The Birth of BangladeshJune 23, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা নোবেল বিজয়ী ঔপন্যাসিক হোসে সারামাগোর জীবনাবসান নোবেল বিজয়ী পর্তুগিজ ঔপন্যাসিক জোসে সারামাগো মারা গেলেন। মৃত্যূ কালে তার বয়স হয়েছিলো ৮৭ বছর। তাঁর প্রকাশকের পক্ষ থেকে ১৮ মে শুক্রবার এই ঘোষণা দেয়া হয়। বিশ্বব্যাপী খ্যাতি লাভ করা এই ঔপন্যাসিক লেখালেখি শুরু করেন পঞ্চাশ পেরোনো পর থেকে। তিনি ১৯৯৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। তবে এর আগেই তাঁর অসামান্য সৃষ্টিশীল উপন্যাস 'ব্লাইন্ডনেস' (৯৫) বিশ্বযোড়া খ্যাতি অর্জন করে। সারামাগোর উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। তাঁর অন্যান্য উপন্যাসগুলো হলো 'দ্যা স্টোন র্যাফ্ট', 'দ্যা গসপেল একোর্ডিং টু জেসাস ক্রাইস্ট', 'অল দ্যা নেমস', 'দ্যা কেভ', 'ডেথ উইথ ইন্ট্রাপশন' ইত্যাদি। পর্তুগালের কাছে সাত গোল খেলো উত্তর কোরিয়া পর্তুগাল এবারের বিশ্বকাপের সবচেয়ে দাপুটে নৈপুণ্য উপহার দিয়ে সোমবার কেবল ৭-০ গোলে উত্তর কোরিয়াকেই হারায়নি, এশিয়ার দেশটিকেও ফুটবলের সর্বোচ্চ এ আসর থেকে বিদায় করে দিয়েছে। এত গোলের পরও গত বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্টদের এখনো দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত হয়নি, শুধু সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে মাত্র। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনের গ্রীন পয়েন্ট স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের জি গ্রুপের এ খেলায় রাউল মেইরেলেসের ২৯ মিনিটে পর্তুগাল গোলের খাতা খোলে। এরপর পুরো দলের আগ্রাসী খেলার সুবাদে উত্তর কোরিয়ার জালে একে একে গোলের বন্যা বইয়ে দেন সিমাও (২৯ মিনিট), অ্যালমেইডা (৫৬), টিয়াগো (৬০ ও ৮৯), লিয়েডসন (৮১) ও রোনালদো (৮৭)। বিশ্বকাপে এক দলের এত খেলোয়াড়ের একসাথে গোল পাওয়ার ঘটনাও বিরল। এ খেলার মধ্য দিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দীর্ঘ গোল খরা কাটলো। আট কোটি পাউন্ড দামি রিয়াল মাদ্রিদের তারকা খেলোয়াড়টি জাতীয় দলের হয়ে ১১ ম্যাচ পর গোলের দেখা পেলেন। ২০০৮ সালের ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের পর আর পর্তুগালের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক খেলায় গোল করতে পারছিলেন না তিনি। এদিন ষষ্ঠ গোলের সুবাদে সৌভাগ্যের দেখা পান রোনালদো। তিনি এদিন নিজে গোল করেন, সতীর্থকে দিয়ে গোল করান এবং একবার তো তার শট বারে লাগে। সব মিলিয়ে দুরন্ত ছিল তার খেলা। (সূত্র: ইত্তেফাক, ইএসপিএন) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ পূ্র্ববর্তী সংখ্যাঅন্যান্য পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
দ্বিতীয় রাউন্ডে যুক্তরাষ্ট্র
ইয়াংকি জিতে নিলো সাবওয়ে সিরিজের দ্বিতীয় রাউন্ড
২০১০ ফুটবল জ্বর
ফুটবল ফুটবল কোনটা যে গুড দল বলা খুব শক্ত, কেউ বলে জার্মানি, “আমরা কি হার মানি,” কেউ কেউ ব্রাজিলের ভক্ত। কারেকার পায়ে বল গোল মুখে নিষ্ফল বারে লেগে বল ফিরে আসলো! ইতালিও হেরে যায়, ফাইনালে কে রে যায়! ম্যারাডোনা মৃদু শুধু হাসলো। ছোটো ভাই আরমান বলেছিলো, “জার্মান এইবার জিতে নেবে সোনাকে।” তোমরা যে যাই বলো অবশেষে তাই হলো ম্যাথুস হারালো ম্যারাডোনাকে। (বিশ্বকাপ ১৯৯০) ২৩ বছরের এক যুবক ১৯৯০ সালে এভাবেই দেখেছিলো বিশ্বকাপ ফুটবলকে। আশা হতাশা উদ্দীপনা উৎসাহে আক্রান্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বসে সেদিনের সেই ছন্দমিলের খেলা যেমন তাকে আজো ছাড়েনি, তেমনি ফুটবলে প্রিয়দল ব্রাজিলও। সাম্বার তালে তালে খেলায় যে ঢেউ তোলে এই দলটি তার সাথে কেবল একটি নিপুণ কবিতার তুলনা করা যায়। গোলমুখী শটগুলো এতোই সূক্ষ্ণ যে প্রায়ই তা বারে গেলে ফিরে আসলেও, বারের খুব কাছ দিয়ে যেগুলো অনায়াসে ঢুকে পড়ে কোনো নিপুণ গোলরোক্ষকের সাধ্যি নেই আটকায়। ১৯৯০ আর ২০১০ এর মাঝে অনেকগুলো বছর ফুটবলহীন কেটেছে। তবে একুশ শতকের প্রথম দশক পেরিয়ে এসে এই তথ্যপ্রযুক্তির উচ্চ শিখরে দাঁড়ানো সমাজে এখন ইন্টারনেটের সৌজন্যে এমনকি সাইবেরিয়ায় বসেও ফুটবলসহ সব খেলা উপভোগ করা যায়। তাই দক্ষিণ আফ্রিকায় ঘটে চলা নতুন ইতিহাসের সবটাই ইএসপিএন চ্যানেলের মাধ্যমে উপভোগের কাতারে রাখতে সক্ষম হয়েছে। আর বলাই বাহুল্য যে ডুঙ্গা পরিচালিত ব্রাজিল নৌকায় এবারও চড়ে বসতে ভুল করেনি। তাছাড়া ইতিমধ্যে তার এমন ধারণা জন্মেছে যে ব্রাজিল ও আর্জেনটিনা ২০১০-এর বেশ ভালো দুটো দল। তাই দেখা যাক, ১১ জুলাই ফাইনাল শেষে এবছর তার ছন্দকাটার খেলা কি উপহার নিয়ে আসে! বাবা দিবসে জ্যাকসন হাইটস-এ বিশেষ অনুষ্ঠান
স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগকে বাঁচাবে বাংলাদেশ? যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল এবং পাকিস্তানের সংগে একযোগে বাঙালি ‘জেনোসাইড’-এ হায়েনার মত অংশ নিয়েছিল, বাংলাদেশে তাদেরই ক্ষমতারোহণ বিশ্ব ইতিহাসের একটি নির্মমতম রসিকতা। আর কোন জাতি এমন ন্যক্কারজনক অপমান সহ্য করেছে বলে জানা নেই। একাত্তরে বিস্ময়কর সাহস ও বীরত্ব দেখানো জাতিটি কেমন করে এমন ঘটনা হজম করতে পারে, পৃথিবীর মানুষ ভেবে আজও কূল পায়না। বলা বাহুল্য, এমন জাতি আবার শীঘ্রই গা ঝাড়া দিয়ে দাঁড়াবে, এমন কথা জোর দিয়ে বলার উপায় নেই। কারণ অপমান ও হীনমন্যতায় অভ্যস্ত মানুষের কাছে জাতীয় গৌরববোধের আকর্ষণ থাকে না। এর সাম্প্রতিকতম উদাহরণ চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন। তথাকথিত স্বাধীনতা পক্ষের এক আজীবন কর্মী, শেষ মূহূর্তে বিশ্বসঘাতকতা করে স্বাধীনতার শত্রু শিবিরে যোগ দিয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছে। সেখানে স্বাধীনতার ইজারা নেবার দাবীদারেরা পরাস্ত হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার দেশীবিদেশী শত্রুরা বাঙালীর একচ্ছত্র নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সপরিবারে এবং ঠাণ্ডা মাথায় আওয়ামীলীগের শীর্ষনেতাদের হত্যা করে একাত্তর-পূর্বাবস্থা ফেরৎ আনার যে প্রক্রিয়া শুরু করেছিল, জামাতে ইসলামীর ক্ষমতায়নে তা অনেকাংশে সফল হয়েছে। ফলে করুণারও অযোগ্য বাংলাদেশ আবারও রাজনৈতিকভাবে গুরুতর আহত হয়ে রাস্তায় পড়ে গেছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার ভবিষ্যৎ। মজার কথা যে জাতির আত্মমর্যাদাবোধ খর্ব হয়, স্বাধীনতা থাকা আর না থাকার পার্থক্য তারা বোঝেনা। আশ্চর্য! এ জাতিরই একজন কবি বলেছিলেন, "স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায় রে কে বাঁচিতে চায়।" বিস্তারিতএই জনপদেনাজনীন সীমনফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড কোটি কোটি দর্শক নিঃসন্দেহে মাথায় হাত দিয়ে বসেছেন, রাগে ফেটে পড়েছেন যখন ব্রাজিলের কাকাকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পেয়ে মাঠ ছেড়ে যেতে হয়। লেখার দ্বিতীয়ার্ধের শেষ ভাগে আইভরি কোস্টের ফরওয়ার্ড আব্দুল কাদের কেইটা ঘাসের উপর গড়িয়ে পড়লেন যেনো তার চোখে কেউ মরিচ গুঁড়ো ছিটিয়েছে। রিপ্লে যারা দেখেছেন তাদের অনেকেই ভেবেছেন কেইটার পড়ে যাওয়া বিশ্বকাপ '১০ এর প্রণিধানযোগ্য অভিনয় কিনা। ফুটবলে খেলোয়াড়েরা অনেক সময়ই অনর্থক আছড়ে পড়ে, গড়াগড়ি খেয়ে, শরীর মুচড়ে রেফারীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকেন যাতে কোন ভাবে দলের পক্ষে ফ্রি-কিক, পেনাল্টি কিক ইত্যাদি আদায় করে নেয়া যায়। বিস্তারিত |