The Birth of BangladeshJuly 28, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা মান্নান ভুঁইয়ার জীবনাবসান প্রবীণ রাজনীতিক মুক্তিযোদ্ধা মান্নান ভুঁইয়া(৬৭) মঙ্গলবার রাত ১২টা এক মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মান্নান ভুঁইয়া দুই পুত্র এবং স্ত্রীসহ বহু রাজনৈতিক সহচর, সহযোদ্ধা, সহকর্মী, শুভাকাংক্ষী, শুভানুধ্যায়ী ও সমর্থক রেখে গেছেন। স্কয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক মির্জা নাজিমউদ্দিন মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। মান্নান ভুঁইয়ার মরদেহ রাত ১টার দিকে স্কয়ার হাসপাতালের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। সকাল সাড়ে ছয়টায় মরদেহ গুলশানের বাসভবনে আনা হয়। বিএনপির টানা ১১ বছর মহাসচিবের দায়িত্বপালনকারী এই রাজনীতিকের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে আসেন তাঁর সহকর্মী রাজনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, শুভাকাংক্ষী, শুভানুধ্যায়ী ও সমর্থকরা। মান্নান ভুঁইয়ার অন্তিম মুহূর্তে হাসপাতালে তাঁর ছোট ছেলে, পুত্রবধূ ও নিকট আত্মীয়দের পাশে ছিলেন ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকা। (সূত্র: ইত্তেফাক) সামান্য উদারতা দেখাতে পারলেননা খালেদা জিয়া! রাজনীতিতে 'উদারতা' শব্দটি যেন নির্বাসিত। স্বার্থান্ধ রাজনীতির কাছে সহানুভূতি ও মানবিকতা তুচ্ছ। প্রবীণ ও ত্যাগী রাজনীতিক এবং বিএনপির সাবেক মহাসচিব গুরুতর অসুস্থ আবদুল মান্নান ভূঁইয়াকে এবং পরে তার লাশ দেখতে না গিয়ে এবং তার ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার না করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এমন একটি খারাপ ও দুঃখজনক নজির স্থাপন করলেন। দলের বেশিরভাগ নেতা চেয়েছিলেন অতীতের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে মৃত্যুপথযাত্রী দলের সাবেক মহাসচিবের ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হোক। একান্ত মানবিক কারণে চেয়ারপারসন তাকে দেখতে যান। খালেদা জিয়া অসন্তুষ্ট হবেন ভেবে কেউ এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিতে সাহস পাননি। মঙ্গলবার রাত ১২টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার পর থেকেই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দলের সাবেক মহাসচিব মান্নান ভূঁইয়ার লাশ দেখতে যাবেন কি-না তা নিয়ে দলের নেতাকর্মী ও গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে শুরু হয় ব্যাপক গুঞ্জন। এমনকি মৃত্যুর কিছুক্ষণ পর শোক প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বিবৃতি দেওয়ার পর থেকে বিষয়টি আরও বেশি আলোচিত হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, মহিলা, শ্রমিক দলসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা হাইকমান্ডের এহেন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করছেন। তারা বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা আলাপে বলছেন, 'মৃত্যুর পর নয়, আগেই খালেদা জিয়ার জীবিত মান্নান ভূঁইয়াকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়া উচিত ছিল।' একই সঙ্গে তারা বলেন, 'মান্নান ভূঁইয়ার চেয়ে অনেকেই অনেক বেশি ভুল, বেইমানি, ডিগবাজি এবং চেয়ারপারসনকে অপমানজনক মন্তব্য করার পরও আবার সম্মানজনক পদপদবি দিয়েই দলে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।' এ বিষয়ে দলের নেতাকর্মীরা উদাহরণ দিয়ে বলেন, মরহুম কেএম ওবায়দুর রহমান দল ভেঙে পৃথক দল করা, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী-উপ-রাষ্ট্রপতি হওয়া ও নেত্রীকে ব্যক্তিভাবে আক্রমণ করে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের কুৎসিত ও মুদ্রণ অযোগ্য বক্তব্য দেওয়া এবং সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর 'আগে কুকুর লেজ নাড়তো, এখন দেখি লেজে কুকুরকে নাড়ায়'_ এ ধরনের অশালীন ও অমার্জনীয় বক্তব্য দেওয়ার পরও দলে ফিরিয়ে নেওয়ারও সমালোচনা করেন তারা। নাম প্রকাশ না করে বিএনপির কয়েকজন নেতা সমকালকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সরকারি দলীয় চিফ হুইপ আবদুস শহীদ মরহুম মান্নান ভূঁইয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়ে তার লাশের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন। বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাবেক সাংসদ হিসেবে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে দিয়ে তার লাশের কফিনে একটি ফুল দিলে 'ছোট' হয়ে যেতেন। অবশ্য দলের 'চেইন অব কমান্ড' রক্ষা এবং নিজেদের পদপদবি রক্ষার স্বার্থে ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতারা কেউ প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি নন। তারা আরও জানান, দলের বেশিরভাগ সিনিয়র নেতার মেরুদণ্ড নেই। নিজের স্বার্থ রক্ষা করেই নেত্রীর সামনে কথা বলেন। চেয়ারপারসন ভুল বুঝতে পারেন চিন্তা করে অনেকেই দেশ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে যথাযথ পরামর্শ দেন না। মান্নান ভূঁইয়ার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই দুর্বলচিত্তের বলে জানান তারা। (সূত্র: সমকাল) ১ আগষ্ট সুবীর নন্দীর সাথে কিছুক্ষণ ১ আগষ্ট, রবিবার, প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী সুবীর নন্দীর সঙ্গীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে নিউইয়র্ক উদিচি স্কুল। অনুষ্ঠান শুরু হবে বিকাল ৪টায়। স্থান: উদিচি স্কুল, ৭৩-১০ ৩৪ এভিনিউ, জ্যাকসন হাইটস। অনুষ্ঠানে সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ আলোচনা অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ/রেজানুর রহমান রেজা খেলাধূলা ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড/নাজনীন সীমনপূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
পাকিস্তানে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৫২ জনের মৃত্যু
তিশা ও ফারুকীর আলোচিত বিয়ে
তিশা-ফারুকী অনেক আগেই তাদের বিবাহের দিন, ক্ষণ, স্থান সব জানিয়ে দিয়েছিলেন। গত ১৬ জুলাই ছিল সেই শুভক্ষণ। স্থান হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছিল রাজধানীর একটি পাঁচতারা হোটেল। এর আগের দিন ভিন্ন ভিন্নভাবে গায়েহলুদ হয়ে গিয়েছিল দু’জনের। আর এদিন সকালেই বিয়ের সকল কাগুজে কাজ শেষ করে ফেলেন এই দম্পতি। কিন্তু মিডিয়ার সেখানে অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় সন্ধ্যার কিছুক্ষণ পরেই হাজির হতে শুরু করেন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা। (সূত্র: সাপ্তাহিক) কিছু কথা কিছু গান
কবিতাবন্ধ দরজায় মাতাল কড়া নাড়ে নাজনীন সীমন বন্ধ দরজায় মাতাল কড়া নাড়ে, আছড়ে ভেঙে যায় কঠিন শব্দরা। অস্থি মজ্জা ও গভীর হাড়ে হাড়ে ব্যথারা বেড়ে চলে--একানুবর্তিতা-- এবং কড়া নাড়ে বন্ধ দরাজায় হাত পা ছুঁড়ে মারে ভীষণ ভঙ্গিতে ভাসিয়ে চারপাশ অমোঘ সঙ্গীতে ছোঁয়ায় কস্তুরী নিমেষে চলে যায়। শুকনো পাতাগুলো বাতাস চুলকায়; সাগর ডেকে যায়, পাহাড়ে উদ্বেগ। দু'হাতে কেন তবু আমাকে ধরে রাখো আকাশে ঝড় ওঠে তারারা ছলকায়? কলসী ভরে তলো নিজের কুয়ো থেকে অথবা হেঁটে যাও পাহাড়ী ঝর্ণায়; দু'চোখে খুঁজে নাও যদিবা ক্ষুধাতুর-- নতুবা কাগজেই কলম পিষে যাও। মাতাল কড়া নেড়ে বন্ধ দরজায় দূরের ডাক আসে, আমাকে ছেড়ে দাও। নিউইয়র্ক স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগরক্ষীবাহিনীর জুজুর ভয় আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সুদীর্ঘকাল বিচরণ করা শ্রেষ্ঠ দড়ি-বাজিকর, অপ্রতিদ্বন্ধী প্রগলভ একজন নেতা ব্যরিস্টার মওদুদ আহমদ। রাজনীতিতে তাঁর ভূমিকা বা দল থেকে দলে শাখামৃগ সম লম্ফজম্ফের শানে নজুল আলোচনা বা জাতীয় অগ্রগতিতে তাঁর অবদান অনুবীক্ষন এ সবই কৌতুককর লেখার উপাদান হতে পারে। এ লেখার উদ্দেশ্য তা নয়। এ লেখার উদ্দেশ্য তিনি হঠাৎ রক্ষী বাহিনীর জুজুর ভয় পাচ্ছেন কেন তার বিষয়টি আলোচনা করা। তাঁর জন্মস্থান নোয়াখালি এলাকায় একটি প্রবাদ আছে- ’হানিত (পানিতে) বাড়ি হরে(পড়ে), গুনাগারের কলজা ধরে’। তবে কি মওদুদ সাহেবের কলজে ধরার মত কিছু ঘটছে? মওদুদ সাহেব পানির যে বাড়ি শুনেছেন, তা দিচ্ছে পুলিশ। বিস্তারিত |