The Birth of BangladeshAugust 25, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ডিউক আটক একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাইফুল ইসলাম ডিউককে সিআইডি গতকাল বুধবার আটক করেছে। এর আগে গত মঙ্গলবার তাকে সিআইডি জিজ্ঞাসাবাদ করে। সাইফুল ইসলাম ডিউক ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সচিব। সিআইডির একটি সূত্র জানায়, সম্প্রতি সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু আদালতে তার জবানবন্দিতে গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব তারেক রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিস চৌধুরীর সশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এসব কারণে তাদের সঙ্গে গ্রেনেড হামলায় কোন সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সে ব্যাপারে তদন্তের জন্য সিআইডি সাইফুল ইসলাম ডিউককে ডেকে পাঠায়। গত মঙ্গলবার ডিউক গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ সুপার আবদুল কাহার আকন্দের সঙ্গে দেখা করেন। (সুত্র: ইত্তেফাক) পুতিনের সমালোচনা করায় বই জব্দ এনওয়াইনিউজ৫২: রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী পুতিনের সমালোচনা করে বিরোধী দলের এক নেতার লেখা বই জব্দ করেছে পুলিশ। লেখকের পার্টি বুধবার এ খবর জানায়। সলিডারিটি পার্টির মুখপাত্র ওলগা শরিনা বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সকে জানান, বিরোধী লিবারেল নেতা বরিস নেমতসোভের লিখা 'পুঁতিন : দ্য টল, ১০ ইয়ারস' নামক বইটিকে 'চরমপন্থি সাহিত্য' হিসাবে আখ্যা দিয়েছে পুলিশ। নেমতসোভের ১৯৯৭-১৯৯৮ সালে বরিস ইয়েলৎসিন সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ।(সুত্র: ইন্টারনেট) তসলিমা আরো একবছর ভারত থাকার অনুমতি পেলেন এনওয়াইনিউজ৫২: বাংলাদেশের স্বনামধন্য লেখিকা তসলিমা নাসরিন, যিনি নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নানা কারণে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেছেন, এবং যিনি বহুদিন ধরে ভারতে থাকার জন্যে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন, ভারত সরকার সে দেশে তাঁর ভিসার মেয়াদ আরো একবছর বাড়িয়েছে। ১৬ আগস্ট তাঁর ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। বর্তমানে সুইডিস পাসপোর্টধারী তসলিমা এখন দিল্লিতে অবস্থান করছেন। তাঁর ৪৭তম জন্মদিন পালিত হবে ২৫ আগস্ট।(সুত্র: ইন্টারনেট) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
তারা গ্রামের বাড়ির তিন মাইল দূরে লাশ ফেলে চলে যায়
কঙ্গোয় বিমান বিধ্বস্ত নিহত ২০
কঠোর নজরদারিতে গোলাম আযম
মাইকেল চিটউড -এর কবিতা[মাইকেল চিটউড ( Michael Chitwood) এর জন্ম ও বেড়ে ওঠা ভার্জিনিয়া ব্লু রীজ-এ। ফ্রীল্যান্স রাইটার। বসবাস করেন নর্থ ক্যারোলাইনার চ্যাপেল হিলে।১৯৮০ সালে ইংরেজিতে বি.এ. ডিগ্রী অর্জন করেন Emroy and Henry College থেকে। এম. এফ. এ. করেছেন ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কবিতার বই : Salt Works (1992), Whet (1995), The Weave Room(1998) । প্রবন্ধের বই : Hitting below the Bible Belt (1998) প্রকাশ করেছে ডাউন হোম প্রেস। মাইকেল রেডিও স্টেশন WUNC-FM-এর নিয়মিত কমেনটেটর।] আমি হাজির, প্রভু ছাতার শিরাল অন্ধকার এক বিতর্ক স্রষ্টার অস্তিত্বের, সেই ছোট্ট আশ্রয় সংগে থাকে আর সম্ভবত ভুলে যাই আমরা চেয়ারের পাশে কোনো অনভিপ্রেত কমিটি মিটিঙে। কী সুন্দর শব্দটা, ছাতা। একটি ছায়া, খোলার অপেক্ষায়। বাদুরের ডানার মতো, খোলা, দোদুল্যমান। ঢোলের মাথায় যেনো আলতো টোকা বৃষ্টির রূপালি লাঠির তবে আমারটা সাথে নেই তাই ভিজিয়ে দিলো বৃষ্টি আমাকে। স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগওরা রাতে দেখে, দিনে দেখেনা পরিচয় না থাকলে ভদ্রলোককে আমি ধান্ধাবাজ হিসাবে গারবেজ করে দিতাম। পরিচয় হওয়াতেই আর পারা গেল না। আত্মজাহিরাতে চমকপূর্ণ তাঁর নানাবিধ কার্যকলাপ নিউইয়র্কবাসী বাঙালীদের না দেখে উপায় নেই। তবে কেউ কিছু বলে না। এই না বলাটাকে অনেকের মত ঐ ভদ্রলোকও নিজের প্রচছন্ন সমর্থন হিসাবে মনে করেন। অথচ দশজনের সমর্থনপুষ্ট যে জায়গাগুলি আছে, সেখানে তাঁর নাম নেই। নিউইয়র্ক বাঙালীদের এ না বলার সংস্কৃতি গড়ে উঠার অনেক কারণ আছে। একটা প্রধান কারণ এখানে একাত্তরের রাজাকার-আলবদর সহ পলাতক খুনী, বদমায়েস, চোরবাটপার, ঘুষখোর, থেকে আরম্ভ করে খেটে খাওয়া মানুষ, শিল্পী-সাহিত্যিক, উকিল-সাংবাদিক, মেধাবী ছাত্র-শিক্ষক, পন্ডিত-গবেষক সব ধরণের মানুষ এসেছে। এ মানুষগুলি সবাই যে বৈধভাবে এসেছে বা বৈধভাবে থাকছে তাও নয়। কোথায় কিভাবে নিজের দুনম্বরী পরিচয় ফাঁস হয়ে ফ্যাসাদে পড়বে এমন ভয় কমবেশি সবারই মনে থাকে। এখানে অর্থোপার্জন সংক্রান্ত গোপনীয়তা রক্ষা দিবারাত্রির সংগ্রাম। ভেবে দেখুন ঢাকার একজন বিস্তারিতএই জনপদেঅরন্যSur (The South) 1988 ১৯৮৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ১২৭ মিনিট দৈর্ঘ্যের এই আর্জেন্টেনিয়ান ছবিটি নিয়ে লিখতে বসার মূল কারণ হলো, এর চিত্রনাট্য ও তার ব্যতিক্রমী বিস্তার। কীভাবে একটি কাহিনীকে টুকরো টুকরো করে ভেঙে পুনরায় তাকে জুড়ে দিয়ে করে তোলা হচ্ছে বিশাল থেকে বিশালতর, এবং সবসমেত আমরা কত অনায়াস এটে যাচ্ছি সেই পরিধির মধ্যে। ১৯৮৩ সালে আর্জেন্টিনার সামরিক অভ্যুত্থান ও তার ফলে জনজীবনে নেমে আসা দুর্ভোগ ও অশুভতার ছায়াতেই আলোকসম্পাত করতে চেয়েছেন ফার্নান্দো সোলানাস, যেখানে তিনি একাধারে তুলে এনেছেন জীবনের টানাপোড়েন, রাজনীতি, নিপীড়ন, প্রেম, প্রতারণা, অস্তিত্ব সংকট, এবং নতুন আশা। সবগুলো এত চমৎকারভাবে একে অপরের সাথে মিশেছে যে, এই ছবিটিকে ডিসেকশন করতে গেলে কোনো একক সত্ত্বা পাওয়া মুশকিল। কোনো বিশেষ চরিত্র বা অধ্যায়ের দিকে বিন্দুমাত্র মনোযোগ তৈরী করে না এর চিত্রনাট্য। আর সোলানাস এতে নিজের মেধা ও মনন যোগ করে, তাকে তুলে নিয়ে গেছেন সেই পর্যায়ে, যেখানে যাবার জন্য অনেক পরিচালককেই আমরা বেরিয়ে আসতে দেখেছি প্রথাগত চলচ্চিত্র নির্মাণের অবস্থান থেকে, এবং নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায় নির্মাণ করেছেন এমনসব চলচ্চিত্র, যা আমরা স্মরণ করি আজও, এবং করব, বহুবছর। সোলানাসের সাথে আমার পরিচয় ঘটে, ১৯৬৮ সালে তাঁর নির্মিত ডকুমেন্টরি, “দি আওয়ার অব দ্য ফারনাসেস” এর মাধ্যমে, এবং সেটা দেখে মুগ্ধ হয়েই শুরু করেছিলাম তার ছবি সংগ্রহ করতে। এটি তার তৃতীয় ছবি, এবং তিনি খুব ভালভাবেই পেরেছেন আমাদের সামনে নিজের সৃষ্টিশীল মননের পরিচয় তুলে ধরতে। যদি আমি ছবিটিকে চারটি মূল অংশে ভাগ করি, যেমন, চিত্রনাট্য, পরিচালনা, সঙ্গীত ও অভিনয়, তবে নিশ্চিতভাবেই প্রতিটি অংশই দাবী রাখে তাদের স্ব স্ব সৃষ্টিশীল অনন্যতার জন্য উচ্চাশ্বাস। বিশেষ করে এর চিত্রনাট্যটাই ছবিটিকে দিয়েছে এমন এক মাত্রা যে, যারা এটা দেখবে, তারা ষোলআনাই টের পাবে, কীভাবে একটি চিত্রনাট্য বার বার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে, এবং আপনা আপনিই জুড়ে গিয়ে সম্পূর্ণ একটি কাহিনীর অনবদ্য অবয়ব গড়ে তুলছে এতটুকু অসুবিধা ছাড়াই। বস্তুত এর কাহিনী, একের ভেতরে অসংখ্য মানুষের গল্প, যা পর্যায়ক্রমে রূপ নিয়েছে একটি সমাজ, তথা জাতি, তথা দেশ, এমনকী মানবজীবনের প্রকৃত বাস্তব গল্প হিসেবে। ছবিটির শুরু হয় একসন্ধ্যায়, রবার্টো নামের একজন মধ্যবয়স্ক পুরুষের জেল থেকে প্রত্যাবর্তনের মধ্যে দিয়ে, যেখানে সে বিস্তারিত |