The Birth of BangladeshAugust 18, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা খালেদা জিয়ার চারটি জন্মদিন! অধ্যাপক অপু উকিল-এর বরাত দিয়ে শনিবার (১৪ আগস্ট) ইত্তেফাক জানায় খালেদা জিয়ার কাবিন নামায় লেখা জন্মদিন ১৯ আগস্ট ১৯৪৫, স্কুলের সার্টিফিকেটে লেখা ৫ সেপ্টেম্বর এবং পাসপোর্টে লেখা ৯ আগস্ট। এরপর ১৯৯২ সালে খালেদা জিয়া ঘোষণা করেন যে তাঁর জন্মদিন ১৫ আগস্ট। জনাব উকিল নারী সাংসদদের আয়োজিত এক সভায় বক্তব্য রাখছিলেন। একই সভা থেকে খালেদা জিয়াকে জাতীয় শোক দিবস, ১৫ই আগস্টে জন্মদিন পালন না করার অনুরোধ জনানো হয়। দেশের দুই বারের প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমান বিরোধী দলীয় নেত্রীর চারবার জন্ম নেয়ার এই তথ্য বিজ্ঞানের সব নীতিকে হার মানিয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। তসলিমা আরো একবছর ভারত থাকার অনুমতি পেলেন এনওয়াইনিউজ৫২: বাংলাদেশের স্বনামধন্য লেখিকা তসলিমা নাসরিন, যিনি নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নানা কারণে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেছেন, এবং যিনি বহুদিন ধরে ভারতে থাকার জন্যে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন, ভারত সরকার সে দেশে তাঁর ভিসার মেয়াদ আরো একবছর বাড়িয়েছে। ১৬ আগস্ট তাঁর ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। বর্তমানে সুইডিস পাসপোর্টধারী তসলিমা এখন দিল্লিতে অবস্থান করছেন। তাঁর ৪৭তম জন্মদিন পালিত হবে ২৫ আগস্ট।(সুত্র: ইন্টারনেট) তসলিমা আরো একবছর ভারত থাকার অনুমতি পেলেন এনওয়াইনিউজ৫২: বাংলাদেশের স্বনামধন্য লেখিকা তসলিমা নাসরিন, যিনি নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নানা কারণে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেছেন, এবং যিনি বহুদিন ধরে ভারতে থাকার জন্যে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন, ভারত সরকার সে দেশে তাঁর ভিসার মেয়াদ আরো একবছর বাড়িয়েছে। ১৬ আগস্ট তাঁর ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। বর্তমানে সুইডিস পাসপোর্টধারী তসলিমা এখন দিল্লিতে অবস্থান করছেন। তাঁর ৪৭তম জন্মদিন পালিত হবে ২৫ আগস্ট।(সুত্র: ইন্টারনেট) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
ছবি বলে হাজার কথা
পাকিস্তানের জন্য তহবিল সংগ্রহে জাতিসংঘের আপ্রাণ চেষ্টা
পাকিস্তানের বন্যা দুর্গতদের জন্য ত্রাণ তহবিল সংগ্রহের আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে জাতিসংঘ। এ নিয়ে দাতাদের সঙ্গে রীতিমতো লড়াই করছে সংস্থাটি। পাকিস্তানে বর্তমানে ৬০ লাখ বন্যা দুর্গত একটু খাবার ও সুপেয় পানির জন্য তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষা করলেও তাদের একটি ক্ষুদ্র অংশ কিছুটা ত্রাণ সহায়তা পাচ্ছে। এ অসহায় মানুষদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিতে মঙ্গলবার জাতিসংঘ আরো তহবিলের জন্য জরুরি ভিত্তিতে আবেদন জানিয়েছে। তাছাড়া, দূষিত পানি ও কীট-পতঙ্গের সঙ্গে একাকার হয়ে জীবনযাপনের কারণে বন্যা দুর্গত ৩৫ লাখ শিশুর প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলেও হুঁশিয়ারি জানিয়েছে জাতিসংঘ। এমন হলে পাকিস্তানের ১৭ কোটি মানুষের এক-দশমাংশ প্রাণ হারাবে। ইউনিসেফের আঞ্চলিক শাখা দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক ড্যানিয়েল টুল সাংবাদিকদের বলেন, এখানে পানিবাহিত রোগ ডায়রিয়া, কলেরা ও শ্বাসনালীর ইনফেকশন রয়েছে এবং তা খুব দ্রুত ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জাতিসংঘের মুখপাত্র মাউরিজিও গিউলিয়ানো রয়টার্সকে বলেন, খুব কম মানুষেরই খাবার ও পানির চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে। এর সবচেয়ে বড় কারণগুলোর একটি তহবিল স্বল্পতা। ভূমিকম্প বা সুনামির তুলনায় বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি পরে দেখা দেয় বলে অনুদানের ব্যাপারে দাতাদের আগ্রহও একটু কম বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ৩০ সেকেন্ডে বন্যা হয় না। কিন্তু মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রয়োজন এখানে হাইতির চেয়ে বেশি। স্মরণকালের ভয়বহ বন্যায় পাকিস্তানে ১৬ শ'র বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ডয়চে ভেলের খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের বন্যা দুর্গতদের সহায়তার জন্য জরুরি ত্রাণ সামগ্রী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। এছাড়া হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারতও। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি জানিয়েছেন, ভারত ৫০ লাখ ডলার জরুরি সাহায্য দিচ্ছে। এদিকে জাতিসংঘের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে পাকিস্তানের বন্যা দুর্গতদের মধ্যে ৬০ লাখ মানুষের এই মুহূর্তে জরুরি ভিত্তিতে খাদ্য ও বিশুদ্ধ খাবার পানি প্রয়োজন। তাঁরা দ্রুত সাহায্য পাঠানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এদিকে পাকিস্তানের জন্য দাতা দেশগুলোকে নিয়ে একটি জরুরি সম্মেলন করার কথা ভাবছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এখন পর্যন্ত বন্যার পানিতে ডুবে প্রায় দুই হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্টরা আশংকা করছেন দুর্গত এলাকায় পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়লে আরও বহু লোক প্রাণ হারাতে পারে। অনুদান পাঠাতে ক্লিক করুন: ইউনিসেফ (সূত্র: ইত্তেফাক, সিএনএন) সাংসদ শাওনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
কোবাইয়াশি ইসা’র হাইকু[কোবাইয়াশি ইসা (১৭৬৩─১৮২৭) জাপানের এডো আমলের বিখ্যাত হাইকু কবি। কমবেশি কুড়ি হাজার হাইকু তিনি রচনা করেছিলেন। হাইকুতে সাধারণত পাশাপাশি স্থাপিত দু’টি আপাত দূরান্বয়ী চিত্রকল্পের জারণে একটা তৃতীয়, অভাবনীয় চিত্রকল্পের সৃষ্টি হয়। অনুক্ত অংশই হাইকুর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশ।] ১. বিদ্যুচ্চমক্ল─ শুধু কুকুরের মুখ নিষ্পাপ। ২. নিস্তব্ধতা─ হ্রদের গভীরে উত্তাল মেঘমালা। ৩. গ্রীষ্মের রাত─ নক্ষত্ররাও ফিসফিস করে নজিস্ব ভাষায়। ৪. ঘাসে-ঢাকা উপত্যকায় তুমি ক-তো-কা-ল! লাল ফড়িঙ। ৫. ঘুরি কবরখানায়, বুড়ো কুকুর দেখায় পথ। স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগআমি লীগের খপ্পরে আওয়ামী লীগ নানা মতের কমিউনিষ্ট পার্টি এবং জামায়াতে ইসলামী ছাড়া বাংলাদেশে আর কোন রাজনৈতিক দলের নিজ নিজ আদর্শের অনুসরণে কঠোরতা বা বাধ্যবাদকতা লক্ষ্য করা যায়না । মানুষ তাদের আদর্শকে অবিশ্বাস্য বা ক্ষতিকারক যাই মনে করুক, তাতে তারা দমে যায়না। তাদের ধারণা একদিন না একদিন সত্য জেনে মানুষ তাদের পথে আসবে। তাই শত বাঁধার মুখেও তারা তাদের সংগ্রাম আব্যাহত রাখার প্রয়াস চালিয়ে যায়। জামায়াতের কথা ধরা যাক। জামায়াত মানুষের তৈরি কোন প্রতিষ্ঠান যেমন সংবিধান, জাতীয় সংসদ, বিচার বিভাগে বিশ্বাস করেনা। তারা কোরাণ ও হাদীস ভিত্তিক আল্লার আইনে বিশ্বাস করে। এটা অর্জন করার জন্য আত্মহত্যা এবং নরহত্যার মত অপরাধেও তারা লিপ্ত হয়। মধ্যযুগীয় আরবদের ফ্যাসিবাদসুলভ এই ধর্মীয় উন্মাদনায় তারা গত প্রায় সাত দশক ধরে বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ বহু দেশে স্বজাতি মানুষদের বিরুদ্ধেই সহিংস যুদ্ধ চালিয়ে যাচেছ। বিস্তারিতএই জনপদেঅরন্যSur (The South) 1988 ১৯৮৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ১২৭ মিনিট দৈর্ঘ্যের এই আর্জেন্টেনিয়ান ছবিটি নিয়ে লিখতে বসার মূল কারণ হলো, এর চিত্রনাট্য ও তার ব্যতিক্রমী বিস্তার। কীভাবে একটি কাহিনীকে টুকরো টুকরো করে ভেঙে পুনরায় তাকে জুড়ে দিয়ে করে তোলা হচ্ছে বিশাল থেকে বিশালতর, এবং সবসমেত আমরা কত অনায়াস এটে যাচ্ছি সেই পরিধির মধ্যে। ১৯৮৩ সালে আর্জেন্টিনার সামরিক অভ্যুত্থান ও তার ফলে জনজীবনে নেমে আসা দুর্ভোগ ও অশুভতার ছায়াতেই আলোকসম্পাত করতে চেয়েছেন ফার্নান্দো সোলানাস, যেখানে তিনি একাধারে তুলে এনেছেন জীবনের টানাপোড়েন, রাজনীতি, নিপীড়ন, প্রেম, প্রতারণা, অস্তিত্ব সংকট, এবং নতুন আশা। সবগুলো এত চমৎকারভাবে একে অপরের সাথে মিশেছে যে, এই ছবিটিকে ডিসেকশন করতে গেলে কোনো একক সত্ত্বা পাওয়া মুশকিল। কোনো বিশেষ চরিত্র বা অধ্যায়ের দিকে বিন্দুমাত্র মনোযোগ তৈরী করে না এর চিত্রনাট্য। আর সোলানাস এতে নিজের মেধা ও মনন যোগ করে, তাকে তুলে নিয়ে গেছেন সেই পর্যায়ে, যেখানে যাবার জন্য অনেক পরিচালককেই আমরা বেরিয়ে আসতে দেখেছি প্রথাগত চলচ্চিত্র নির্মাণের অবস্থান থেকে, এবং নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায় নির্মাণ করেছেন এমনসব চলচ্চিত্র, যা আমরা স্মরণ করি আজও, এবং করব, বহুবছর। সোলানাসের সাথে আমার পরিচয় ঘটে, ১৯৬৮ সালে তাঁর নির্মিত ডকুমেন্টরি, “দি আওয়ার অব দ্য ফারনাসেস” এর মাধ্যমে, এবং সেটা দেখে মুগ্ধ হয়েই শুরু করেছিলাম তার ছবি সংগ্রহ করতে। এটি তার তৃতীয় ছবি, এবং তিনি খুব ভালভাবেই পেরেছেন আমাদের সামনে নিজের সৃষ্টিশীল মননের পরিচয় তুলে ধরতে। যদি আমি ছবিটিকে চারটি মূল অংশে ভাগ করি, যেমন, চিত্রনাট্য, পরিচালনা, সঙ্গীত ও অভিনয়, তবে নিশ্চিতভাবেই প্রতিটি অংশই দাবী রাখে তাদের স্ব স্ব সৃষ্টিশীল অনন্যতার জন্য উচ্চাশ্বাস। বিশেষ করে এর চিত্রনাট্যটাই ছবিটিকে দিয়েছে এমন এক মাত্রা যে, যারা এটা দেখবে, তারা ষোলআনাই টের পাবে, কীভাবে একটি চিত্রনাট্য বার বার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে, এবং আপনা আপনিই জুড়ে গিয়ে সম্পূর্ণ একটি কাহিনীর অনবদ্য অবয়ব গড়ে তুলছে এতটুকু অসুবিধা ছাড়াই। বস্তুত এর কাহিনী, একের ভেতরে অসংখ্য মানুষের গল্প, যা পর্যায়ক্রমে রূপ নিয়েছে একটি সমাজ, তথা জাতি, তথা দেশ, এমনকী মানবজীবনের প্রকৃত বাস্তব গল্প হিসেবে। ছবিটির শুরু হয় একসন্ধ্যায়, রবার্টো নামের একজন মধ্যবয়স্ক পুরুষের জেল থেকে প্রত্যাবর্তনের মধ্যে দিয়ে, যেখানে সে বিস্তারিত |