শুভ নববর্ষ, ১৪১৭ April 28, 2010 প্রথম পাতা টি২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে জিতলো বাংলাদেশ হারলো অস্ট্রেলিয়া ২৬ এপ্রিল, নিউজ৫২: প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশ হারালো বার্বাডোসকে আর অস্ট্রেলিয়া হারলো জিম্বাবুয়ের কাছে। ব্রীজটাউটে বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে তোলে ১৬৬ রান। হাফ সেঞ্চুরি (৫৭) করে ব্যাটেবলে সবচে' বেশী সফলতা দেখান ইমরুল কায়েস, আশরাফুল ৩৫ করে রানে ফেরার আশা জাগিয়ে তোলেন, আফতাফ করেন ২৬ রান। জবাবে বার্বাডোস তিন উইকেট হারিয়ে করে ১৩০। অন্যদিকে সেন্টলুসায় অস্ট্রেলিয়াকে জিম্বাবুয়ে হারায় ১ রানে। প্রথমে ব্যাট করে জিম্বাবুয়ে। চিগাম্বুরার ৭৬ রানের উপর ভর করে তারা ৭ উইকেট হারিয়ে করে ১৭৩ রান। জবাবে অস্ট্রেলিয়াও ৭ উইকেট হারায়, কিন্ত রান তোলে ১৭২। অর্নার করেন ৪৯ বলে ৭২ আর ক্লার্ক করেন ৪২ বলে ৪৯ রান। তাড়াহুড়ো করে রান তুলতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ার তিন ব্যাটসম্যান রান আউটে পড়েন। পুরোনো সংখ্যা
|
|
আমরা সবার কথা বলি
ব্রিটেনের নির্বাচনে নিকোলাস ক্লেগ: আরেক ওবামা
লিবার ডেমোক্রেটিক পার্টির পদপ্রার্থী নিকোলাস ক্লেগ। মাত্র ৪৩ বছর বয়সী এই নেতা, নাস্তিকতায় বিশ্বাসী ও কর্তব্যে অবিচল, ইতিমধ্যেই উঠে এসেছেন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। দ্বিতীয় টেলিভিশন বিতর্কেও তাঁর অবস্থান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, লিবার পার্টির প্রার্থী গর্ডন ব্রাউন ও কনসার্ভেটিভ পার্টির ডেভিড ক্যামেরনর উপরে। বিশেষত নতুন প্রজন্মের ভোটাররা তাঁর সংস্কার নীতির পক্ষে দাঁড়িয়েছেন যেমন করে তরুণ মার্কির্নীরা দাঁড়িয়েছিলেন ওবামার পাশে। তিন সন্তানের জনক এই নেতা ২০০৭ সালে লেবার ডেমোক্রেটিক পার্টির হাল ধরেন। ২০১০-এর নির্বাচনে তিনি ব্রিটেনের চিরাচরিত দুই পার্টি রাজনীতির ধারা ভেঙ্গে দিতে চলেছেন। ধারনা করা হচ্ছে পপুলার ভোটে অন্য দুই প্রার্থী থেকে এগিয়ে যাবেন। অনেকেই তাঁকে তুলনা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার সাথে।(সূত্র: এপি/ওয়াশিংটন পোস্ট) নির্মল সেন স্বস্তিতে নেই
অজয় রায়।।দিন কয়েক আগে দৈনিক সংবাদে পড়লাম সাংবাদিক ও প্রবীন রাজনীতিবিদ শ্রীযুক্ত নির্মল সেন তাঁর গ্রামের বাড়ী কোটলিপাড়ায় নির্জনে নিঃসঙ্গ অবস্থায় ক্রমশঃ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। অর্থাভাবে কেবল বেঁচে থাকার জন্যেও ঢাকাতে বাস করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয় নি। চিকিৎসার অর্থ যোগান তো দূরের কথা। নির্মল সেনের এ হেন দুরবস্থার ও দুঃসহনীয় অবস্থার কথা অন্য একটি দৈনিকেও বেড়িয়েছিল। অর্থাভাবে তাঁকে ঢাকা ছাড়তে হয়েছে--এ সংবাদটি আমার জানা ছিল না, তাঁর পরিবারের কোন সদস্যও আমাকে জানান নি বা জানাতে পারেন নি। বিস্তারিতনিউইয়র্কে নির্মূল কমিটির মতবিনিময় সভা
২৫ এপ্রিল, নিউজ৫২: রোববার, জ্যামাইকার বার্নি মিলনায়তনে একাত্তুরের ঘাতক দালল নিমূল কমিটি যুক্তরাষ্ট্র ও নিউইয়র্ক স্টেট শাখার এক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। জুনের তৃতীয় সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য নির্মূল কমিটির সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের ডেলিগেস্ট পাঠানোর ব্যাপারে বিশেষ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এই সভায়। এ্যটর্নি কেটিন ও প্রফেসর কিথ নুরেসকে পাঠানোর ব্যাপারে ইতিমধ্যে তাদের সম্পতি নেয়া হয়েছে বলে জানান যুক্তরাষ্ট্র শাখার সাধারণ সম্পাদক ফাহিম রেজানুর। তাছাড়া কেন্দ্রের আমন্ত্রণে একই শাখার সভাপতি ড. মহসীন আলীও সম্মেলনে যোগ দেবার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ওদিকে নিউইয়র্ক শাখার প্রেসিডেন্ট শফি চৌধুরী ডেলিগেস্ট পাঠানোর ব্যাপারে অর্থায়নের অগ্রগতির কথা জানান। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে মতবিনিময় করেন কবীর আনোয়ার, হাসানআল আব্দুল্লাহ, নাসির উদ্দীন ও জাফর চৌধুরী প্রমুখ। উপস্থিত সকলেই একাত্তরের ঘাতক দালালদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করার সাথে সাথে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনকে সফল করার জন্যে সর্বময় সহযোগিতার অঙ্গিকার করেন। আইপিএল ফাইনালে ধোনির বিজয়
২৫ এপ্রিল, নিউজ৫২: বহুল আলোচিত আইপিএল চ্যাম্পিয়ান হল চেন্নাই সুপার কিং। ফাইনালে টসে জিতে দলটির অধিনায়ক ম.এস. ধোনি ব্যাট করার সিন্ধান্ত নেন। কিন্তু আইপিএল ফাইনালে সর্বনিন্ম ৫০ গড়ার রেকর্ড করার পর মনে হচ্ছিলা দলটি বোধ করি আর উঠে আসতে পারবে না। ৩১ বলে সতের করে ম্যাথু হাইডেন ফিরে গেলে, ৪৭ রানে দুই ওপেনারের বিদায় যেনো সারা মাঠে দুঃখের সানাই বাজিয়ে দেয়। কিন্তু দুইবার ক্যাচ ড্রপের সুবাদে রাইনার দ্রুততম পঞ্চাশ আর ধোনির ১৩ বলে ২২ রান দলটিকে আইপিএল ফাইনালের সর্বোচ্চ রানে পৌছে দিতে সক্ষম হয়। ১৬৯ রানের টার্গেট নিয়ে লিটল মাস্টার টিন্ডুলকারের দল শুরুটা ভালো করতে পারেনি। প্রথম অভার মেইডেন। এবং, এক রানে এক উইকেট চলে গেলে ফাইনালের ভবিষ্যৎ অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে যায়। তবে ঘুরে দাড়ায় মুব্বাই ইন্ডিয়ান্সও। শেষ দিকে মারমুখো হয়ে ওঠে। আট নম্বরে পোলার্ড এসে ১৭তম অভারে ২২ রান নিলে মুব্বাই ইন্ডিয়ান্সও জয়ের স্বপ্ন দেখে। কিন্তু পরের ওভারের শুরুতেই পোলার্ডের পতন দলটির পরাজয় নিশ্চিত করে দেয়। ৯ উইকেটে ১৪৬ করে ২২ রানের জয় তুলে দেন লিটল মাস্টার টেন্ডুলকার জাতীয় দলে তারই স্বতীর্থ ধোনির হাতে। সঙ্গীত
|
|
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথা
বেলাল বেগএকজন সোনার মানুষ দেখেছি বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বলেছিলেন, ‘‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই’’। সোনার মানুষটি কি রকম? তিনি নিজে কি সোনার? নাকি সোনা তৈরির পরশপাথর? 'ক্ষ্যাপা’ হয়ে আমি বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছি সে পরশপাথরের সন্ধানে। পেয়েছিও অনেক। কুঁড়িগ্রামের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খয়বর আলীর মা। উত্তর বঙ্গের রক্ত জমাটকরা শীতে একটি দোকানের বারান্দায় খাদ্যাভাবে মৃত্যুর শীতল গহ্বরে ঢুকতে যাচ্ছিলেন। উদ্ধার কর্মীরা তাঁকে বাঁচিয়ে তুললে, তাঁর সংগে কথা বলেছি। বাঙালীর শাশ্বত মা’র সুখদুঃখআনন্দর কত অফুরান কথা। তাঁর তিন মেয়েই স্বামি সংসার নিয়ে মোটামুটি খেয়ে পরে বেঁচে আছে। তাঁদের সংগে তিনি থাকবেন না। শ্বশুড়-শাশুড়ীরা জামাই বাড়ীতে থাকলে মেয়ের যে সন্মান বাঁচেনা। আরেকজন বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা। বিস্তারিতএই জনপদে
মিয়া নওশেরদুই কাকতাড়ুয়া ১ম কাকতাড়ুয়া: শেখ সাবরে যে আগেই মাইরা ফালায় নাই সেইডা আমার কাছে অবাক লাগে। মারলো ১৪ আগষ্ট রাতে। সন্ধ্যায়ই খবর পাইলাম মাইরা ফালাইবো। অবাক হইলাম তখনও বাঁইচা আছে বইলা। ২য় কাকতাড়ুয়া: আমিও কম অবাক হই নাই। আগেই কেনো মাইরা ফালায় নাই! বাঁচার কথা ছিলো না। ১ম কাকতাড়ুয়া: পিরথিবী সম্পর্কে কোনো ধরনা ছিলো না শেখ সাবের। এক্কেবারে ফাঁপা। টিএস এলিয়টের 'হ'লো ম্যান' কবিতাটা পড়েন নাই! ফাঁপা মানুষ। পুরোপুরি ভিতরটা খোলা। ফুঁ দিলে ভিতরে শুধু বাতাস, বুঝলেন। হাত দিয়ে লম্বা ফাপা খোল তৈরী করে দেখায়। ২য় কাকতাড়ুয়া: এইডা অবশ্য মাইনা নিতে পারলাম না। তয় কন, কইয়া যান। যুবক: (পাশে বসা)এইসব কি বলছেন আপনারা? ১ম কাকতাড়ুয়া: আরে শোনেন, আগে হুইনা লন, লিসন টু মি। তহনকার কৃষিমন্ত্রীরে সাংবাদিকরা জিগায়, কেমনে সার বানাইতে অয় জানেন? মন্ত্রী কয়, কই জানি না তো। আসলে ওর নেতা শেখ সাবও জানতো না। পুরোটা ফাঁপা। এক্কারে খোলা। আরে বাংলাদ্যাশে আজ পর্যন্ত একটা রিচার্স হইলো না! (এতোটা তাচ্ছিল্য দেখে যুবকের গা খিটমিট করে। বিরক্ত হয়ে ওঠে। ১ম কাকতাড়ুয়াকে তাই জিজ্ঞেস করে।) যুবক: আপনি বার বার 'শেখ সাব' বলছেন কেনো? ১ম কাকতাড়ুয়া: তাইলে কি কইতাম? যুবক: অন্তত তাঁর একটি নাম আছে, শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবও বলতে পারেন। কিম্বা মুজিব বা বঙ্গবন্ধু। 'শেখ সাব' তো অবমাননাকর। ১ম কাকতাড়ুয়া: কি কন আপনে আবল তাবল। আমার সাথে বেয়াদবী করেন! (যুবক ভাবে একজন ভদ্রলোকের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয় তাও জানেননা এই লেবসধারী কাকতাড়ুয়া; একজন রিক্সাওয়ালাকেও 'বেয়াদবি করছেন' বলার আগে তিনবার ভাবতে হয়। অথচ কি অবলীলায় বলে দিলেন 'আমার সাথে বেয়াদবী করেন।') যুবক: কি যে বলেন! আপনি রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ মানুষটির সাথে একের পর এক বেয়াদবী করে যাচ্ছে। তিনি ফাঁপা, তিনি 'হলো ম্যান' আর আপনি হলেন অসামন্য বুদ্ধিধর বাঙালী! ১ম কাকতাড়ুয়া: আপনাকে শিক্ষিত ভেবেছিলাম! যুবক: না ভাবলেও চলবে। যার অবদানের জন্যে বাংলাদেশের পাশপোর্ট হাতে এদেশে পাড়ি জমালেন, আগে তাকে সম্মান করুন। আমারটা না হলেও চলবে। ১ম কাকতাড়ুয়া: কয় কি বেয়াদব! ২য় কাকতাড়ুয়া: এই আপনারা চুপ করবেন! চুপ করুন তো। এখনই চুপ করুন। কাকতাড়ুয়ার গলা তখনও উঁচুতে।
|
|
Visit Counter
Contact Us