The Birth of BangladeshSept 1, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে শান্তি আলোচনা শুরু মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ২০ মাস পর আজ আবারো ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলের মধ্যে আলোচনা শুরু হচ্ছে। স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় এ সুযোগকে হাত ছাড়া না করতে মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের আহবান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ওয়াশিংটনে ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পরে হোয়াইট হাউসের ইস্ট হলে এক জনার্কীণ অনুষ্ঠানে ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, মিশরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক ও জর্দানের বাদশা আবদুল্লাহর উপস্থিতিতে ওবামা বলেন, এ অলোচনা ফলপ্রসূ হবে সে ব্যাপারে আমি আশাবাদী। তবে গত কয়েক দিন ইসরায়েলিদের ওপর হামলা ঘটনার নিন্দা করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারো ইসরায়েলের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের আন্তরিকতার কথা জানান। (সূত্র: টেন-টেন উইনস) ইসরায়েলের সঙ্গে সিরিয়া-লেবাননের শান্তি আলোচনা চায় যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে সিরিয়া ও লেবাননের শান্তি আলোচনা শুরু করার ব্যাপারে চাপ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক কূটনীতিক জর্জ মিশেল। তিনি মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে এ কথা বলেন। ১৯৪৮ সালে 'ইহুদি রাষ্ট্র' হিসেবে গঠনের পর থেকে এর প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর সঙ্গে স্থানীভাবে সংঘাত লেগেই রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক কূটনীতিক মিশেল বলেন, 'সিরিয়াকে সম্মান করে বলছি, সিরিয়া এবং ইসরায়েলের মধ্যে সরাসরি আলোচনার আয়োজনের চেষ্টা করে যাব আমরা। একইসঙ্গে লেবাননের সঙ্গেও শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হবে।' ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মধ্যে অনুষ্ঠেয় শান্তি আলোচনা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় মঙ্গলবার তিনি এ এসব কথা বলেন। সিরিয়া এবং লেবাননের সঙ্গে ইসরায়েলের বিভিন্ন সময় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ৩৪ দিনব্যাপী ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধে ১২০০ লেবানন নাগরিক নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগ বেসামরিক নাগরিক। একই ঘটনায় ১৬০ জনের বেশি ইসরায়েলের নাগরিক নিহত হয়েছে এবং এদের বেশিরভাগই সেনাসদস্য। (সুত্র: ইন্টারনেট) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
বিশ্বের শীর্ষ দশ নারী নেত্রীর একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা!
ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি নেতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন হিলারি ক্লিনটন
পাকিস্তানে বোমা হামলায় নিহত ২৫
কবিতা
ছায়াপথে উদ্বেগ এই সেই কবিতার বিশুদ্ধ শরীর যার ভাবাপ্লুত চোখ দু'টিকাল রাতে আমাকে উদ্বেল করে তুলেছিলো বড়ো বড়ো গাছে ঢাকা ঝিঁঝির গুঞ্জনে পুরোপুরি স্বপ্নাবিষ্ট বাড়ির স্বপ্নিল কামরায় বসে আমি ওর শরীরের প্রতিটি প্রত্যঙ্গ উপভোগ করেছিলাম নির্ঘুম। পায়ের নখ থেকে মাথার উড়ন্ত চুলকাল রাতে ওর সমস্তটা ছিলো শুধু আমার দখলে যেনো আমি বাইশের এক টগবগে নির্ভুল সাহস আর সে-ও ছিলো আঠারোর ফুটন্ত কুমারী দ্রবিভূত হয়ে যাই আমি তাই পুরোপুরি তার আদ্যন্ত মুকুরে। না, এ কোনো স্বপ্ন নয় আপনারা বিশ্বাস করুন পুরোটা নির্ঘুম আমি ও আমার নতুন কবিতা সারারাত লুটোপুটি করে ঝর্ণার সাফল্যে ভিজে বাতাসের তাৎপর্যে পরিপূর্ণ হয়ে চষে বেড়িয়েছি পৃথিবীর সৌভাগ্যময় সবুজ; আর বিজয়ীর বেশে আজ তাকে নিয়ে এখানে এসেছি। আপনারা তো জানেন ওর নাম উত্তরাধুনিক। ০৭.২৬.২০১০ উডহেভেন, নিউইয়র্ক স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগজেগে ঘুমিয়ে দেখা এক কালে পত্রপত্রিকার বাঁচার রসদ ছিল সরকারী বিজ্ঞাপন। ঐ মূলা দেখিয়ে সরকারও মিডিয়াকে তার ঢোল পেটাতে প্ররোচনা দিত। কালক্রমে সরকার তোষণ, দুএকটি বাদে, সব পত্র-পত্রিকার একটি বদাভ্যাসে পরিণত হল। এতে অবশ্যই টেক্কা দিত নতুন জন্ম নেয়া দল-সমর্থক বা মতলববাজ পত্রপত্রিকাগুলি। সরকারের পর সরকারের মেয়াদে চাটুকারিতার লজ্জাকর অভ্যাসটি এক শ্রেনীর পত্রিকা-মালিক-স¤পাদকের মজ্জাগত হয়ে গেল। তার অনৈতিক প্রভাব অনেক সাংবাদিকের উপরেও পড়েছে। আমাদের দেশে সরকার যেহেতু দুটি দলের পিংপং, আমাদের মিডিয়া জগৎও তেমনি আবাহনী মোহামেডান গ্যালারীর মত স্থায়ী সরব সমর্থক। আমাদের দুর্ভাগ্য আধুনিক রাষ্ট্র ও সমাজের ধারক ও চালিকা শক্তি যে মিডিয়া তথ্যপ্রবাহের বিপ্লব এনেছে, তার দেখা আমরা এখনও পাই না। আমাদের মিডিয়া এমন এক দূরারোগ্য রাজনৈতিক ভাইরাসে আক্রান্ত যা রাষ্ট্র ও জনগনের প্রতি তার স্বাভাবিক দৃষ্টিটাকে ক্রুটিপূর্ণ করে রেখেছে। তবে মিডিয়ার এ জটীল-কুটীল বৃদ্ধিতে বড় একটা প্রভাব ফেলেছে আমাদের রাষ্ট্রের জন্ম ও সংগ্রামের ঝঞ্ঝাময় ইতিহাস এবং তার সাংঘর্ষিক বিশ্লেষণের ফলে উদ্ভূত পরিবেশ-পরিস্থিতি। সে যাই হোক, আমাদের কষ্টটা এই জায়গায় যে আমাদের মিডিয়া থেকে আমরা আমাদের দেশ, জাতি ও সমাজের সত্য-মিথ্যা ধরতে পারিনা এবং এজন্য সংগ্রামী জাতি হিসাবে আমাদের ন্যায্যতঃ প্রাপ্য বিকাশের ধারা বিঘ্নিত ও ব্যাহত হয়ে চলেছে। জনগনের কল্যাণ ও জাতীয় স্বার্থরক্ষার মূল ক্ষেত্রগুলিতে আমাদের মিডিয়ার অনৈক্য, অক্ষমতা, অপারগতা, দায়িত্বহীনতা, অযোগ্যতা ও অবহেলার জন্য স্বাধীনতা উত্তরকালে আমাদের জনগনকে যে পরাজয়, অপমান ও ক্ষতি স্বীকার করতে হয়েছে, তা কখনও পরিমাপ করা যাবে না। সামরিক সৈরাচারী সরকারগুলি জাতির সর্বোচচ পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য বীর, অগণিত সামরিক বেসামরিক ব্যক্তিকে কেবল হত্যাই করেনি, হত্যাকান্ড চাপা দিয়ে হাজার বছরে পরিশীলিত জাতির নৈতিকতা ও মানবতাবোধের কন্ঠরোধ করেছে সকল মিডিয়া তথা জীবীত সকল বাঙালীর চোখের সামনে। পাকিস্তানের অসভ্য ও অগনতান্ত্রিক শক্তির মোকাবেলায় চাপিয়ে দেয়া, অপরিহার্য যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন, সম্পদ, নারীসম্ভ্রম বিসর্জন দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা অর্জন করেছিলাম, ধর্মের নামে শত্রুরাষ্ট্র ঐ পাকিস্তানের পদতলেই আবার তা বলি দিয়েছিল গনতন্ত্রসংহারক, বিশ্বাসঘাতক বাঙালী সামরিক দখলদারেরা। বঙ্গবন্ধু-হত্যা পরবর্তী ৩৫ বছর মুক-বধির-স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল বাঙালীর হাজার বছরের প্রবাহমান জীবন। আমাদেরকে এ পরাজয় ও অপমান গিলিয়ে হজম করতে সাহায্য করেছিল আমাদের মিডিয়া। আমাদের জেগে ঘুমানো মিডিয়ার বদৌলতে, আমরা ভুলতে বসেছিলাম একদা আমাদের প্রতিটি ঘর দুর্গ হয়েছিল; উত্থিত লক্ষ লক্ষ বীরের বীরত্বগাঁথায় ভরে গিয়েছিল বাংলার আকাশ-বাতাস। বিস্তারিত |