Logo: NYnews52.com





The Birth of Bangladesh


প্রথম পাতা


রেলপথ উন্নয়নে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের
কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ


রেলপথ নতুন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রী হিসেবে নতুন ছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। তবু অল্প সময়ে গুছিয়ে নেন প্রবীণ এ রাজনীতিবিদ। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে দায়িত্ব গ্রহণের পর মন্ত্রণালয়ের 'রোডম্যাপ' জনগণের সামনে তুলে ধরেন সুরঞ্জিত। সে পরিকল্পনা ধরেই এগোচ্ছিল মন্ত্রণালয়। দিন দিন গতি বাড়ছিল ট্রেনের। গত বছর ২৮ নভেম্বর রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। একদিকে নতুন মন্ত্রণালয়, অন্যদিকে রেলের অব্যাহত লোকসান, লোকবল সংকট, রেল ইঞ্জিন, কোচ ও সরঞ্জাম সংকট, কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, সময়সূচি বিপর্যয়, টিকিট কালোবাজারির বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ কাঁধে নিয়ে কাজ শুরু করেন। মাত্র এক মাসের মাথায় তিনি মন্ত্রণালয়ের আগামী দিনের কাজের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কথা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষণা করেন। এরপর শুরু হয় তার 'জার্নি বাই ট্রেন'। রেলের সমস্যাগুলো সরেজমিন দেখতে ট্রেনে ছুটে চলেন দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। পদক্ষেপ নিয়েছেন সময়সূচি বিপর্যয় ও টিকিট কালোবাজারি রোধে। রেল ইঞ্জিন ও কোচ ক্রয়, স্টেশন সংস্কার ও চালু এবং জনবল নিয়োগে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন সুরঞ্জিত। যোগাযোগ করলে রেলের কর্মকর্তারা বলেন, রেলের উন্নয়ন ও বিকাশে যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন মন্ত্রী। দীর্ঘদিন রেলের সঙ্গে জড়িত রেলের মহাপরিচালক আবু তাহের গতকাল সমকালকে বলেন, মন্ত্রীর বিভিন্ন পদক্ষেপ তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সাড়া ফেলেছিল। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে তিনি সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। তিনি মনে করেন, নতুন যে-ই দায়িত্ব গ্রহণ করুন না কেন, পদত্যাগী মন্ত্রীর রোডম্যাপ তাকে আকৃষ্ট করবেই। (সূত্র: সমকাল)


পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন স্টুয়ার্ট ল

সকালেই লন্ডন থেকে ঢাকা এসেছেন। গুলশানের ফ্লাটে ল্যাগেজটা রেখেই মিরপুরে বিসিবির কার্যালয়ে ছুটে এলেন। সেখানেই মুখোমুখি ছাত্র আর শিক্ষকের। 'কোচ, থেকে যান না আমাদের সঙ্গে...' আনামুল হক বিজয়ের এ অনুরোধ নীরবে শুনলেন। কাঁধে হাত রেখে উত্তর দিলেন শুধু, 'ছোট ছেলেটা ভীষণ মিস করছে আমাকে। এ মুহূর্তে তার পাশে থাকা উচিত আমার। প্লিজ, আমাকে অনুরোধ করো না।' বিজয়ের মতো বোর্ড কর্তারাও অনেক বুঝিয়েছিলেন স্টুয়ার্ট ল'কে। 'তাকে থেকে যাওয়ার জন্য সব ধরনের চেষ্টাই করা হয়েছে বোর্ডের পক্ষ থেকে। এমনও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তার পরিবারকে ঢাকা নিয়ে আসার জন্য। কিন্তু ল কিছুতেই রাজি হননি'। বোর্ড পরিচালক এনায়েত হোসেন সিরাজের কথাতেও ছিল বহু চেষ্টার পর হাল ছেড়ে দেওয়ার সুর। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এ ক্রিকেটার গত আট বছর ধরেই ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন। কিন্তু ছেলের স্কুলে সমস্যা হওয়ায় এবার ইংল্যান্ড থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেখানে এরই মধ্যে একটি চাকরিও নাকি জোগাড় করেছেন। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে খুব কষ্ট করতে হয়নি ল'কে। তারপরও একটা প্রশ্ন থেকে যায়, পাকিস্তান সফরে না-যাওয়ার ইচ্ছাই কি তাঁর পদত্যাগের কারণ? মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচের পদত্যাগের ঘটনা এটাই প্রথম। এর আগে গর্ডন গ্রিনিজকে মেয়াদের আগেই দেশে ফিরতে হয়েছিল, তবে সেবার গ্রিনিজকে ছাঁটাই করা হয়েছিল। আর এবার স্টুয়ার্ট ল নিজেই সরে গেলেন। কেন? কী কারণে এই পদত্যাগ? সব প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছিলেন ল গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের মিডিয়া হলে বসে।


মীরাক্কেলের বাংলাদেশিরা ভারতীয় ছবিতে


মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জ-৬ এ অংশগ্রহণ করা চার বাংলাদেশি তাদের নৈপুণ্যে সবার হৃদয় জয় করেছেন। আর তাদেরই একজন ছিনিয়ে নিয়েছেন জয়ের মুকুট। সেই চার বাংলাদেশি হলেন_ আবু হেনা রনি, মোহাম্মদ জামিল হোসেন, আনোয়ারুল আলম সজল এবং ইশতিয়াক নাসের। এদের মধ্যে আবু হেনা রনি সম্প্রতি 'মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার ৬'-এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ভারতীয় দুই তরুণ ভিকি-পার্থর সঙ্গে যৌথভাবে। আনোয়ারুল আলম সজল হয়েছেন দ্বিতীয় রানারআপ আর মোহাম্মদ জামিল হোসেন এবং ইশতিয়াক নাসেরও ফাইনালে দেখিয়েছেন দুর্দান্ত পারফরমেন্স। বর্তমানে এ চারজনের মধ্যে মোহাম্মদ জামিল হোসেন ছাড়া বাকি তিনজনই 'মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার ৬' সমাপ্তির পর শুরু হওয়া মীরাক্কেলেরই 'অসামশালা' পর্বে দাপটের সঙ্গে পারফরমেন্স করছেন। সম্প্রতি মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জ-৬ এর একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, এই চার বাংলাদেশি খুব শিগগিরই ভারতীয় এক বাংলা ছবিতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন। সূত্রটি জানিয়েছে, মীরাক্কেলের 'অসামশালা' পর্বটি শেষ হলেই এ শো-এর নির্দেশক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায় একটি ছবি নির্মাণের কাজ শুরু করবেন। বর্তমানে -এর চিত্রনাট্যের প্রস্তুতি চলছে। ছবিটিতে আরও অভিনয় করার সম্ভাবনা রয়েছে মীরাক্কেলের অ্যাংকর মীর, তিন মূল বিচারক পরাণ বন্দোপাধ্যায়, রজতাভ দত্ত এবং শ্রীলেখা মিত্রেরও।





আরো সংবাদ


অর্থনীতি
চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে

কবিতা/সাহিত্য

তিন প্রকার ছন্দ/হাসানআল আব্দুল্লাহ
তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ
গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা

দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ

কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ

গল্প/মোজাফফর হোসেন
ছড়া

হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া
একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ
আলোচনা

অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা

খেলাধূলা

ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমন



বিজ্ঞান

পৃথিবীর মতো গ্রহ


পূ্র্ববর্তী সংখ্যা



অন্যান্য পুরোনো সংখ্যা












পুরোনো সংখ্যা

আমরা সবার কথা বলি
e-mail: editor@nynews52.com


রেল মন্ত্রীর পদত্যাগ


‌সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
রেলের অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় অবশেষে পদত্যাগ করলেন প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। গতকাল সোমবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে রেলভবনে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় তিনি বলেন, ‘রেল মন্ত্রণালয়ের সফলতা যেমন আমার ওপর বর্তায়, তেমনি ব্যর্থতাও আমার। এ ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা না থাকার পরও সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আমি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিচ্ছি।’ মন্ত্রী হওয়ার ৫ মাসের মাথায় সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন প্রবীণ এই সাংসদ। প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেবেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের এই সদস্য। গত ৯ এপ্রিল রাতে সুরঞ্জিতের এপিএস ওমর ফারুক তালুকদারের গাড়িতে বিপুল পরিমাণ অর্থ (কোনো কোনো খবরে ৭০ লাখ নগদ টাকা) পাওয়ার ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর থেকে তা নিয়ে শোরগোল শুরু হয়। ফলে চাপের মুখে পড়েন রেলমন্ত্রী।
পূর্বাঞ্চল রেলের জিএম ইউসুফ আলী মৃধা ও তার কম্যান্ড্যান্ট এনামুল হকও সে সময় ওই গাড়িতে ছিলেন।
গতকাল বেলা প্রায় ১টার দিকে রেল মন্ত্রণালয়ের ব্যবহৃত ল্যান্ড ক্রজার পাজেরোতে ফ্ল্যাগ উড়িয়ে রেলভবনে এলেও যাওয়ার বেলায় তার গাড়ির ফ্ল্যাগ ঢেকে দেয়া হয়। এ সময় তাকে মানসিকভাবে বেশ দুর্বল লাগছিল।
সুরঞ্জিত হলেন বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করলেন। এর আগে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছিলেন।
দেশের রাজনীতিক ও বিশিষ্টিজনেরা মনে করছেন তাঁর পদত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারায় নতুন ইতিহাস তৈরী হলো।

অক্টোবর মাসে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু: অর্থমন্ত্রী


আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে মূল পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হবে। এর মধ্যে ঠিকাদার চূড়ান্ত করে কার্যাদেশ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি সোমবার সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনা শেষে এ কথা বলেন। তবে কাদের অর্থায়নে এ সেতুর কাজ শুরু হবে সে বিষয়ে কিছু বলেননি অর্থমন্ত্রী। পদ্মা সেতুর বিষয়টি বর্তমান সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার- এ কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আর অপেক্ষা করা যায় না। আমাদের উদ্দেশ্য আগামী শুকনো মৌসুমেই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করা।” “নির্বাচনী অঙ্গীকারে আমরা বলি নাই যে, আমাদের সময়ে এটা সম্পন্ন হবে। আমরা বলেছি, এটা শুরু হবে। এজন্য আমাদের প্রথম ক্রয় কমিটিতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।” অক্টোবর মাসের মধ্যে কোন দাতার কাছ থেকে অর্থ নেওয়া হবে, তা চূড়ান্ত করা হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। অন্যদিকে বাজেট আলোচনায় অংশ নেওয়া সাংসদেরাও পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ ত্বরান্বিত করার তাগিদ দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ১০ এপ্রিল মালয়েশিয়ার সঙ্গে পদ্মা সেতু নির্মাণসহ অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগের জন্য একটি সমঝোতা-স্মারক করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ এনে পদ্মা সেতুর নির্মাণ প্রকল্পে অর্থায়ন স্থগিত করে। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আরও জানান, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে বলা হয়নি, এই সরকারের আমলেই পদ্মা সেতু নির্মাণকাজ শেষ হবে। তিনি বলেন, ‘প্রকল্প প্রণয়নের প্রাথমিক কাজে গতি এবং দাতাদের আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে এই সরকারের আমলেই সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করতে উদ্বুদ্ধ হয়েছি। কিন্তু দাতাদের পিছিয়ে যাওয়ার কারণে আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণে এক বছর হারিয়েছি। আমরা আর অপেক্ষা করতে পারব না। বিকল্প অর্থায়নের উত্স হিসেবে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা-স্মারক হয়েছে।’
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণে এর আগে বিশ্ব ব্যাংকসহ আরো কয়েকটি দাতা সংস্থার সঙ্গে ঋণচুক্তি করেছিল সরকার। ওই সময় প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ২৯০ কোটি ডলার। (সুত্র:রেডটাইমবিডি.কম)

স্বাগত ১৪১৯


‌পাহাড়ে বৈশাখী উৎসব
এসএম মুন্না: সমুদ্র বিজয়ের আনন্দের বহিঃপ্রকাশ এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি জানিয়ে গত শনিবার দেশবাসী বরণ করে নিল নতুন বাংলা বছর ১৪১৯কে। ভোরে নতুন সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আপন সংস্কৃতির আবহে বাংলা বর্ষবরণে মেতে ওঠে সমগ্র বাঙালি জাতি। দিনভর বর্ণিল আয়োজন আর প্রাণের উচ্ছ্বাসে বর্ষবরণের উৎসব-আনন্দে উদ্বেল মানুষের ঢল নেমেছিল রাজধানীতে। পার্বত্য অঞ্চলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীও বৈসাবী উৎসবের মাধ্যমে বরণ করে নেয় নতুন বাংলা বছর। কঠোর নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল বর্ষবরণ উপলক্ষে। কোথাও বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। রমনা অশ্বত্থমূলে (বটমূল নয়) ছায়ানটের ঐতিহ্যবাহী সমবেত বৈশাখী আবাহনের মাধ্যমে সূচনা হয় বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের। ওই অনুষ্ঠান থেকে জাতিকে দেশাত্মবোধে উদ্বুদ্ধ হওয়া এবং আপন সংস্কৃতিকে ভালোবাসার আহ্বান জানানো হয়। নববর্ষে রাজধানী ছিল উৎসবের নগরী। ভোরেই মানুষের ঢল নামে রমনা অভিমুখে। জনস্রোত এসে থামে দেশের প্রধান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটকে কেন্দ্র করে। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জনজোয়ারে ভেসেছিল লাখো মানুষ। রাজপথ পরিণত হয় জাতি-ধর্ম-বর্ণ আর বয়স-নির্বিশেষে সব মানুষের মহামিলন মেলায়। সকালের সূর্য তখনও তেতে ওঠেনি। এরই মধ্যে চারদিকের পথ-ঘাট-মাঠ লোকে লোকারণ্য। মঞ্চে মঞ্চে সুর-মূর্ছনা। সব মানুষ যেন নেমে এসেছিল ঢাকার রাজপথে। শামিল হয়েছিল সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা অনুষ্ঠানস্থলে। রমনার অশ্বত্থমূলে ছায়ানটের ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণ, চারুকলার মঙ্গল শোভাযাত্রা, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সুরের ধারা ও চ্যানেল আই আয়োজিত হাজারো কণ্ঠে সুর আর বাণীতে বর্ষবরণ, রবীন্দ্রসরোবরে সাংস্কৃতিক জোটের লোকজ গানের আসর, টিএসসিতে তারুণ্যের কনসার্ট, বনানী মাঠে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের লোকজ উৎসব_ সবখানেই ছিল বাঁধভাঙা জনস্রোত। জোয়ারের মতো মানুষের ঢেউ উপচে পড়েছিল ঢাকার অলিগলিতে। ঘর থেকে বেরিয়ে আসা মানুষের মধ্যে উৎসবের আবীর ছড়িয়েছে বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের ভ্রাম্যমাণ অনুষ্ঠান। বর্ষবরণ উপলক্ষে নগরীর বাহাদুর শাহ পার্ক থেকে শোভাযাত্রা বের করে আওয়ামী লীগ। নয়াপল্টনের দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে বিএনপি। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানমালা নির্বিঘ্ন করতে রাজধানীর প্রধান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রস্থল শিল্পকলা একাডেমী থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিশাল এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পথ, তোপখানা রোডের মোড়, মগবাজার, কারওয়ান বাজার, কাঁটাবন এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকে ভোর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত। এ সুযোগে রাজপথসহ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, টিএসসি, পাবলিক লাইব্রেরি, শিশুপার্কসহ বিভিন্ন রাস্তায় লোকজ পণ্যের সম্ভার নিয়ে বসে যান দোকানিরা। নাগরদোলায় চড়ে শিশুরা। কাচের চুড়ি, মাটির গহনা, কাঁসার বাসন, ঢাক-ঢোল, পাটজাত পণ্য কেনেন কেউ কেউ। সঙ্গে ছিল মিঠাইয়ের দোকান। (সূত্র: সমকাল)

কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ'র ৪৫তম জন্মদিন উদযাপন


এনওয়াইনিউজ৫২: পহেলা বৈশাখ ১৪১৯ ছিলো কবি হাসানআল আব্দুল্লাহর ৪৫তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে কুইন্স-এ কবিগৃহে আয়োজিত হয় এক বিশেষ অনুষ্ঠানের। স্থানীয় মার্কিন ও বাঙালী কবি-সাহিত্যিক ও হাসানআল আব্দুল্লাহর ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতিতে বর্ষবরণ ও জন্মদিনের এ অনুষ্ঠান প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অনুষ্ঠানে কবিতা পড়ে শোনান বিশিষ্ট মার্কিন কবি ও প্রকাশক স্ট্যানলি এইচ বারকান, সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের প্রফেসর ও কবি সুলতান ক্যাটো, ব্রঙ্কসে বাংলা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মাদ আতাউর রহমান, কবি আনিসুর রহমান অপু ও কবি নাজনীন সীমন। সুবক্তগিন সাকি আবৃত্তি করেন ড. হুমায়ুন আজাদ ও হাসানআল আব্দুল্লাহর কবিতা। হাসানআল আব্দুল্লাহ সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে নিজের কবিতা পড়ার পাশাপাশি ‘পহেলা বৈশাখ’ উপলক্ষে রচিত একটি গান গেয়ে শোনান। তাছাড়া আতাউর রহমান ও হাসানআল আব্দুল্লাহ উভয়েই বাংলা ক্যালেন্ডারের উৎপত্তির ইতিহাস তুলে ধরেন। অনুবাদ ও ভাষার সাযুজ্য নিয়েও মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন উপস্থিত প্রায় সকলেই। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বিবি বারকান ও লেসলি ক্যাটো। পরে নৈশ ভোজ ও কেক কাটার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়। উল্লেখ্য হাসানআল আব্দুল্লাহ নব্বই দশকের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি দ্বিভাষিক কবিতা পত্রিকা ‘শব্দগুচ্ছ’ সম্পাদনা করছেন ১৪ বছর ধরে। ১২খানা কাব্যগ্রন্থ সহ তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ২৩। ইটালিয়ান ও ইংলিশ ধারার পর তিনি সনেটে নতুন ধারা প্রনয়ন ছাড়াও মানুষ ও মহাবিশ্ব নিয়ে মহাকাব্য "নক্ষত্র ও মানুষের প্রচ্ছদ" রচয়িতা। ২০০৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘নির্বাচিত কবিতা’। বাংলা থেকে ইংরেজী ও ইংরেজী থেকে বাংলায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কবিতাও অনুবাদ করেছেন তিনি। তাঁর নিজের কবিতা অনূদিত হয়েছে ইংরেজী, ফরাসি, স্প্যানিস ও কোরিয়ান ভাষায়।

মধ্যরাতে বনানীর রাস্তা থেকে নিখোঁজ ইলিয়াস আলী


রাজধানীর বনানীর রাস্তা থেকে নিখোঁজ হয়েছেন বিএনপির সাবেক সাংসদ এম ইলিয়াস আলী ও তাঁর গাড়িচালক মো. আনসার। ১৮ এপ্রিল, ২০১২ মঙ্গলবার মধ্যরাতে কে বা কারা তাঁদের ধরে নিয়ে যায়। পুলিশ জানায়, রাত একটার দিকে বনানীর ২ নম্বর সড়কে তাঁর গাড়িটি পাওয়া যায়। ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীরের অভিযোগ, সরকারের কোনো বাহিনী তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে তিনি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, ইলিয়াস আলীকে র‌্যাব তুলে নিয়ে গেছে। আর দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, চৌধুরী আলমের মতো ইলিয়াস আলীকেও সরকার অপহরণ করেছে। তাঁকে হাজির করা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। ২০১০ সালের ২৫ জুন রাজধানীর ফার্মগেট এলাকা থেকে বিএনপির নেতা চৌধুরী আলম অপহূত হন। এখন পর্যন্ত তাঁর কোনো খোঁজ মেলেনি। যোগাযোগ করা হলে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক এম সোহায়েল গত রাতে বলেন, ইলিয়াস আলীকে র‌্যাব আটক করেনি। কারা তাঁকে ধরেছে, এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত র‌্যাবের কাছে কোনো তথ্য নেই। র‌্যাবও বিষয়টি তদন্ত করছে।

সুরঞ্জিত দপ্তরবিহীন মন্ত্রী


মন্ত্রিত্বের দায়িত্বে ইস্তফা দিলেও মন্ত্রিপরিষদে থেকে যাচ্ছেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। এপিএসের গাড়িতে বিপুল পরিমাণ টাকা পাওয়ার ঘটনায় সব দায় নিজের কাঁধে নিয়ে পদত্যাগের পর তাঁকে রেলমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী রুলস অব বিজনেস ১৯৯৬-এর রুল ৩(৪)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে গতকাল মঙ্গলবার সরকারি তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এপিএসের গাড়িতে ঘুষের টাকা পাওয়ার জের ধরে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে এর তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তদন্ত শেষে দোষী প্রমাণিত হলে সুরঞ্জিতের ব্যাপারে একধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আর তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হলে সেই আলোকে প্রধানমন্ত্রী পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।

সুরঞ্জিত নক্ষত্র, নক্ষত্রের পতন হয় না: ওমর ফারুক


সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত নক্ষত্র। নক্ষত্রের পতন হয় না। ওই ঘটনার সঙ্গে তিনি (সুরঞ্জিত) কোনোভাবে জড়িত নন। আজ বুধবার বেলা আড়াইটা থেকে পৌনে চারটা পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কার্যালয়ে রেলের অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের অব্যাহতি পাওয়া সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ওমর ফারুক তালুকদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ওমর ফারুক এসব কথা বলেন। গাড়িতে থাকা টাকা ব্যক্তিগত বলে দাবি করেন ওমর ফারুক। একই সঙ্গে তিনি নিজেকে পরিস্থিতির শিকার দাবি করে বলেন, পুরো ঘটনাটিতে একটি দৃশ্যপট সাজানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, সুরঞ্জিতের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ওমর ফারুক তালুকদার, রেলের পূর্বাঞ্চলীয় মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ইউসুফ আলী মৃধা ও নিরাপত্তা বাহিনীর কমান্ড্যান্ট এনামুল হক ৯ এপ্রিল মধ্যরাতে বিপুল পরিমাণ টাকাসহ ধরা পড়েন।

পদত্যাগের গেজেট কেন হয়নি জানতে চান সোহেল তাজ


প্রতিমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পরও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ পদত্যাগের গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি না করায় এবং তাঁর ব্যাংক হিসাবে বেতন-ভাতা জমা দেওয়ায় বিব্রত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। তাঁর এ মনোভাব তিনি চিঠি মাধ্যমে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে। সেই সঙ্গে তাঁর ব্যাংক হিসাবে বেতন-ভাতা বাবদ জমা দেওয়া অর্থ ফেরত নেওয়ারও তাগিদ দিয়েছেন গাজীপুর-৪ আসনের আওয়ামী লীগদলীয় এই সংসদ সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত সোহেল তাজ তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী আবু কাওসারের মাধ্যমে দুটি চিঠি গতকাল মঙ্গলবার সকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁর পদত্যাগের গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি না করা এবং পদত্যাগ করার পরও তাঁর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে মাসিক পারিতোষিক ও ভাতার চেক জমা দেওয়ার কারণ জানতে চেয়ে। আরেকটি চিঠিতে তিনি পদত্যাগ করার পর তাঁর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া প্রতিমন্ত্রী হিসেবে মাসিক পারিতোষিক ও ভাতার চেক ফেরত নেওয়ার এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের চেক আর জমা না দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত : মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়া ওই চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'যেহেতু তিনি (সোহেল তাজ) প্রতিমন্ত্রী, তাই তাঁর ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।' প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাচনার আগে এ ব্যাপারে আর কোনো মন্তব্য করবেন না বলেও জানান তিনি। মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পাঠানো 'পদত্যাগ গেজেট নোটিফিকেশন প্রসঙ্গে' শিরোনামের চিঠিতে সোহেল তাজ বলেন, 'আমি ৩১ মে ২০০৯ তারিখে বাংলাদেশ সংবিধানের ৫৮(ক) ধারা মোতাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে আমার পদত্যাগপত্র প্রদান করি এবং ১ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আমার পদত্যাগপত্র প্রেরণ করি। কিন্তু অদ্যাবধি আমার পদত্যাগ গেজেট নোটিফিকেশন হয় নাই। পদত্যাগ নোটিফিকেশন না করায় বর্তমানে সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আমার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে এবং একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।'


কথা ও ছবি


যাঁর রক্তে ভেসেছিলো রাজপথ, যিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সহ-সেক্টর কমান্ডার, অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠ, তিনিই হলেন অসুস্থ রাজনীতির শিকার।






স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা











প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০

রক্তে কেনা স্বাধীনতা







Watch more videos


পত্রিকা




কার্টুন









Important Links:
Newspapers: Ittefaq   Prothom-Alo   Jugantor   BhorerKagoj   Janakantha   Kaler Kantho   Shokaler Khabor   Inqilab   Naya Diganta   Shamokal  Desh Bangla  Jai Jai Din   Amader Shomoy   Bangladesh Shomoy   Sangbad   Manav Jamin   Ananda Bazar Daily Star   New Nation   Independent   Observer   New Age   Financial Express   News Today
Magazines: Shaptahik   Anyadin  Weekly Jaijaidin  Weekly 2000  Weekly Holiday  Weekly Evidence  BiWeekly Anannya  Monthly MeghBarta   Deshe Bideshe   Probash  Monthly Porshi  Alochona.org
Online Journals:  NYnews52 RedTimesBD   Banglamati  Basbhumi  Urhalpool  bdnews24  banglanews24  New Years' Day Reading
Radio Online: Voice of America  BBC Bangla Service  BBC Asian Network  German Bangla Radio  Betar Bangla LA Radio Japan (Bengali)  Radio Metrowave Dhaka  Ekushe Betar Sydney
Organizations: Bangla Academy   Mukto-Mona  
Poetry Mag: shabdaguchha   Poetry   Poetry International
Personal Page: Sunil Gangopadhyay   Taslima Nasrin   Hassanal Abdullah  

আরো খবর— 2 3 4 5
NYnews52.com, a e-paper in Bangla, published from Queens, New York