Logo: NYnews52.com





The Birth of Bangladesh


Vol 1, Issue 13
July 7, 2010
Updated on Wednesdays

প্রথম পাতা











বাদ পড়লেন ব্রাজিল কোচ কার্লোস দুঙ্গা



অবশেষে বাদ পড়লেন ব্রাজিল কোচ কার্লোস দুঙ্গা। বিশ্বকাপ ফুটবলের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ব্রাজিলের ছিটকে পড়ার পর থেকেই দুঙ্গার বাদ পড়াটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র, অবশেষে ফুটবল টিম দেশে ফেরায় কোচ দুঙ্গাকে বাদ দেয় ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)।
সিবিএফ তাদের এক বিবৃতিতে উল্লেখ্য করে, ব্রাজিলের টেকনিক্যাল কমিটি ২০০৬ এর আগস্ট থেকে কাজ করে আসছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপ ফুটবলের পর তাদের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এমতাবস্থায় ব্রাজিলের টেকনিক্যাল কমিটির কার্যক্রমের সময়ও শেষ হয়। তবে নতুন টেকনিক্যাল কমিটি আগামী এক মাসের মধ্যে ঘোষণা করা হবে বলে সিবিএফের প্রেস বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ষষ্ঠ বিশ্বকাপ জয়ের প্রত্যাশা নিয়ে এবার দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমিয়েছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। কোচ দুঙ্গার তত্ত্বাবধানে গ্রুপ পর্বে উত্তর কোরিয়াকে ২-১, আইভোরিকোস্টের বিপক্ষে ৩-১ এবং শেষ ম্যাচে পর্তুগালের সাথে গোলশূন্য ড্র করে লুসিও’র দল। নক আউট পর্বেও চিলিকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের আশাকে আরো বেশি ত্বরান্বিত করে দুঙ্গার দল। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসের কাছে ২-১ গোলে হেরে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নকে বিলীন করে দেয় ব্রাজিল। সবচেয়ে বড় কথা, কোয়ার্টার ফাইনালে বাজে ফুটবল উপহার দিয়েছিলেন রবিনহো, কাকারা। তারকা খেলোয়াড়ের খেতাব সত্ত্বেও কাকা, ফ্যাবিয়েনো, রবিনহোরা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বেশ কয়েকটি সুযোগ নষ্ট করেছেন। তাদের সুযোগ নষ্ট করাতে ডাচদের সেøইজার হেডে গোল করে ব্রাজিলকে কাঁদিয়ে জয় তুলে নেন। ৪৬ বছর বয়সী দুঙ্গার চাকুরি চলে যাওয়াতে অবশ্য তিনি তেমন একটা অখুশি নন। গত শুক্রবার এই পরাজয়ের কারণে তিনি বলেন, আমি দলের সাথে চার বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। ব্রাজিল দলের কোচ হতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি। খেলোয়াড়দের চোখেমুখেও দেখা যাবে আমার কোচিংয়ে তারা কতটা সন্তুষ্ট।
২০০৬ সালের আগস্টে কোচ কার্লোস আলবার্তো পেরেরার হাত থেকে দুঙ্গা ব্রাজিল দলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ৯৪ সালের বিশ্বকাপ বিজয়ী দলের অধিনায়ক দুঙ্গার হাত ধরে ৯৮ সালে ব্রাজিল রানার্সআপ হয়।
ব্রাজিলের গত কয়েকবছর ধরে সময়টা ভালো যাচ্ছে না। ২০০৭ সালে কোপা আমেরিকা এবং ২০০৯ সালে কনফেডারেশন কাপেও তাদের পারফর্মেন্স তেমন একটা উজ্জ্বল ছিল না। পোর্ট এলিজাবেথে ডাচদের কাছে হারার আগেও বাছাইপর্বেও ব্রাজিলকে নিয়ে মাঝেমধ্যে দুশ্চিন্তায় কাটাতে হয়েছে কোচ দুঙ্গাকে।
বিশ্বকাপ থেকে খালি হাতে ফিরে আসার পর এখন ব্রাজিলের বেশ ব্যস্ত সময় যাবে। আগামী আগস্টে নিউ জার্সিতে মিডওল্যান্ডসে যুক্তরাস্ট্রের বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল। এরপরও বেশ ব্যস্ত সময় কাটাবে তারা, নিজের দেশে ২০১৩ সালে কনফেডারেশন কাপ ছাড়াও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলও আয়োজন করবে তারা।
কিন্তু কে নেবেন তার জায়গা? যেই দায়িত্ব নেন না কেন, ব্রাজিলকে শুধু সাফল্যের পথে ফিরিয়ে আনলেই তার কাজ শেষ হবে না, ফিরিয়ে আনতে হবে ব্রাজিলের সেই নিজস্ব ঘরানার ফুটবলও। এই দায়িত্ব যিনি নেবেন, তাকে একটা বাড়তি চাপও সইতে হবে। কারণ ২০১৪ সালে বিশ্বকাপের স্বাগতিক দেশ এই ব্রাজিলই। তাই এমন কঠিন কাজের জন্য আসল লোক বাছতে সময় লাগতেই পারে। তবে আপাতত যার নাম শোনা যাচ্ছে তিনি লুই ফেলিপে স্কোলারিও। তার অনুশীলন ও কৌশলে ব্রাজিল পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছিল, ২০০২ সালে। এদিকে দুঙ্গার পরিবর্তে ব্রাজিলের সাবেক কোচ লুৃইস ফিলিপ স্কোলারিকে আবারো রবিনহোদের দায়িত্ব নিবেন বলে একটা গুঞ্জন শোনা গেলেও গত রবিবার তিনি ব্রাজিলের কোচ হতে অস্বীকার করেছেন। ২০০২ সালের বিশ্বকাপ বিজয়ী এই দলের কোচ ছিলেন স্কোলারি। তবে সিবিএফ জানিয়েছে আগামী এক মাস পর ব্রাজিলের কোচ কে হচ্ছেন তা নির্ধারণ হবে।








আরো সংবাদ


অর্থনীতি
চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে

কবিতা/সাহিত্য

তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ
গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা

দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ

কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ

গল্প/মোজাফফর হোসেন
ছড়া

হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া
একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ




পূ্র্ববর্তী সংখ্যা


অন্যান্য পুরোনো সংখ্যা











পুরোনো সংখ্যা

আমরা সবার কথা বলি
e-mail: editor@nynews52.com


স্পেন ও নেদারল্যান্ড ফাইনালে


এনওয়াইনিউজ৫২: কেউ হয়তো এমনটি ভাবেননি। কিন্তু ফুটবল তো অনিশ্চয়তার খেলা। তাই এবারকার হাট-ফেভারিট দল দু'টি, ব্রাজিল ও আর্জেনটিনা, কোয়ার্টার ফাইনালেই হেরে গেলো। জার্মানিকেও শেষ পর্যন্ত হার মানতে হলো টুর্নামেন্টে খোঁড়াতে খোঁড়াতে উঠে আসা ইয়োরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ান স্পেনের কাছে। অতএব ১১ জুলাই রোববার ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে টোটাল ফুটবলের জনক নেদারল্যান্ড ও একই ধারার দল স্পেনের।



কার ঘরে যাবে বিশ্বকাপ!


বুধবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে স্পেনের কাছে পরাজিত হবার আগ পর্যন্ত জার্মানি ছিল বিপক্ষ দলের কাছে চরম এক আতঙ্কের নাম। কোনো দলের বিরুদ্ধে জার্মান বাহিনী মাঠে নামার অর্থই ছিল একের পর এক গোল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে জার্মানি দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠে। দ্বিতীয় রাউন্ডে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে নামার দুইদিন আগেই জার্মানি ঘোষণা দিয়েছিল ইংল্যান্ডকে ‘চরম লজ্জা’ দিয়ে বিদায় করবে বিশ্বকাপ থেকে। হয়েছিলও তাই। এরপর কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধেও খেলার আগেই তারা বলেছিল, ফুটবল কিভাবে খেলতে হয় তা ম্যারাডোনার বাহিনীকে শিখিয়ে দেয়া হবে! আর্জেন্টিনাকেও ৪ গোলের লজ্জা দিয়ে দেশে পাঠিয়ে দেয় তারা। কিন্তু সেমিফাইনালে গিয়ে সেই জার্মানি কেমন জানি নিষ্প্রভ হয়ে যায়। তাদের নিষ্প্রভ হয়ে যাবার সাথে সাথে ধ্রুবতারার মতো জ্বলে ওঠে স্প্যানিশ বাহিনী। তারাই যে বিশ্বকাপ জয় করতে যাচ্ছে, জাগিয়ে তুলেছে এমন আশা।
স্পেন এখন তুমুল আত্মবিশ্বাসী এক দল। অপরদিকে ৩২ বছর পর ফাইনালে ওঠা হল্যান্ড বিশ্বকাপ জয়ের আশা প্রকাশ করেছে। ফাইনালের পথে তারা ধরাশায়ী করে এসেছে ফুটবলের ‘পরাশক্তি’ ব্রাজিলকে। হল্যান্ডের কোচ বলেছেন, স্পেনের চেয়ে ক্ষিপ্রগতির ফুটবল খেলে স্পেনকে ঘায়েল করবে তার দল। তবে ডাচ কোচের সঙ্গে একমত নয় স্প্যানিশ খেলোয়াড়রা। স্পেনের তারকা ফুটবলার জ্যাভি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ডাচরা পরিকল্পনা আর কল্পনা করে সময় পার করুক। ফুটবল কিভাবে খেলতে হয় সেটা আসছে রবিবার ফাইনালেই দেখিয়ে দেয়া হবে। তখন তারা শিখে যাবে ফুটবল কিভাবে ‘খেলতে’ হয়। তিনি স্বীকার করেছেন, ডাচরা মাঝমাঠে এবং স্ট্রাইকিংয়ে চমৎকার নৈপুণ্য দেখিয়েছে। কিন্তু ফাইনালে ওসব জারিজুরি খাটবে না বলে তিনি মন্তব্য করেছেন। (সুত্র: ইত্তেফাক, ইএসপিএন)



শেষ হলো নিউইয়র্কের বাংলা বইমেলা


এনওয়াইনিউজ৫২: ঢাকার প্রকাশকরা এবার আশানুরূপ সাড়া দেননি। মুক্তধারার পক্ষ থেকে প্রচার চালালেও শেষ পর্যন্ত অনন্যা, মাওলা ও সময়-এর কেউ আসেননি এ মেলায়, যদিও সময়-এর পক্ষে স্টল দিয়েছিলেন নিউইয়র্কবাসী লেখক আবু রায়হান। মেলার আগে কলকাতার বই এসে পৌঁছালেও অনন্যা ও সময়-এর পাঠানো কোনো বই-ই আসেনি বলে জানিয়েছেন নিউইয়র্ক-মুক্তধারার বিশ্বজিত সাহা। তবে ঢাকা থেকে এসেছিলেন আগামীর ওসমান গণী। অন্যদিকে কলকাতা থেকে মেলায় অংশ নেয় দে'জ, পত্র ভারতি, সাহিত্যম্ ও পুনশ্চ; নিউইয়র্ক থেকে শব্দগুচ্ছ ও বাংলা বইঘর। লেখকদের মধ্যে এসেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত প্রমুখ। শিল্পী মিতা হক ও মৌসুমী ভৌমিক বিভিন্ন পর্যায়ে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। মেলায় ঢাকা ও কলকাতা থেকে আসা বিপুল পরিমানে শাড়ি-চূরির দোকানও বসেছিলো। বই ও শাড়ি-চুরির স্টল মালিকদের থেকে জানা যায় যে বেচা-বিক্রি ছিলো হাতাশাব্যঞ্জক। কলকাতার জনৈক শাড়ি-চুরির স্টল মালিক এই প্রতিবেদককে জানান যে ১৫শ' ডলার স্টল ভাড়া দিয়ে বিক্রি করেছেন মাত্র ছয়শ' ডলার। অন্যদিকে প্রচণ্ড গরমে বইয়ের স্টলে ছিলো ত্রাহী অবস্থা। তাছাড়া ক্রেতা সমাগম কম হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রকাশকদের একত্রিক হয়ে নিজেদের মাঝে গল্প-স্বল্প করে সময় কাটাতে দেখা যায়। মেলার তৃতীয় দিনে এক পর্যায়ে স্বল্প সময়ের জন্যে তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ এলে চারিদিকে মোটামুটি হইচই পড়ে যায়। মন্ত্রী বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন এবং স্টল মালিকদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। এ সময়ে নিউইয়র্ক আওয়ামী লীগের বিবাদমান গ্রুপের অনেককেই দেখা গেছে বিভিন্ন পর্যায়ে মান্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করতে।



রিমান্ডে সাঈদীকে জিজ্ঞাসাবাদে ড. হুমায়ুন আজাদ হত্যা প্রসঙ্গ



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট লেখক ড. হুমায়ুন আজাদ হত্যা মামলায় মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ড. হুমায়ুন আজাদ মারা যাওয়ার পর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী এক ওয়াজ মাহফিলে প্রকাশ্যে বলেছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক মারা গেছে। তাকে মুরতাদ ঘোষণা করা হয়েছিল। তার নাম মুখে নেয়া পাপ। তাকে দুনিয়া থেকে বিদায় হতে হয়েছে। তার কবরে যেন আগুন জ্বলে এই দোয়া করা হয় বলে সাঈদী ওয়াজ মাহফিলে বলেন।
এই ওয়াজ মাহফিলের সিডি ডিবির কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে সংগ্রহ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের সময় মাওলানা সাঈদীর সামনে সেই ওয়াজ মাহফিলের সিডি প্রদর্শন করা হলে তিনি কোন জবাব না দিয়ে নীরব থাকেন। মাওলানা সাঈদী প্রায় ওয়াজ মাহফিলে নারী নেতৃত্ব হারাম বলে মুসল্লিদের বয়ান করেন। কিন্তু চারদলীয় জোট সরকারের ও ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে নির্বাচনে মাওলানা সাঈদী পিরোজপুর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রধান দুই নেত্রীর অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটা হারাম হয়েছে কিনা- এই প্রশ্নের তিনি উত্তর দিতে পারেননি। সৌদী আরবের মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে জামায়াতের আমীরের সুপারিশ ব্যতীত বাংলাদেশের কোন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হতে পারে না। জেএমবির এহসার সদস্য সায়েম মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার অনুমতি নিয়ে বর্তমান পড়াশুনা করছেন- এই প্রশ্নের উত্তরও মাওলানা নিজামী দিতে পারেননি। একইভাবে দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় জেএমবির সুরাহ সদস্য হাফেজ মাহমুদ জামায়াতের এক নেতার সুপারিশে ভর্তি হয়েছেন। তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ এই তথ্য প্রমাণ পেয়েছেন। চট্টগ্রামে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে দশ ট্রাক অস্ত্র খালাস করার স্থানটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের ও ঘটনার একদিন আগে ঐ সময়ের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নূরুল আমিনকে চট্টগ্রামে প্রেরণ করা হয়। এই কর্মকর্তা কার নির্দেশে চট্টগ্রাম রেস্ট হাউজে অবস্থান করেছিলেন- নিজামীকে কর্মকর্তারা এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি এজন্য প্রশাসনকে দায়ী করেন। জেএমবির প্রধান মাওলানা সাইদুর রহমান জামায়াতের সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদে ডিবির কর্মকর্তাদের অনেক তথ্য দিয়েছেন। ‘তালিমের ডাক’ নামে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলায় কিংবা পার্বত্য অঞ্চলে ক্যাম্প করে ছোট খাটো অস্ত্র প্রশিক্ষণ এবং শরীর চর্চা করা হতো। এই বিষয়টি প্রকাশ পেলে ১৯৯০ সালের পর থেকে তালিমের পরিবর্তে স্বাস্থ্য বিভাগ চালু করা হয়। এই বিভাগে ছোট খাটো অস্ত্রের প্রশিক্ষণ ও শরীর চর্চা করা হয়।
এই স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান কেন্দ্র সিলেটে এবং দ্বিতীয় স্থান পার্বত্য অঞ্চলে। জামায়াতের একটি অংশ সশস্ত্র বিপ্লব, একটি অংশ টেকনোলজি ও অন্যান্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছে বলে সাইদুর রহমান ডিবির কর্মকর্তাকে জানান।
জামায়াতের এই তিন নেতাকে তদন্তকারী কর্মকর্তারা মাওলানা সাইদুরের এই সকল বক্তব্য তুলে ধরলে তারা নীরব থাকেন । জামায়াতের কার্যক্রম পরিচালনায় পার্টিকে ৩০০ কোটি টাকা বছরে দেয়া হয়। ব্যাংকিং ব্যবসাসহ বিভিন্ন উপায়ে জামায়াতের বার্ষিক আয় ১৫ হাজার কোটি টাকার মত বলে ডিবির কর্মকর্তারা তথ্য পেয়েছেন। (সূত্র: ইত্তেফাক)



অনুপম শব্দমঞ্জুরীময় : শব্দগুচ্ছ


রেজানুর রহমান রেজা: কবিতার কাগজ ‘শব্দগুচ্ছ’র জুলাই-ডিসেম্বর,২০০৯ সংখ্যার সম্পাদকীয়র সুগম তোরণ দিয়েই যাত্রা শুরু করা যাক কবিতার উপত্যকায়। সম্পাদক হাসানআল আব্দুল্লাহ বলেন, ‘কবিকেও অপেক্ষা করতে হয় যুগ যুগ; কখনো শতাব্দী। তাঁর ভাষা, তাঁর বিন্যাস অন্যের মতো হোক, তাঁর বলা বা চলা পরিচিত গন্ডীর জালে আটকে যাক— বোদ্ধাদের লক্ষ্য থাকে তাই।এর বাইরে গেলেই কবির মরণ। তাঁর সমালোচক হয়ে যান একে একে সবগুলো চোখ। অথচ সেই চোখও হয়তো দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়; ততো দিনে বহুদূরে চলে যায় সময়ের স্রোত’।

বিস্তারিত






স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা











প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০
রক্তে কেনা স্বাধীনতা





Watch more videos

কিসের এতো কথা


বেলাল বেগ

ভূতুড়ে রাজনীতি তাড়িয়ে দিন



বাংলাদেশে যারা জামাতের জন্য জান দিতে রাযি, তারা এক ধরনের ডাকাত বংশ- ডাকাতের ছেলে ডাকাত। একাত্তরে হত্যা, লুন্ঠন ও ধর্ষণে লিপ্ত জামাতীকে বাঙালীরা ক্ষমা করেনি এবং কখনও করবেনা। সুতরাং ডাকাতের ছেলে ডাকাতের মত, জামাতীকে জামাতী থাকতেই হবে। ডাকাতের মতই একজন জামাতীকে জনতার ঠেঁটা-বল্লম-লাঠির আঘাতে বা পুলিশ মিলিটারির গুলিতে অথবা জেলে-ফাঁসিতে প্রাণ দিতে হবে। এমন কি স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও একজন জামাতীর লাশ জনগনের ঘৃণার চাদরে ঢাকা থাকবে। একাত্তরের স্বাধীনতা বিরোধী শত্রুজোট ১৯৭৫ সনে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচরদের হত্যা করে গোপনে বাংলাদেশ দখল করে নিয়েছিল। ঐ দখল পাকাপোক্ত করার সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় জামাতে ইসলামির পুনর্বাসন ছিল মুখ্য বিষয়। প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল পাকিস্তানী সামপ্রদায়িক রাজনীতির ধ্বজাধারী মুসলিম লীগ রাজনীতি পুনরুদ্ধার করা। স্বনামে মুসলিম লীগ চলবেনা বলে বিএনপি বানানো হয় এবং জিয়াউর রহমানকে ঐ রাজনীতি প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেয়া হয়। এ সকল ষড়যন্ত্রের মূল ঘাটি ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। জিয়ার পরে এরশাদের মাধ্যমে এ সেনাশাসন ও নিয়ন্ত্রণ চালু থাকে ১৯৯০ সন পর্যন্ত। এর মধ্যে কত আন্দোলন -ষড়যন্ত্র, কত মৃত্যু, হানাহানি ঘটে গেল, কত কোটি কোটি টাকা ছড়ানো হল, কিছুই হলো না; পঁচাত্তরের শত্র“-মিশন ভেস্তে গেল। বঙ্গবন্ধুর খুনীরা ফাঁসিতে ঝুলল, খুশিতে ফেটে পড়ল জনগন। জামাতী ডাকাতেরা জেনে গেছে এ জনপদে তাদের দিনকাল শেষ। যে কোনদিন তারা ঘেরাও হবে। ফ্যাসিবাদীরা মানুষের উপর জোর করে নিজেদের আধিপাত্য, শাসন কিংবা দখল চালাতে চায়। এ জন্য তাদের অস্ত্র, অর্থ, লোকবলের সংগে প্রয়োজন হয় ছলচাতুরী ও মিথ্যা প্রচারনার।

বিস্তারিত




এই জনপদে


নাজনীন সীমন

ফুটবলে অভিনয়: কাকার রেডকার্ড

কোটি কোটি দর্শক নিঃসন্দেহে মাথায় হাত দিয়ে বসেছেন, রাগে ফেটে পড়েছেন যখন ব্রাজিলের কাকাকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পেয়ে মাঠ ছেড়ে যেতে হয়। লেখার দ্বিতীয়ার্ধের শেষ ভাগে আইভরি কোস্টের ফরওয়ার্ড আব্দুল কাদের কেইটা ঘাসের উপর গড়িয়ে পড়লেন যেনো তার চোখে কেউ মরিচ গুঁড়ো ছিটিয়েছে। রিপ্লে যারা দেখেছেন তাদের অনেকেই ভেবেছেন কেইটার পড়ে যাওয়া বিশ্বকাপ '১০ এর প্রণিধানযোগ্য অভিনয় কিনা। ফুটবলে খেলোয়াড়েরা অনেক সময়ই অনর্থক আছড়ে পড়ে, গড়াগড়ি খেয়ে, শরীর মুচড়ে রেফারীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকেন যাতে কোন ভাবে দলের পক্ষে ফ্রি-কিক, পেনাল্টি কিক ইত্যাদি আদায় করে নেয়া যায়।

বিস্তারিত




Important Links:
Newspapers: Ittefaq   Prothom-Alo   Jugantor   BhorerKagoj   Janakantha   Kaler Kantho   AmarDesh   Inqilab   Naya Diganta   Shamokal  Desh Bangla  Jai Jai Din   Amader Shomoy   Bangladesh Shomoy   Sangbad   Manav Jamin   Ananda Bazar Daily Star   New Nation   Independent   Observer   New Age   Financial Express   News Today
Magazines: Shaptahik   Anyadin  Weekly Jaijaidin  Weekly 2000  Weekly Holiday  Weekly Evidence  BiWeekly Anannya  Monthly MeghBarta   Deshe Bideshe   Probash  Monthly Porshi  Alochona.org
Online Journals:  NYnews52 RedTimesBD   Banglamati   Sristi  Basbhumi  Urhalpool  bdnews24
Radio Online: Voice of America  BBC Bangla Service  BBC Asian Network  German Bangla Radio  Betar Bangla LA Radio Japan (Bengali)  Radio Metrowave Dhaka  Ekushe Betar Sydney
Organizations: Bangla Academy   Mukto-Mona  
Poetry Mag: shabdaguchha   Poetry   Poetry International
Personal Page: Sunil Gangopadhyay   Taslima Nasrin   Hassanal Abdullah  

NYnews52.com, a e-paper in Bangla, published from Queens, New York