The Birth of BangladeshJune 9, 2010 Updated on Wednesdays প্রথম পাতা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মুশফিকুর রহমান-এর জীবনাবসান বশীর উদ্দীন আহমেদ: আটলানটার প্রবীণ হিতৈষী বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুশফিকুর রহমান গত বুধবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মরহুম রহমান দীর্ঘ ২৫ বছর ইস্টর্ন ইলিনয়েস বিশ্ববিদয়ালয়ে শিক্ষকতা শেষে ১৯৯৩ সাল থেকে আটলানটায় বসবাস শুরু করেন। মৃত্যু কালে তিনি ৫ সন্তান ও নাতি-নাতনি রেখে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে আটলানটাবাসী একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয় অভিবাবককে হারাল।উল্লেখ্য প্রফেসর রহমান ১৯৬৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। তিনি গনিতের অধ্যাপক ছিলেন। জর্জিয়া জালালাবাদ এসোসিয়েশনের পিকনিক ২০১০ আটলানটা, জর্জিয়া: গত রবিবার অনুষ্ঠিত হয় জর্জিয়া জালালাবাদ এসোসিয়েশনের পিকনিক ২০১০। দুপুর ১২টার মধ্যেই বিপুল সংখ্যক নারী পুরুষ ও শিশু কিশোরের কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠে স্হনীয় সুইট ওয়াটার বিনোদন পার্ক। বসেছিল বিচিত্র রং ও ডিজাইনের পোষাক পরিচছদ ও শাড়ি গয়নার ষ্টল। রকমারী মুখরোচক খাদ্য ও পানীয় সহযোগে আয়োজন করা হয় মধ্যান্ন ভোজনের। শুরু হয় খেলাধুলার প্রতিযোগীতা। মহিলা পুরুষ ও শিশুদের জন্য আলাদা আলাদা প্রতিষোগীতার আয়োজন করা হয়। ছিল রাফেল ড্র। ১ম পুরষ্কার জিতে নেন উম্মে আশিক, ২য় রীপা, ৩য় নাবিলা। খেলাধুলা পরিচালনায় ছিলেন নূর জিন্নাহ, ইসতীয়াক ঝুলু ,ফয়েজ অনু, নোমান আরবীসহ অন্যান্য কর্মকর্তা। প্রবল প্রতিযোগীতা ও উত্তেজনা পুর্ণ ক্যারাম খেলা চলে সন্ধ্যা অবধি।পরে বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার ও ট্রপি বিতরণ করা হয়। অন্যান্যের মধ্যে উপস্হিত ছিলেন প্রাক্তন সভাপতি রৌশন আলী, আতাউর রহমান ইসলাম, প্রাক্তন সম্পাদক আরবী,বাংলাদেশ সমিতির সভানেত্রী নাদীরা রহমান, কুয়েল, রানীজ, মকসুদ ক্যালী জাকীর, প্রবীণ হিতৈশী আজিজুর রহমানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।বিকেল নাগাদ পুরো পার্ক বাংলাদেশীদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠে।প্রতিকূল আবহাওয়া উপেক্ষা করে সপরিবারে অংশ নেয়ার জন্য সভাপতি কামরান ও সাধারণ সম্পাদক সুহেল অভ্যাগতদের আন্তরীক মোবারকবাদ জানান। --বশীর উদ্দীন আহমেদ আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য তিনটি কবিতা/শেখর সিরাজ গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া একগুচ্ছ ছড়া-কবিতা/মনসুর আজিজ পুরোনো সংখ্যাপুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
মন্তব্য প্রতিবেদন:নিমতলি ট্রাজেডি ও বসবাসের অযোগ্য ঢাকা শহর
বাসযোগ্য করার উপায়গুলোর ভেতর প্রথমটিই হবে ধুলো, দুর্গন্ধ ও গার্বেজ মুক্ত শহর। সারা শহরের ড্রেনগুলো ঢেকে দেয়া এবং প্রতিদিন সকালে উন্নত দেশে ব্যবহার করা হয় এমন গাড়ি দিয়ে অন্তত প্রধান সড়কগুলো পরিস্কার করা, আর নিয়মিত গার্বেজ ট্রাকের মাধ্যমে গার্বেজগুলো যথাস্থানে সরিয়ে নেয়া। বাড়ির সামনে এখানে সেখানে গার্বেজ ফেললে জরিমানা করা এবং তা কড়াকড়ি ভাবে আদায় করা, অনাদায়ে জেল বা ওই ধরনের শাস্তির বিধান রাখা। অন্যদিকে যানজট নিরসনের জন্যে প্রথমেই রিক্সা, বেবিটেক্সি, মিশুক জাতীয় যান তুলে দেয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। বিল্ডিং মালিকরা যদি কড়াকড়ি ভাবে বিল্ডিং কোড না মানে, যদি ফায়ার এক্সিট না রাখে, যদি ফায়ার নেভানোর প্রাথমিক ব্যবস্থাদি না করে তবে জেল জরিমানা করার বিধান এমনকি ঝুঁকিপূর্ণ ইমারতগুলো ডিনামাইট দিয়ে উড়িয়ে দেয়া যেতে পারে। কঠোর কঠিন না হলে এই শহরকে পরিশুদ্ধ করা সম্ভব নয়। প্রতিটি ক্ষেত্রে সুষ্ঠু পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়ন এমনকি প্রয়োজনে রাজধানীকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়েও যদি বাসযোগ্য করে তোলা যায়, তার বোধকরি এখনই সময়। নতুবা প্রতিদিন একটা একটা করে নিমতলি ট্রাজেডি হতেই থাকবে। দু'দিন বাদেই শুরু হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের ঊনিশতম আসর
‘ইঙ্গবঙ্গ কমেডি কয়ার’-এর তৃতীয় নিবেদন, ‘ন্যাড়া বুদ্ধিমান’
লং আইল্যন্ডের গ্রাফিক আই গ্যালারিতে কবিতা
স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তা |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথাবেলাল বেগপুরানো ক্ষতে খোঁচার যন্ত্রণা ইন্টারনেটে মুক্তচিন্তার জন্য সুবিখ্যাত বাংলাদেশী গোষ্ঠী ‘মুক্তমন.কম’-এর মাধ্যমে ভজন সরকারের লেখার সংগে প্রথম পরিচয় মাত্রই জানলাম তিনি রবীন্দ্রনাথ বর্ণিত মুগ্ধ বাঙালী জননীর মানুষ না হওয়া একজন সন্তান। সংগে সংগে তাঁকে ই-মেল করে অনুরোধ করলাম ‘বিভক্তির সাতকাহন’ ছোট ছোট ঢেউ নয়, একটি বিশাল তরঙ্গ হিসাবে বই আকারে দেখতে চাই। অনেকের সংগে ভজন আমার কথাও রেখেছেন। বিস্তারিতএই জনপদেঅরণ্যফিল্ম রিভিউ ১৯৯০-এর কোলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে যে দুটো ছবি সবচে’ বেশি প্রশংসিত হয়, তার মধ্যে একটি ছিল ’থিও অ্যাঞ্জিওপুলাস’-এর ’ল্যান্ডস্কেপ ইন দ্য মিস্ট’ ছবিটি, এবং সন্দিপন চট্টোপাধ্যায় নিজেও ছবিটি সম্পর্কে খুব উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছিলেন, এবং এর প্রধান দুই শিশু চরিত্রকে আখ্যায়িত করেছিলেন, গ্রীসের ’অপু-দুর্গা’ বলে। ’পথের পাঁচালী’ আমিও দেখেছি, এবং বিশ্ব র্যাংকিংয়ের উপরের দিকে থাকা হাজারের অধিক ছবি সংগ্রহ শেষে আমার নিজস্ব মত এই, বিশ্ব চলচ্চিত্র ’পথের পাঁচালী’র মত অসাধারণ সেলুলয়েড নির্মাণ আর দু’টি পাবে না, এবং এই একটিমাত্র ছবির জন্যই সত্যজিৎ রায় বছরের পর বছর বেঁচে থাকবেন চলচ্চিত্র প্রেমিদের মনে। বিস্তারিত |