The Birth of Bangladeshপ্রথম পাতা এরশাদের লং মার্চের ২৫৭ গাড়ির টোল দিয়ে যোগাযোগমন্ত্রী সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন টিপাইমুখে ভারতের বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের প্রতিবাদে ২৫৭টি গাড়ির বহর নিয়ে সিলেট অভিমুখে লংমার্চে যাওয়ার সময় ভৈরব সেতুর টোল দেয়নি জাতীয় পার্টি (জাপা)। দলটির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ এই লংমার্চের নেতৃত্বে ছিলেন। সেতুর টোল প্লাজা কর্তৃপক্ষ টোল চাইলে এরশাদের সামনেই তার নেতা-কর্মীরা তাদের হুমকি-ধামকি দিয়ে চলে যান। শেষ পর্যন্ত এরশাদের ব্যবহূত গাড়িটিরসহ মোট ২৫৭টি গাড়ির ওই টোল গতকাল বৃহস্পতিবার পরিশোধ করলেন যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী নিজের বেতন-ভাতা থেকেই এরশাদের গাড়ি বহরের জন্য ভৈরব সেতুকে ৩০ হাজার ২শ টাকা টোল দেন। জানা গেছে, গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে সিলেট অভিমুখে এরশাদের লংমার্চের গাড়ি বহরটি ভৈরব সেতুতে পৌঁছে সকাল ১১টায়। এ সময় যথারীতি কর্তৃপক্ষ টোল পরিশোধের অনুরোধ জানায়। কিন্তু এরশাদের নেতৃত্বে লংমার্চে যাওয়া নেতা-কর্মীরা তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। টোল ছাড়া সেতু পার হতে দিতে রাজি হননি টোল আদায়কারীরাও। তারা এরশাদের গাড়ি বহর আটকে দেন। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে এরশাদের লোকজনের বেশ কিছুক্ষণ বাকবিতণ্ডাও হয়। এরশাদের লোকজন বলেন ‘টোল দেব না’, টোল আদায়কারীরা বলেন ‘টোল না দিয়ে যাওয়া যাবে না’। উপায় না দেখে লংমার্চে এরশাদের সঙ্গে থাকা জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য সালমা ইসলাম এমপি ফোন করেন যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে। পরে মন্ত্রীর অনুরোধে কর্তৃপক্ষ এরশাদের গাড়ি বহর ছেড়ে দেয়। যোগাযোগমন্ত্রী গতকাল ইত্তেফাককে বলেন, রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষার স্বার্থেই সেদিন আমি অন্যায় হওয়া সত্ত্বেও সেতু কর্তৃপক্ষকে জাপার গাড়ি বহর ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু এই টোল তো পরিশোধ করতেই হবে। এটি না দেয়ার তো কোনো নিয়ম নেই। টোল না দিয়ে কারও গাড়ি সেতু পার হতে পারার কথাও নয়। যেহেতু সেদিন আমিই অনুরোধ করেছিলাম এবং এরশাদ সাহেবও টাকা পরিশোধ করেননি সেজন্য আমাকেই ওই টাকা পরিশোধ করতে হবে। ওবায়দুল কাদের জানান, সংসদ সদস্য হিসাবে জাতীয় সংসদ থেকে পাওয়া বেতন-ভাতা গতকাল তিনি উত্তোলন করেছেন। সেই অর্থ থেকেই তিনি এরশাদের ২৫৭টি গাড়ির অপরিশোধিত ৩০ হাজার ২শ টাকা টোল মন্ত্রণালয়ের সচিবের মাধ্যমে ভৈরব সেতু কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেন। মন্ত্রী বলেন, সেতুর টোল না দিয়ে পারাপারের সংস্কৃতিতে আমি বিশ্বাস করি না। এবার মন্ত্রী হওয়ার পর যখন নিজ নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছি তখনও আসা-যাওয়ার সময় আমি ১০ হাজার টাকা টোল দিয়েছি। কাজেই টোল না দিয়ে সেতু পারাপারের সংস্কৃতি আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত। (সূত্র: ইত্তেফাক) মাত্র ৪৭ রানে গুটিয়ে গেলো অস্ট্রেলিয়া নিউজ৫২: দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বনিন্ম স্কোর ঘাঁটা শেষ হতে না হতেই অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইতেও চোখ বুলাতে হল। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার ৯৬ রানে অলআউট হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতেই অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসে নয় উইকেট খোয়া ২১ রানে। টেস্টের সর্বনিন্ম স্কোর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ২৬ রানের রেকর্ডটা নতুন করে লেখার অপেক্ষা। না, সেটা অবশ্য হতে দেননি অস্ট্রেলিয়ার দুই টেল এন্ডার পিটার সিডল ও নাথান লিওন। দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হল ৪৭ রানে। এটি তাদের ক্রিকেট ইতিহাসের চতুর্থ সর্বনিন্ম স্কোর। আর বিশ্বক্রিকেটের ১৫তম সর্বনিন্ম স্কোর। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকা ৯৬ রান করে প্রথম ইনিংসে নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে ২৫তম সর্বনিন্ম স্কোর গড়ে। তবে গত ৫০ বছরে শতরানের নিচে একবার অলআউট হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৬ সালে জোহানেসবার্গে ভারতের বিপক্ষে ৮৪ রানে। এর আগে ১৯৬০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নটিংহ্যামে ৮৮ রানে। আর এবার কেপটাউনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। কেপটাউনে বৃহস্পতিবার দিনটা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে ২১৪ রান নিয়ে। আগের দিন এখানের সিমিং পিচে তাণ্ডব তুলেছিলেন ডেল স্টেইন আর মরনে মরকেল। সেই তাণ্ডবের সামনে একাই লড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ১০৭ রানে অপরাজিত ক্লার্ক পিটার সিডলকে নিয়ে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। তখনও আঁচই করা যায়নি নিউল্যান্ডস স্টেডিয়ামে এরপর বইবে বোলারদের এমন তাণ্ডব। (সূত্র: ক্রিকইনফো, যুগান্তর) নাতানিয়াহু একজন মিথ্যাবাদি —সারকোজি নিউজ৫২: ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট নাতানুয়াহুকে মিথ্যাবাদি বলে আখ্যায়িত করেছেন। সদ্য সমাপ্ত জি২০ সম্মেলন চালা কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সাথে অনানুষ্ঠানিক আলাপে তিনি এ মন্তব্য করেন বলে বিবিসি জানিয়েছে। বিবিসি আরো জানায়, এতোদিন এই সংবাদ পরিবেশন থেকে সাংবাদিকরা বিরত থাকলেও শেষ পর্যন্ত তারা চেপে থাকেন নি। মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগে এই দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে আলাপ হচ্ছিল ফিলিস্তিনকে ইউনেস্কোর সদস্যপদ দেয়ার ব্যাপারে। এক পর্যায়ে সারকোজি বলেন, “নাতানিয়াহুর কথা বাদ দিন। একজন অসহ্য মানুষ। ওর কথা বিশ্বাস করা যায় না। সরাক্ষণ মিথ্যা বলে।" উত্তরে ওবামা বলেন, “আপনি হয়তো ওর উপর বিরক্ত, কিন্তু আমাকেতো তাকে প্রতিদিনই সামাল দিতে হয়।" আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিন প্রকার ছন্দ/হাসানআল আব্দুল্লাহ তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনবিজ্ঞান পৃথিবীর মতো গ্রহপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
মৃত্যু সংক্রান্ত একটি কবিতাহাসানআল আব্দুল্লাহ
সূর্যমুখীর সতেজ ডাঁটা বেয়ে অসংখ্য পিঁপড়ে মুখে মুখে ছিঁড়ে নিয়ে গেছে সব বীজ। শূন্য পড়ে আছে হাত মুখ চোখ পা ও প্রত্যঙ্গের মাঝে আমার কফিন-- যদিও গলির মোড়ে বসে আছে ক্ষুধার্ত কুকুর। ৪.১.২০১২ উডহেভেন, নিউইয়র্ক একটি নক্ষত্রের পতন
মিনার মাহমুদ
ঢাকা রিজেন্সি হোটেলের সপ্তমতলার একটি কক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিনার মাহমুদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই কক্ষে প্রায় একশটি ঘুমের বড়ির খোসা পেয়েছে পুলিশ। ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক সোহেল মাহমুদ শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, “বিষক্রিয়ায় মিনার মাহমুদের মৃত্যু হয়েছে বলে আমরা প্রাথমিক ধারণা করছি। ভিসেরা টেস্টের জন্য তার রক্ত, হৃদপিণ্ড, ডিএনএ ও অন্যান্য নমুনা রাখা হয়েছে।” ৫০ বছর বয়সী মিনারের জন্ম ফরিদপুর শহরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের এই ছাত্র আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে সাপ্তাহিক ‘বিচিত্রা’য় লেখালেখির মধ্য দিয়ে শিল্প-সংস্কৃতি-সাংবাদিকতা জগতে পা রাখেন। এইচ এম এরশাদের সামরিক শাসনামলে ১৯৮৭ সালের ১০ জুন মিনারের সম্পাদনায় প্রকাশ হয় সাপ্তাহিক ‘বিচিন্তা’। সামরিক শাসনবিরোধী লেখালেখির কারণে ৮৮ সালের জানুয়ারিতে তিনি গ্রেপ্তার হলে বন্ধ হয়ে যায় সাপ্তাহিকটির প্রকাশনা। ১৯৯০ সালে গণঅভ্যুত্থানে এরশাদ সরকারের পতন হলে ১৯৯১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি আবারো প্রকাশ হয় ‘বিচিন্তা’। তবে সে বছরই প্রকাশনা বন্ধ করে আমেরিকা চলে যান মিনার। এবং সেখানে বহুদিন ট্যাক্সি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি ট্যাক্সি চালানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে স্থানীয় ‘সাপ্তাহিক বাঙালী’ পত্রিকায় একটি ধারাবাহিক কলাম লেখেন নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে। দীর্ঘ দেড় যুগ পর ২০০৯ সালে তিনি দেশে ফেরেন। ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর আবারো শুরু হয় ‘বিচিন্তা’র প্রকাশনা। কিন্তু গত বছরের মার্চে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি পূর্ণ বিশ্রামে যান। মিনার মাহমুদের প্রকাশিত গ্রন্থ “মনে পড়ে রুবি রায়” ও “পিছনে ফেলে আসি।” (সূত্র: ইন্টরনেট) মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্যে বিদেশি বন্ধুদের দেয়া হলো রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
২৪ মার্চ বিংহামটনে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন
নিউইর্কের নতুন পত্রিকা 'আধুনিক'-এর আত্মপ্রকাশ
গ্রীনিজ ভিলেজে বাংলা কবিতা
কবিতা পড়ছেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
সব স্মৃতিই তো এই ঢাকায়, এই বাংলাদেশে
ক্যাথরিন মাসুদ
এবারের বই মেলায় আপনার উদ্যোগে ‘চলচ্চিত্রযাত্রা’ গ্রন্থটি প্রকাশ পেল। তারেক ভাইয়ের দীর্ঘদিনের যা স্বপ্ন ছিল, সেই স্বপ্নের কথাগুলো একটু শুনতে চাই। আসলে তারেক প্রতিটা বই মেলার আগেই ওর লেখাগুলো প্রকাশের তাগিদ অনুভব করত। কিন্তু অন্য কাজের ব্যস্ততায় দেখা যেত তা আবার পরবর্তী বইমেলার জন্য রেখে দেয়া হতো। তো এবারে একেবারে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যে করেই হোক বই প্রকাশ করবেই। কিন্তু ও দেখে যেতে পারল না। ওর বিভিন্ন সাম্প্রতিক লেখাগুলো নিয়ে এই বইটি প্রকাশ করা হলো। আসলে ওর যা লেখালেখি এখনও আছে, তা দিয়ে আরও অনেকগুলো বই বের করা যাবে। আমরা ধারাবাহিকভাবে এই কাজগুলো করে যাব। সর্বশেষ ‘রানওয়ে’ নিয়ে সারাদেশে আপনারা দু’জন ক্যাম্পেইন করলেন, সেই অভিজ্ঞতা থেকে যদি বলতেন। দেখুন রানওয়ের ভাবনাটা আমাদের দুজনার হলেও, তারেক কিন্তু এটা খুশি মনে করত না। কারণ ওর ভেতর প্রবল ইচ্ছা ছিল যে চলচ্চিত্র সবসময় সিনেমা হলেই সবচেয়ে মানানসই। কিন্তু সেটা যেহেতু হচ্ছিল না, তাই এই বিকল্প সিদ্ধান্ত। প্রথম থেকেই আমরা মফস্বলের দর্শকের দিকে জোর দিই। ও সার্বজনীন চলচ্চিত্রের স্বপ্ন দেখত। একটা ছবি আমরা বানাবো, সেটা দুই একজন বোদ্ধা দর্শক দেখবে। এমন মতবাদ ওর ভেতরে কাজ করত না। আমারও না। সেই থেকেই বড় বড় প্রেক্ষাপটে কাজ করা। ‘রানওয়ে’ নিয়ে অভিজ্ঞতা অনেক। কোনটা ছেড়ে কোনটা বলব। তবে আমার মনে হয়েছে ‘রানওয়ে’ সত্যিকারের সুস্থধারার চলচ্চিত্রের আন্দোলন। কান চলচ্চিত্র উত্সবের জুরি অ্যাওয়ার্ড যখন জেতে আপনাদের ‘মাটির ময়না’ ছবিটি। তখন ছবিটি এদেশে নিষিদ্ধ করা হয়। এই পরস্পরবিরোধী অনুভূতিটা কেমন লেগেছিল? আমরা যখন টোটাল টিম কান উত্সবের জন্য দেশের বাইরে। তখন একদিন ইমেইলে আমিই প্রথম খবরটি পড়ি। চিত্কার দিয়ে উঠি। তারেককে ডাকি। বলি, এ কী করে সম্ভব? তারেক বলে, এখন এই তথ্যটি ছবির অন্য কলাকুশলীকে বলা যাবে না। তাহলে ওদের মনোবল ভেঙে যাবে। এরপর তো ছবিটি পুরস্কার পাবার পর কোনো বাধাই আর কোনো প্রতিবন্ধকতা মনে হয়নি আমার কাছে। আর একটি কথা, কান উত্সবে আমি আর তারেক যাইনি। প্রায় পুরো টিমকে সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম। এটাও তারেকের জেদের কারণেই হয়েছিল। ‘কাগজের ফুল’ যার স্বপ্নের দানা বাঁধতেই সব যেন দুঃস্বপ্নে পতন হলো। এটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবার কী পরিকল্পনা আছে? দেখুন আমি এখন আর খুব বেশি দূর ভাবতে পারি না। হাতে তারেকের অনেক অসমাপ্ত কাজ। সেগুলো একে একে গোছাচ্ছি। সবকিছু ঠিক থাকলে সব করব। মনোবল, আত্মবিশ্বাসের কথা আর কী বলব। সব আছে। সব ঠিক রেখে তারেকের স্বপ্নগুলো নিজের হাতে বাস্তবায়ন করে যেতে চাই। আগে থেকে এর বেশি কিছু বলতে চাই না। কারণ বেশি বললে কিছুই করা হয় না। শুধু বলাই হয়। আপনাদের সন্তান, এদেশ, তারেক মাসুদের অমূল্য সম্পদতূল্য চলচ্চিত্রগুলো সবকিছু আগলে রেখেছেন সযত্নে, যেখানে আপনার পরিবারের সকলেই আমেরিকায়। দেশ ছেড়ে যাবার কথা বা ভাবনা আসবে কি? এ দেশ ছেড়ে কোথায় যাব আমি। এখানে তো আমার সবকিছু, স্মৃতি, কাজ, স্বপ্ন। প্রথম যখন বাংলাদেশে এসেছি, আমার গুরু আহমেদ ছফা ভাইয়ের সাথে অনেক আড্ডা দিতাম। এরপর আমি, তারেক আর ছফা ভাই একসাথে কত যে আড্ডার স্মৃতি। সব স্মৃতিই তো এই ঢাকায়, এই বাংলাদেশে। এদেশ আমার সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে আছে। কীভাবে পারব। পরিবার থেকে কোনো কিছু বলে না। আমি যখন তারেককে বিয়ে করে এখানে সংসার শুরু করি, তখনও কিছু বলেনি। তাই ছেড়ে যাবার তো কোনো প্রশ্ন নেই। বেশি দূরের নয়, আপাত দূরের পরিকল্পনাগুলো যদি শেয়ার করতেন। ইচ্ছে আছে, তারেকের নেওয়া সব বিখ্যাত মানুষদের ইন্টারভিউ নিয়ে বই এবং ডিভিডি বের করার। আর চলচ্চিত্র যাত্রারও দ্বিতীয় খণ্ড বের হবে। মুক্তির গানের চিত্রগ্রাহক লিয়ার লেভিন ঢাকায় আসবেন। তাকে নিয়ে বেশ কিছু পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন চ্যানেলে তারেক মাসুদের সাক্ষাত্কার নিয়েও আলাদা ডকুমেন্টারি করব। সর্বশেষ আমেরিকা যাবার প্রাক্কালে আপনার অনুষ্ঠান ‘মিডিয়া গসিপ’-এ তারেক মাসুদ শেষবারের মতো টিভি ইন্টারভিউ দিয়েছিল। ওই অনুষ্ঠানের মূল কপিটাও একুশে টিভির কাছ থেকে চেয়েছি। অনেকগুলো কাজ। সবকিছু যাতে ঠিকঠাক করে উঠতে পারি, তার জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই। (সুত্র: ইত্তেফাক) মুক্তিযু্দ্ধের নির্ভীক সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক আর নেই
আব্দুর রাজ্জাক
আব্দুর রাজ্জাকের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ছাত্র রাজনীতির মধ্য দিয়ে। তিনি ১৯৬০-৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৬২-৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সহ-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন আব্দুর রাজ্জাক। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। তাঁর নির্বাচনী এলাকা শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা-গোসাইরহাট)। ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি পর পর দুইবার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৯ থেকে ’৭২ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের প্রধান ছিলেন। আব্দুর রাজ্জাক ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি বাকশালের সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৩ সালে তিনি বাকশাল গঠন করেন এবং ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি এই বাকশালের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯১ সালে বাকশাল বিলুপ্ত করে তিনি আওয়ামী লীগে ফিরে আসেন। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলের পর তিনি দলের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন।(সুত্র: ইত্তেফাক, ইন্টারনেট) সোনার ছেলে সাকিব
সাকিব আল হাসান
এর আগে গত অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে সেরা খেলোয়াড় হন সাকিব। এর মধ্যে দিয়ে ওয়ানডেতে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের আসনও পুনরুদ্ধার করেন। ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ওয়ানডে র্যাংকিংয়ের শীর্ষে ছিলেন সাকিব। এপ্রিলে অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়াটসনের কাছে শীর্ষ স্থান হারালেও সাত মাসের মাথায় শীর্ষে ফেরেন দেশ সেরা অলরাউন্ডার। জিম্বাবুয়ে সফরে দলের ব্যর্থতার পর জাতীয় দলের নেতৃত্ব থেকে সরে যেতে হয় সাকিবকে। সে সময়ই বলেছিলেন, দায়িত্ব না থাকায় এখন নির্ভর হয়ে খেলতে পারবেন তিনি। নিজের সেই স্বাভাবিক খেলা খেলে পরাজিত দলে থেকেও বিশ্বসেরা বাংলাদেশের সাকিব। শব্দগুচ্ছ কবিতা পুরস্কার ২০১১ পেলেন জাহানারা পারভীন
জাহানারা পারভীন
পত্রিকার অফিসে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্ট্যানলি এইচ বারকান, নাজনীন সীমন, ফারুক আজম, মোহাম্মাদ আতাউর রহমান, আবু রায়হান ও আব্দুল ফাত্তাহ প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শব্দগুচ্ছ সম্পাদক হাসানআল আব্দুল্লাহ। চলে গেলেন কবীর চৌধুরী
বইমেলায় কবীর চৌধুরী
ছবি: ফাতিমা হক বাংলা ভাষা ও সমগ্র বাঙালী জাতীর জন্যে কবীর চৌধুরী ছিলেন একটি অপরিহার্য নাম। যেমন প্রগতির পক্ষে ঠিক তেমনি রাজাকারদের বিচারের জন্যে ছিলেন সোচ্চার কণ্ঠ। সত্যের পথ থেকে তাঁকে কোনো প্রলোভনে কখনো সরানো যায় নি। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি প্রতিষ্ঠার সময় তিনি ছিলেন জাহানারা ইমামের পাশাপাশি। ওদিকে সাহিত্যাঙ্গনেও বিদেশি ভাষা থেকে বাংলায় বিপুল অনুবাদের মাধ্যমে তিনি রেখে গেছেন শক্তিশালী অবদান। তাঁর মৃত্যুতে এনওয়াইনিউজ৫২.কম পরিবার গভীর শোকাহত। মহাকাশে পৃথিবীর চেয়ে বড়ো আরেক পৃথিবীর সন্ধান
নতুন আবিস্কৃত পৃথিবী
মতো গ্রহ ক্রিকেটে স্ট্যাটাস পেলেন বাংলাদেশের মেয়েরা
বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দল
মরিচের গুঁড়ো চোখেমুখে স্প্রে করে ভেঙে দেয়া হলো ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ
পুলিশ মরিচের গুঁড়ো স্প্রে করছে
photo Source: www.seattlepi.com স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা Watch more videos মন্তব্যইসরায়েল যদি ইরান আক্রমণ করে যুক্তরাষ্ট্র বাঁধা দেবে না--গিংরিজ এনওয়াইনিউজ৫২: সম্প্রতি সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিউট গিংরিজ বলেছেন যে ইসরায়েল যদি পারমাণবিক ইসুতে ইরান আক্রমণ করে তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাঁধা দেবার কিছু নেই। তিনি বলেন, আহমেদিনাজাদ স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন যে ইসরায়েল নামের রাষ্ট্রটি তিনি সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস করে দিতে চান, ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে চান। তিনি আরো বলেন, যারা এধরনের কথা বলে তাদেরকে প্রতিহত করা জরুরী। সিএনএন-এর জন কিংকে দেয়া এই সাক্ষাতকারে এক সময়ের বহুল আলোচিত স্পিকার গিংরিজ আরো বলেন, মাত্র দুটি পারমাণবিক বোমা ইসরাইলকে উড়িয়ে দিতে সক্ষম। অতএব ইরান সরকার যাতে এই বোমা বানাতে সক্ষম না হয় তার জন্যে আন্তর্জাতিক মহলের কাজ করা দরকার। উল্লেখ্য রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন প্রতিযোগিতায় গিংরিজ বর্তমানে চার নম্বরে অবস্থান করছেন। ক্যাফের কবিতাহাসানআল আব্দুল্লাহচতুর্থ অধ্যায় (ইহুদী মীথ) ১ গলির পরে তর্ক করে এক বা অধিক সর্বহারা। “সর্বধারা বিচার শেষে মধ্যি পথে এখন ভেসে এসে দেখি আইন কানুন যতোই জানুন হচ্ছে না কাজ।” বাতাসগুলো কানের কাছে দিচ্ছে আওয়াজ। ধুলোগুলো ধরছে মুলো কানের কাছে এটম বোমা ঝুলে আছে গাছে গাছে। বিস্তারিত |
আরো খবর— | 2 | 3 | 4 | 5 |