Shahbagh Chottor, across seven seas and mountains Here we are at solidarity with you in heart and soul How we want to embrace you, regardless of time barrier and say, “My friend, we are but one for the love of Bangladesh” সচেতন তারুণ্যকে কুর্নিশ
শাহবাগে বিক্ষোভ
জাতীয় সঙ্গীতের ‘মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি’ কলিটি যখন প্রজন্ম চত্বর থেকে ধ্বনিত হয়ে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে, তখন অনেকেরই বুক ঠেলে কান্না উঠে এসেছিল কয়েকদিন আগের একটি ঘটনার কথা মনে করে। কী? আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে একাত্তরের ভয়ঙ্কর যুদ্ধাপরাধী আবদুল কাদের মোল্লার ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড’। ওই রায়ে দেশ-জননীর বদনখানি সত্যি-সত্যিই জাতীয় সঙ্গীতের চিত্রকল্পটির মতো মলিন হয়ে গিয়েছিল। কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ৩৪৪ জন মানুষকে হত্যা ছাড়াও ১১ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণে সহযোগিতা ও ধর্ষিতাকে সপরিবারে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরও ট্রাইব্যুনাল কীভাবে তাকে এত লঘুশাস্তি দিলেন, সেই হিসাব মেলাতে পারছিলেন না কেউই। এ ব্যাপারে জামায়াতের জোটবন্ধু-ভোটবন্ধু বিএনপির কাছ থেকে মানুষ কিছু প্রত্যাশা করেনি। যে-দলটির কাছে করেছিল, সেই আওয়ামী লীগও তখন সন্দেহভাজন। কেন? দলটি সরকারে থাকার পরও জামায়াত শিবিরের সঙ্গে পুলিশের পুষ্প-সৌহার্দ্য দেখেছে মানুষ ২ কী ৩ দিন আগেই। পুলিশের সামনেই ট্রাইব্যুনাল গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে মিছিল-সমাবেশও করতে দেখেছে একাত্তরের প্রেতাত্মাদের। মায়ের মুখ মলিন হতে দেখে ভোটের পাখি রাজনীতিকরা চুপ থাকলেও বুক ঠেলে কান্না উঠে এসেছিল স্বপ্নবান তরুণদের। মায়ের মলিন মুখে হাসি ফোটাতে তারা জড়ো হয়েছিলেন শাহবাগে। বুকভরা আবেগ আর চোখভরা স্বপ্নই ছিল তাদের সম্বল। ওইটুকু সম্বলেই তারা ডাক পাঠান বন্ধুদের কাছে। সেই ডাকে শুধু তরুণরাই নন, সাড়া দেন নারী-পুরুষ-বয়স নির্বিশেষে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ। আর তাতেই শাহবাগ চত্বরের স্বপ্নখচিত প্রজন্ম চত্বর হয়ে ওঠা। সেই চত্বরই গতকাল জনসমুদ্র। যে কথা না-বললেই নয়, একটা ব্যাপারে খুবই সতর্ক ছিলেন প্রজন্ম চত্বরের উদ্যোক্তারা। কী? দলীয় রাজনীতির স্বার্থসর্বস্ব হাত যেন তাদের আবেগ ও স্বপ্নকে ছিনিয়ে নিতে না পারে। এ ব্যাপারে তাদের উচ্চারণ ছিল খুবই স্পষ্ট— ‘দলীয় আনুগত্য নয়, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের প্রতি অনুগত হোন, কারণ বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে বলেই আপনার কেউ নেতা, কেউ নেত্রী।’ তারপরও তারুণ্যের আবেগ ও স্বপ্নকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা যে হয়নি, তা নয়। হওয়ামাত্র বোতল ছুড়ে এর প্রতিবাদ করেছে তারুণ্য। সেই বোতলাঘাতে সাজেদা চৌধুরী, সাহারা খাতুন, মাহবুব-উল আলম হানিফের মতো জাঁদরেল নেতাদেরও পিছু হটতে হয়েছে। আবেগ ও স্বপ্নের যৌবনকে কোনও দলের কাছে বিক্রি হতে দেননি প্রজন্ম চত্বরের তরুণ ব্লগাররা। দেননি বলেই একটি ক্ষুদে জমায়েত থেকে ওই চত্বর আজ জনসমুদ্র। দেননি বলেই কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শুরু হওয়া প্রতিবাদ আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ। দেননি বলেই জামায়াত-শিবির তো গর্তে লুকিয়েছেই, জামায়াতের জোটবন্ধু-ভোটবন্ধু বিএনপির রাজনীতিও আজ প্রশ্নবিদ্ধ। দেননি বলেই যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে ভোটের রাজনীতি করার ন্যূনতম সুযোগও আর থাকল না আওয়ামী লীগের। অতএব এ বিচার বাংলার মাটিতে হবেই। প্রজন্ম চত্বরের স্বপ্নবান তারুণ্যকে কুর্নিশ । পাদটীকা একাত্তরের মুক্তযুদ্ধকালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত যে-গানগুলো মুক্তিকামী বাঙালিকে প্রেরণা জুগিয়েছিল, তারই একটি— ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা আজ জেগেছে সেই জনতা’। গানটির তাৎপর্য যে এখনও ফুরোয়নি, প্রজন্ম চত্বরের জনসমুদ্র হয়ে ওঠা আমাদের সেকথাও জানান দিচ্ছে। (সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়) যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাংলার মাটিতেই হবে
"চোখ ঘোরালেই এখন শকুন দেখি"
ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালে আপীল করার কোনো সুযোগ ছিলো না; আদালতের রায়ই চূড়ান্ত বিবেচিত হয়েছিলো। কেনো তবে খামোখা অতিরিক্ত সুবিধা দেয়া এসেব সাড়ে হারামজাদাদের? আবারো বাসের ভিতর জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মরলো মানুষ। পুলিশের উপর আক্রমণ চলছে, পুলিশ নিহত হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে, এমনকি পরীক্ষা পর্যন্ত বন্ধ হচ্ছে, ভাঙচুর সহ নানাবিধ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এ উগ্র জঙ্গিবাদী ধর্মান্ধ দল; সারাদেশের পরিস্হিতি অস্হিতিশীল হয়ে উঠেছে সকাল থেকে। এরপরও জামাতের রাজনীতি বন্ধ করা যাবে না? ধেড়ে শয়তানগুলো বন্দী, কিন্তু তাদের কাজ চালিয়ে নিচ্ছে মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে তৈরী করা জঙ্গি বাহিনী বেগম জিয়া ও তাঁর দলের পূর্ণ সমর্থনে। একটি স্বাধীন দেশে সে দেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি কি করে হরতাল ঘোষণা করে, পালন করে, এবং তাদের কি করে সর্বাধিক মুক্তিযোদ্ধা আছে বলে ঘোষণা দেয়া দল পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যায়? জামাত যেভাবে মরিয়া হয়ে উঠেছে, তাতে এরা যে কোনো সময় যে কোনো কিছু করে বসতে পারে। এদের সমস্ত কার্যক্রম এখনি বন্ধ করা অবশ্য কর্তব্য সরকারের নিজস্ব স্বার্থে এবং অবশ্যই দেশ ও জনগণকে এদের ধারালো থাবা থেকে রক্ষার্থে। যারা এখনো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফল বলে দাবী করছেন, তাদের জেনে রাখা ভালো: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাংলাদেশের জনগণের দাবী কারণ এদের নির্মমতার করুণ স্বীকার হয়েছেন জনগণেরই বাবা মা ভাই বোন স্ত্রী স্বামী পুত্র কন্যা সহ আত্নীয় স্বজন বন্ধু প্রতিবেশী। যাদের ডিএনএ-তে ভেজাল আছে একমাত্র তারা ছাড়া প্রতিটি বাঙালী এদের বিচার চায়। মহাজোট সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ গণ মানুষের এই প্রাণের দাবীকে গ্রাহ্য করে এদের বিচার ব্যবস্হা শুরু করার জন্য। কল্লা কাটা কাদেরের ফাঁসীর আদেশ হোক; তারচে’ বড়ো কথা সব রাজাকারের দ্রুত ফাঁসীর রায় কার্যকর হোক যাতে রক্তের ঋণ খানিকটা হলেও শোধ হয়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাংলার মাটিতে হতেই হবে, হবেই হবে। জয় বাংলা। মেজর জিয়াকে লেখা পাকিস্তানি কর্নেল বেগের চিঠি
জিয়ার কাছে চিঠি
Major Zia Ur Rahman, Pak Army, Dacca We all happy with your job. We must say good job! You will get new job soon. Don't worrie about your family. Your wife and kids are fine. You have to be more carefull about major Jalil. Col. Baig Pak Army May 29. 1971 (মেজর জিয়াউর রহমান, পাক আর্মি, ঢাকা তোমার কাজে আমরা সবাই খুশি। আমাদের অবশ্যই বলতে হবে তুমি ভালো কাজ করছো। খুব শিগগিরই তুমি নতুন কাজ পাবে।তোমার পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়োনা। তোমার স্ত্রী ও বাচ্চারা ভালো আছে। তোমাকে মেজর জলিল সম্পর্কে আরো সতর্ক থাকতে হবে। কর্নেল বেগ, পাক আর্মি মে ২৯, ১৯৭১) প্রিয় পাঠক একটু থামুন। ফিরে যান ১৯৭১। বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মরণপণ সংগ্রাম করছে। অস্ত্র, গ্রেনেড, আর মৃত্যু--প্রতিদিনের চিত্র। মেজর জিয়া তখন সেক্টর কমান্ডার, মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছেন। আর কর্নেল বেগ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অন্যতম কর্তা। সকাল-সন্ধ্যা বাঙালি নিধনের নির্দেশ দিচ্ছেন, ব্ল- প্রিন্ট তৈরি করছেন। দুই জন সমর ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ। অথচ কর্নেল বেগ বলছেন, ‘তোমার কাজে আমরা খুশি।’ মুক্তিযোদ্ধা মেজর জিয়া কী কাজ করলেন যে তার কাজে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী খুশি হলো? মেজর জিয়া যে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছেন, সেই প্রতিপক্ষ তার সন্তানের দেখভাল করছে? মুক্তিযুদ্ধের অকথিত অধ্যায়ের এটি এক বড় আবিষ্কার। এর মানে কি এই যে, দৃশ্যত জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করলেও আসলে তিনি ছিলেন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এজেন্ট? মুক্তিযুদ্ধের সময়ই খন্দকার মোশতাকদের ষড়যন্ত্রের কথা আজ জাতি জানে। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রে মোশতাক চক্রের সঙ্গে জিয়ার যোগাযোগের কথাও জাতি জানে। কিন্তু যেটি এই চিঠি স্পষ্ট করে দিয়েছে তা হলো ‘মুক্তিযোদ্ধা’ জিয়া আসলে ছিলেন স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এজেন্ট। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের অন্যতম অংশ ছিলেন মেজর জিয়া। মুক্তিযুদ্ধের সময়ই তাকে পাকিস্তানিরা ‘বিশেষ দায়িত্ব’ দিয়েছিল, যে দায়িত্ব তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছিলেন। ’৭৫-এ জিয়ার ভূমিকায় যারা হিসাব মেলাতে পারেন না, তাদের জন্য এই চিঠি একটি বড় উন্মোচন। এই চিঠি প্রমাণ করে, জিয়া কখনও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিলেন না, তিনি ছিলেন পাকিস্তানের ‘গুপ্তচর’। আর এ কারণেই ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জিয়া মোশতাক চক্রকে সঙ্গে নিয়ে ইতিহাসের বর্বরোচিত ঘটনা ঘটান। এ কারণেই, ’৭৫-এর পর জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করেছিলেন। যুদ্ধাপরাধে আটকদের মুক্তি দিয়েছিলেন। এ কারণেই, জিয়া গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এ কারণেই জিয়া আবার জামায়াতকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। এ কারণেই জিয়া, চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতাবিরোধীদের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন, দলে নিয়েছিলেন। এ কারণেই জিয়া রক্তে ভেজা আমাদের সংবিধান কাঁটাছেড়া করে রক্তাক্ত করেছিলেন। এ কারণেই, জিয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধুলিসাৎ করেছিলেন। এ কারণেই, জিয়ার মৃত্যুর পরও ১৯৯১-এ ক্ষমতায় এসে বিএনপি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করেনি, এ কারণেই বেগম জিয়া স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি জামায়াতকে নিয়ে জোট করেছেন। এ কারণেই, ক্ষমতায় এসে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। এ কারণেই বেগম জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। প্রকাশ্যেই যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এ কারণেই তিনি জঙ্গি, মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। এই চিঠির যোগসূত্র আমরা পাই, পাকিস্তানের আদালতে দেয়া আইএসআই প্রধানের বক্তব্যে। কিছু দিন আগে আইএসআই প্রধান আদালতে এক লিখিত জবানবন্দিতে বলেছিলেন, ‘বিএনপিকে আইএসআই নিয়মিত অর্থ দেয়।’ সম্প্রতি বেগম খালেদা জিয়া ‘ওয়াশিংটন টাইমস’ নামে একটি মৌলবাদী পত্রিকায় একটি নিবন্ধ লিখেছেন। ঐ নিবন্ধে তিনি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অবস্থান প্রকাশ্যে ঘোষণা করে, এ ব্যাপারে তিনি মার্কিন হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অর্থাৎ জিয়া ‘গুপ্তচর’ হয়ে পাকিস্তানি আনুগত্যের যে বীজ বপন করেছিলেন, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে তা এখন মহীরুহে পরিণত হয়েছে। এই জন্যই জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব আর বেগম জিয়ার হাহাকার। এই চিঠির সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার নিবন্ধের যোগসূত্র পাওয়া যায়। খালেদা জিয়া তার নিবন্ধের শুরুতে বলেছেন, ‘১৯৭১ সালে প্রথম সারির জাতিগুলোর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের আত্ম সংকল্পের অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়।’ ’৭১-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা আমরা সবাই জানি। অনেকে মনে করতে পারেন বেগম জিয়া কীভাবে এই মারাত্মক ভুল করলেন। কিন্তু জিয়ার কাছে লেখা কর্নেল বেগের ’৭১-এর চিঠি বলে দেয়, বেগম জিয়া যা লিখেছেন তা জেনে বুঝেই। ’৭১-এ পাকিস্তানি হানাদারদের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল ইয়াহিয়ার নির্দেশে। ইয়াহিয়া খানের গুপ্তচর জিয়ার গড়া দলের নেত্রী, বেগম জিয়া তাই মার্কিন ভূমিকার প্রশংসা তো করবেনই। একই কায়দায় তিনিও তো মার্কিন আগ্রাসনের আমন্ত্রণও জানাবেন। এই একটি চিঠিই দিয়েছে অনেক প্রশ্নের উত্তর। অনেক অমীমাংসিত বিষয়ের সমাধান। (সূত্র: আমাদের সময়) এ দুঃখ রাখি কই
খালেদা জিয়া
নাজনীন সীমন: মাননীয় বিরোধী দলীয় নেত্রীর পত্রখানা গলধঃকরণ করার পর থেকে মনে হচ্ছে কে লিখে দিয়েছেন এটি! বিশিষ্ট একজন বললেন এটি শফিক রেহমানের লেখা। আর একজন বললেন এটি তাঁর প্রেস সচিব এর লেখা হয়তো। একজন বলেছেন ডঃ ইউনুসের লেখা। কিন্তু আমার মনে হয়না। শফিক রেহমান যতোই ভণ্ড প্রকৃতির লোক হন না কেনো, ’৭১-এ স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বের জন্য মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি/মূল্যায়ন/সমর্থন দিয়ছিলো যেসব দেশ, যুক্তরাষ্ট্র তাদের মধ্যে অন্যতম—এতো বড় ভুল তথ্য এতোো সাদামাটা ভাবে দিতেন না সে যতোই তিনি যাকে নিয়ে বই লিখুন বা উৎসর্গ করুন না কেনো। অবশ্যি ‘recognize’ শব্দটি এখানে নির্দিষ্ট কোনো অর্থ বহন করে না; খুব সূক্ষ্ণভাবে স্হূল প্রয়োগ করা হয়েছে শব্দটি। তাছাড়া রেহমান সাহেব লিখে থাকলে এতে কূটনৈতিক চাল থাকতো বলে আমার ধারণা। বরং কেনো যেনো মনে হচ্ছে, এটি একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা; ফলতঃ আপাত দৃষ্টিতে খুব জোরালো মনে হলেও চিঠিটি আসলে চিঠির মতোই নিতান্তই ব্যক্তিগত হয়ে দাঁড়িয়েছে। লেখা যারই হোক না কেনো, বুদ্ধিটা যে জামাতের থেকে আসা এতে খুব একটা সন্দেহ থাকার কথা নয়। “Political leaders and their supporters who are being accused by a local war crimes tribunal of involvement in atrocities during the 1971 war of independence also would question Ms. Hasina’s right to the Nobel Prize.” যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যিনি চান, তাঁর মুখ থেকে একথা অন্তত বের হবে না। শুধুমাত্র এ উক্তিটিই বেগম জিয়ার দেশ্রদ্রোহিতার চরম পরিচায়ক। গোটা দেশ, দেশের বাইরের বাঙালী, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্ঞানী গুণী সচেতন ব্যক্তিরা যখন এদের অপকর্ম সম্পর্কে বলছেন, বিচার চাইছেন, সেখানে তাদেরকে ইঙ্গিতে (inferring) নিরপরাধ ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার বলে দাবী করা দেশ জাতি তথা বাঙালীর সত্তার সাথে, তাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সাথে চরমতম প্রতারণা করা, একে চূড়ান্ত অবমাননা করা। তবে একথা স্বীকার করতেই হবে যে, যিনি বা যারাই লিখে থাকুন না কেনো যথেষ্ট পরিমাণ খাঁটি সরিষার তেল ও গাওয়া ঘি নিয়ে বসেছিলেন। চিঠির পরতে পরতে সেটি মাখিয়েছেন যথেষ্ট যত্ন করে। একটা খুব প্রচলিত বিজ্ঞাপন (যথাসম্ভব) ছিল: “ঘরের কথা পরে জানলো কেমনে?” “এই যে, এ্যামনে!” মাননীয় বিরোধী দলীয় নেত্রী, আপনি যে একটি স্বাধীন দেশের বিরুদ্ধে নালিশ ভিন্ন দেশের কূটনীতিবিদ থেকে শুরু করে এর ওর কাছে করে বেড়ান, এটা কি রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয়? আপনি কি বাংলাদেশের শাশুড়ী না সৎ মা যে পড়শীর কাছে বউ বা সৎ সন্তানের নামে কুৎসা করে আসেন? এতো দুঃসাহস আপনাকে বাংলাদেশের জনগণ কখন দিলো? বিবেক আপনার নেই ঠিক আছে, লজ্জা বা অপমানবোধ নেই তাও অসুবিধা নেই, শিক্ষাগত বা নেতৃত্বের যোগ্যতা নেই তাও সইয়ে নিয়েছে সবাই, কথা বললেই মিথ্যে হিংসা অজ্ঞতার দুর্গন্ধ বেরোয় সেটাও মানিয়ে নিয়েছ জনগণ; কিন্তু এতোবড়ো নালায়েকের মতো কাজ করলেন—এ দুঃখ রাখি কই! কাল থেকে বইমেলা শুরু
এনওয়াইনিউজ৫২: আগামী কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলা একাডেমী চত্বরে লেখক পাঠক প্রকাশকের বিশাল আয়োজন: অমর একুশে বইমেলা। প্রতিবছর মেলাকে ঘিরে যে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায়, বোধ করি
এই মুহূর্তে বাঙালীর আর কোনো উৎসবে এমনটি হয় না। একদিকে ঘটে তরুণ প্রতিভাবানদের আত্মপ্রকাশ, অন্যদিকে পুরোনোদের নতুন করে ঝাকুনি দিয়ে, নড়ে চড়ে বসার প্রয়াস।
প্রায় তিন হাজারের বেশী বই বের হয় এই মেলা উপলক্ষে; যদিও এর অধিকাংশ বই-ই মুদ্রণপ্রমাদে ভরা, তারপরেও এই মেলাকে প্রাণের মেলা না বলে উপায় নেই।
নতুন বইয়ের আরো খবর>> গার্মেন্স শ্রমিকদের প্রতি নিউইয়র্কের শ্রমিক ইউনিয়নের সহযোগিতার আশ্বাস
বক্তব্য রাখছেন ডেভিড উইলসন
'হাইতি এনটি সোয়েটসপ কমিটি'র আয়োজনে, হাইতিতে ভয়াবহ ভুমিকম্পের তিন বছরপূর্তি ও হাইতি বাংলাদেশ গুয়াতেমালা সহ বিভিন্ন দেশে গার্মেন্স শ্রমিকদের নিন্ম বেতন ভাতা সহ বিভিন্ন অব্যবস্থার প্রতিবাদে ১২ জানুয়ারি, শনিবার, ডাউনটাইন ম্যানহাটনের সিডব্লিউএ লোকাল ১১৮০ ইউনিয়ন অফিসে এক সভার আয়োজন করা হয়। সভায় মূল বক্তা ছিলেন স্থানীয় ইউনিয়ন নেতা ও এক্সিকিউটিভ বোর্ড মেম্বর মার্টি গুডম্যান, উইকলি নিউজ আপডেড অব আমেরিকার ডেভিড উইলসন, ফটোজার্নালিস্ট টনি স্যাভিনো, ও শব্দগুচ্ছ সম্পাদক, স্থানীয় হাইস্কুল শিক্ষক, কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ। অনুষ্ঠান শুরুতেই ভুমিকম্পে ধ্বসে যাওয়া বাড়ি-ঘর, নির্মাণ প্রক্রিয়া ও আহত মানুষের আহাজারি স্লাইড শো এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। প্রধান আয়োজক ক্রিশ্চেন কেবাব প্রশ্ন তোলেন লক্ষ লক্ষ ডলারের অনুদান কোথায় গেলো? ফ্যাকট ফাইন্ডিং কমিটির পক্ষে, মার্টি টনি ও ডেভিড মূলত হাইতি ঘুরে এসে দেশটির দরিদ্র গার্মেন্স শ্রমিকদের প্রতি অবিচার অনাচার ও নিন্ম বেতন প্রদানের তথ্য তুলে ধরেন। ওদিকে হাসানআল তাজরিন গার্মেন্সে নিহত ১১২জন শ্রমিকে উৎসর্গকৃত কবিতা পড়া ছাড়াও বাংলাদেশে ভূঁইফোড়ের মতো গজিয়ে ওটা গার্মেন্সগুলো, এবং তাদের অনিয়ম অব্যবস্থা, কর্মস্থলে অপর্যাপ্ত সিকিউরিটির ও নিন্ম বেতনের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি উপর্যুপরি দুর্ঘটনার দায়দায়িত্ব মালিক পক্ষকে নেয়ার পরমর্শ দিয়ে তাদের বিচারের আওতায় আনার ঘোর দাবী তোলেন। বর্তমান সরকারের বেতন বৃদ্ধির প্রশংসা করলেও তিনি বলেন, কিন্তু এই বেতন স্কেলও কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। বক্তারা, আন্তর্জাতিক পিকেট লাইনের পরামর্শ দেন, যেখান থেকে যেকোনো দেশে শ্রমিক অন্দোলনকে সমর্থন ও সহযোগিতা করার সুব্যবস্থা থাকবেন। মধ্যসত্ত্ব ভোগী ও ওয়ালমার্টের মতো বড়ো প্রতিষ্ঠান, যারা এইসব শ্রমিকের ঘামে টাকার পাহাড় জামায়, তাদের উপর এবং সংশ্লিষ্ট সরকারের উপরও চাপ প্রয়োগ করার দাবী ওঠে। প্রতিটি দেশের শ্রমিক আন্দোলন এক সূত্রে গেঁথে একটি আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রনয়নের উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন। অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্বেও বিভিন্ন পরামর্শ ও নীতিমালা প্রণয়নের উপর জোর দেয়া হয়। দাবী ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিক আন্দোলনও জোরদার করার। অনুষ্ঠান চলে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত। প্রকাশিত হচ্ছে নির্মলেন্দু গুণের আত্মজীবনী: মহাজীবনের কাব্য
নির্মলেন্দু গুণ
আসন্ন একুশের বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে কবি নির্মলেন্দু গুণের আত্মজীবনীর প্রথম খণ্ড। 'মহাজীবনের কাব্য' নামে প্রায় ৭৫০ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থটি প্রকাশ করছে কথা প্রকাশ। উৎসর্গ করা হয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। উৎসর্গ পত্রে কবি লিখেছেন, "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আমার রক্তের ভিতরে যিনি একটি স্বাধীন দেশের স্বপ্নজীব রোপন করেছিলেন।" মানব উন্নয়ন সূচকে ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ-অমর্ত্য সেন
অমর্ত্য সেন
৭ জানু, ২০১৩: মানব উন্নয়নের প্রত্যেকটি সূচকেই বাংলাদেশ ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে বলে মনে করেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। ভারতের দৈনিক টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিশ্ববরেণ্য এই অর্থনীতিবিদ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বোম্বে ক্যাম্পাসে জি. এল. মেহতা মোমোরিয়াল বক্তৃতায় বলেন, মানব উন্নয়নে লৈঙ্গিক (জেন্ডার) সমতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এ ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশ অনেকটাই এগিয়ে গেছে। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, মানব উন্নয়নের সবগুলো সূচকেই ভারতের চেয়ে পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ। আজ বাংলাদেশ একমাত্র দেশ যেখানে স্কুলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের সংখ্যা বেশি। দেশটিতে গড় আয়ু বেশি, মৃত্যুহার কম এবং কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেশি। বাংলাদেশের রাজনীতিতেও লৈঙ্গিক সমতার গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে বলে মনে করেন ভারতীয় এই অর্থনীতিবিদ। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে মানব উন্নয়ন, বিশেষ করে লৈঙ্গিক সমতার বিষয়টি নিয়ে যেভাবে কাজ করা হচ্ছে তার কড়া সমালোচনা করেন অমর্ত্য সেন। সম্প্রতি দিল্লিতে চলন্ত বাসে এক ছাত্রীকে গণধর্ষণ ও হত্যাকা- নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, মহানগরীতে এমন একটি ঘটনা ঘটেছে বলে এটা সবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। কিন্তু ভারতজুড়ে গ্রামাঞ্চলে নিম্নবর্ণের দলিত নারীরা সুদীর্ঘ সময় ধরে প্রতিদিন এই অসম্মানের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। (সূত্র: ভোরের কাগজ) 'জনস্বার্থ কোনটা? জামায়াতের স্বার্থ নাকি ৪১ বছর ধরে জাতির সূর্য সন্তানের বিচার দাবির স্বার্থ!'-শাহরিয়ার কবির
শাহরিয়ার কবির
সাপ্তাহিক : মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার কার্যক্রম নিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আন্তরিকতার অভাব না থাকলেও অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গিগত সমস্যার বিষয়ে আপনাদের অনেক আগে থেকেই অভিযোগ ছিল। বর্তমান সময়ে এসে কি সেই আশঙ্কাই প্রতিফলিত হচ্ছে? শাহরিয়ার কবির : দীর্ঘ চল্লিশ বছর পর একটি অপরাধের বিচার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম দিকেই এর একটি বড় রকমের চ্যালেঞ্জ ছিল। কারণ গত চল্লিশ বছরে বেশিরভাগ সময়ে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অভিযুক্তদের সহযোগিতা করেছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ দলিল নষ্ট করেছে। এমনকি বধ্যভূমি পর্যন্ত নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছে। তাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল যে, চল্লিশ বছর পর সাক্ষী প্রমাণগুলো যথাযথভাবে সংগ্রহ করা। আরেকটা বিষয় হচ্ছে যে আইনে ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে, এই আইনে পূর্বে কোনো সময় আমাদের দেশে বিচারকাজ হয়নি। এটা কিন্তু প্রচলিত ফৌজদারি আইন নয়, সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের একটা আইন। এখানে পৃথিবী বিখ্যাত যুদ্ধাপরাধ বিচারের নূরেমবার্গ, টোকিও, ম্যানিলা ইত্যাদি দেশে যেসব আইন- নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে সেগুলো থেকেও দিকনির্দেশনা নেয়া হয়েছে। ফলে প্রথমদিকে আমাদের আইনজীবীরা কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। তবে দুই বছরের অভিজ্ঞতায় তারা অনেক বিষয় কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। তারপরও বলব ট্রাইব্যুনালে আইনজীবীর সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়। আরও দক্ষতাসম্পন্ন আইনজীবী নিয়োগ দেয়া প্রয়োজন। অনেক রকমের এখনো ঘাটতি আছে। সাপ্তাহিক : কি ধরনের ঘাটতি আপনি অনুভব করছেন.... বিস্তারিত নিউইয়র্কে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জরুরি অবস্থা জারি
কথা ও ছবিআর কতোকাল পুড়বে ওরা এইভাবে! স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা Watch more videos পত্রিকাকার্টুন |
আরো খবর— | 2 | 3 | 4 | 5 |