The Birth of BangladeshMay 19, 2010 প্রথম পাতা একখানা বইয়ের দাম আড়াই লক্ষ টাকা নিউজ৫২: বিশ্ব মাপের আইরিস ঔপন্যাসিক জেমস জয়েস নানা কারণে বিখ্যাত। তাঁর উপন্যাস ‘উইলিসিস’, ‘ফিনেগান ওয়েক’, ও ‘অ্যা পোর্ট্রের অফ দ্যা আর্টিস্ট এস এ ইয়াং ম্যান’ বিংশ শতাব্দীর সর্বাধিক আলোচিত গ্রন্থ। ‘ফিনেগান ওয়েক' উপন্যাসের একটি চ্যাপটারের নাম “অ্যানা লিভিয়া প্লুরাভেলি” যার অর্থ দাঁড়ায় নদী বেষ্টিত নারী। সম্প্রতি ৯৭ বসর বয়সী মার্কিন এক বৃদ্ধা, মারগারেট স্প্যানেল, লেখকের অটোগ্রাফ সহ এই অংশটুকুর আদি সংস্করণ উপহার হিসেবে দিয়েছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে, বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে যার স্থানীয় মূল্য ধরা হয়েছে সাড়ে তিন হাজার ডলার অর্থাৎ প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা। উল্লেখ্য, জেমস জয়েস শুধু ঔপন্যাসিকই নন, তিনি প্রচুর পরিমানে কবিতাও লিখেছেন। জয়েস বাইডেনের প্রিয় কবি জেনে মিস স্প্যানেল তাঁকে এই দুর্লভ বইটি উপহার দেন। বইয়ের হাট শাহবাগ আজিজ সুপার মার্কেটের স্বল্পপুঁজির প্রকাশক এবং বই দোকানিরা যারা ব্যবসায়ীক ক্ষতির চাপ এবং বেশি ভাড়ার দাবির মুখে শাহবাগ ছাড়েছিলেন, তারা এসে আশ্রয় নিয়েছেন কাঁটাবনের কনকর্ড এম্পোরিয়াম শপিং কমপ্লেক্সের বেজমেন্টে। সেখানেই আবার বইয়ের দোকান খুলেছেন। সেই বই-বাজারকে পরিচিত করতেই প্রতি শুক্রবার বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ওই প্রাঙ্গণে চলছে বইয়ের হাট; মিনি বইমেলা। প্রতিটি হাটেই থাকছে বইপ্রেমী, বইবান্ধব একজন কৃতীমানুষ। তাকে ঘিরেই শুরু হচ্ছে আড্ডা। চলছে প্রবন্ধ, নিবন্ধ, মননশীল, সৃজনশীল নানা বইয়ের বেচা-কেনা। ৩০ এপ্রিল ২০১০ থেকে শুরু হয়েছে এই বইয়ের হাট। (সূত্র: সাপ্তাহিক) আরো সংবাদ অর্থনীতি চীন হতে পারে বাংলাদেশের নতুন রফতানি গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্ব বেড়েই চলেছে কবিতা/সাহিত্য গুচ্ছ কবিতা/রেজানুর রহমান রেজা দু'টি কবিতা /মনসুর আজিজ কবিতা : অনুধাবন ও সংশোধন/মাহমুদুল হক সৈয়দ গল্প/মোজাফফর হোসেন ছড়া হাসানআল আব্দুল্লাহ'র একগুচ্ছ ছড়া পুরোনো সংখ্যা |
আমরা সবার কথা বলি
ইরানের বিরুদ্ধে বড়ো ধরণের নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করেছে ওবামা প্রশাসন
ইরানের বিরুদ্ধে বড়ো ধরনের নিষেধাজ্ঞার দিকে এগোচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পররাষ্টমন্ত্রী হিলারী কিন্টন গতকাল (১৮ মে, ২০১০) মার্কিন সিনেটে প্রস্তাবিত ড্রাফ্টের কথা জানান। তিনি আরো জানান যে এ ব্যাপারে ইতিমধ্যেই রাশিয়া ও চীন সহ বিশ্বের বেশ কিছু শক্তিশালী দেশের সমর্থন পাওয়া গেছে। ইরানের সাথে তুরষ্ক ও ব্রাজিলের পারমাণবিক ফুয়েল সংক্রান্ত যুক্তি সাক্ষরের একদিন পরে দেশটির বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করে ওবামা প্রসাশন। একই দিনে জাতিসঙ্ঘে নিযুক্ত মার্কিন অ্যাম্বাসেডর সুজ্যান রাইস প্রস্তাবটি ১০ অস্থায়ী কাউন্সিল সদস্যের কাছে হস্তান্তর করেন। মিস রাইস আশা প্রকাশ করেন যে কঠোর নিষেধাজ্ঞা ইরানকে তার পারমাণবিক পাওয়ার প্লান্ট সম্পর্কে আরো সতর্ক করবে। উল্লেখ্য ২০০৬ সালে ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসঙ্ঘের তিন দফা স্যাংশন প্রস্তাব পাশ করার পরও ইরান তার উইরেনিয়াম উৎপাদন কমায়নি। সম্প্রতি এর উৎপাদন আরো বৃদ্ধি বিশ্ব পরাশক্তির উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।(সূত্র: পিবিএস) শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুর প্রতিনিধির বরাত দিয়ে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার রিপোর্টে (১৯ মে, ২০১০) বলা হয়েছে যে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের সারাব মৌজায় জমি দখলের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকম লিমিটেডের পরিচালক ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনকে বিবাদী করে গাজীপুরের যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মামলা হয়েছে। রোববার ওই আদালতে মেসার্স লিবরা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রওশন আলম বাদী হয়ে ওই মামলা দায়ের করেছেন। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আশরাফুল হাসানকে ১নং বিবাদী, গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালক ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ২নং বিবাদী করা হয়েছে। বাদীর বরাত দিয়ে মামলার প্রধান আইনজীবী মোঃ পিয়ার আলী যুগান্তরকে জানান, ৭ মার্চ লোকজন নিয়ে বিবাদীরা বাদীর কেনা ১৫.৬০ একর সম্পত্তি দখলে যায়। এ ব্যাপারে লিবরা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রওশন আলম ওই সম্পত্তির দখল উদ্ধারের জন্য ১৬ মে গাজীপুরের যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মোকদ্দমাটি দায়ের করেছেন। ওই আদালতের বিচারক জয়শ্রী সমাদ্দার বিবাদীদের নামে সমন জারির আদেশ দেন। আগামী ১০ আগস্ট মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। উল্লেখ্য বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী (শান্তি, ২০০৬) অর্থনীতিবিদ ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে এধরনের মামলা এই প্রথম। নিউইয়র্কে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে মানব বন্ধন
এনওয়াইনিউজ৫২: ১৬ মে, ২০১০ রোববার, নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটস-এ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে এক বিশেষ মানব বন্ধনের আয়োজন করা হয়। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের আয়োজনে এই মানব বন্ধনে অংশ নেন লেখক, বুদ্ধিজীবী, শ্রমজীবী সহ নানা পেশার প্রবাসী নেতৃবৃন্দ। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে জন সচেতনতা সৃষ্টি, ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক পার্টি বন্ধ ঘোষণা ও যথাযুক্ত ইনভেস্টিগেশন এবং শুষ্ঠু বিচারের দাবীতে অতি-সত্বর রাজাকারদের গ্রেফতার ইত্যাদি বিষয়কে সামনে রেখে এই মানব বন্ধন করা হয়েছে। ৭৩ স্ট্রিট ও ব্রডওয়ের কর্নারে এস্টোরিয়া ফেডারেল ব্যাঙ্কের সামনে এই মানব বন্ধন কর্মসূচি শুরু হয় বিকাল ছয়টায়। যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, ইন্টারন্যাশনাল ক্যামপেইন এগেনস্ট জেনোসাইড এন্ড ওয়ার ক্রাইমস্ সহ বেশ কিছু সংগঠনও কর্মসুচিতে অংশ নেয়। বক্তৃতা করেন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। কাব্যগ্রন্থ প্রকাশপূর্ব অনুষ্ঠান
এনওয়াইনিউজ৫২: মাইনুল আমিন, নিউইয়র্কে বসবাস করছেন প্রায় এক যুগের অধিক কাল ধরে। নানা পেশায় কর্মরত থেকে এখন থিতু হয়েছেন বাড়ি নির্মাণ ও মেরামত শিল্পে। পাশাপাশি কবিতাও লিখছেন তিনি। স্থানীয় পত্রিকা দ্য নিউ চিত্রালী আয়োজনে ১৪ মে, শুক্রবার, ব্রুকলিনের জাফরান রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশপূর্ব অনুষ্ঠান। প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যাপক রাজীব হুমায়ূন, বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট লেখক বেলাল বেগ। সভাপতিত্ব করেন চিত্রালী সম্পাদক সুদীপ্ত দেব। শিল্পী আকা বাবুলের উপস্থাপনায় সুধীজনদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক হোসাইন কবির, কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ, লেখক সাইদ তারেক, নজরুল ইসলাম বাবুল ও আনোয়ার হোসেন সেলিম প্রমুখ। মাইনুল আমিন তাঁর একগুচ্ছ কবিতা পড়ে শোনান। অনুষ্ঠান শেষ হয় মুখরোচক নৈশ ভোজের ভেতর দিয়ে। স্বতন্ত্র কাব্যচিন্তাসঙ্গীতবিনোদন |
প্রকাশক: অনন্যা, প্রকাশকাল: ২০১০ রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথা
বেলাল বেগচীৎকার সংস্কৃতি বাংলাদেশের কাঁচা বাজারের চীৎকার ও বস্তি-সংস্কৃতির একটি মিশ্র ভাইরাস এখন মহামারি হয়ে ঘরে ঘরে, পাড়া মহল্লা, রাস্তাঘাট, ক্ষেতখামার, দোকানপাট, কলকারখানা, অফিস আদালত, টেলিফোন-মোবাইল, মিডিয়া, সিনেমা, টিভি-রেডিও, খেলার মাঠ এমন কি পার্লামেন্টকেও আক্রান্ত করেছে। প্রতিদিন বন্যার পানির মত লোক বাড়ছে বলে প্রতিদিনই কাজকর্মে যেমন চীৎকার বাড়ছে, তেমনি বেড়ে যাচ্ছে বেকার, ভিক্ষুক, হতদরিদ্রের ক্ষোভ ও চীৎকারের তীব্রতাও। অত্যাচারিত, লুন্ঠিত, বঞ্ছিতদের আর্তনাদ এখন আকাশ ফাটা চীৎকার হয়ে আল্লার আরশ ফাটিয়ে দিচ্ছে। বিস্তারিতএই জনপদে
অরণ্যফিল্ম রিভিউ কিয়োলস্কির ছবির সামনে বসে যাওয়া আমার কাছে এতটাই আনন্দের যে, ছবি শুরু হওয়ামাত্রই আমার মেজাজটা ফুরফুরে হয়ে যায়, আর যতক্ষণ ছবির সামনে বসে থাকি ততক্ষণ আমি ছবি ছাড়া অন্য কিছুর সাথে রিলেট করতে পারি না। কিন্তু, ব্যাপারটা তখনই বিপরীত হয়ে দাঁড়ায়, যখন তাঁর ছবি নিয়ে লিখতে বসি এবং প্রতিবারই কাজটা এত কঠিন হয়ে পড়ে যে, আমাকে ছবিটা আরও কয়েকবার দেখতে হয়। হয়ত মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতি তাঁর যে দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাকে ছোট ছোট নাটকীয়তার মাধ্যমে চমৎকারভাবে তুলে ধরার ব্যতিক্রমী কৌশলই এর জন্য দায়ী, যা আমাকে তার সবগুলো নির্মাণেই সমানভাবে আগ্রহী করে তোলে। তাই উনার ছবি নিয়ে লেখার সময় খুব সচেতন থাকি এজন্য যে, কিয়োলস্কি মানেই আলাদা রকমের চিত্রনাট্য, মেদবর্জিত পরিপাটি সংলাপ, ক্যামেরার শৈলী এবং শতভাগ মনোযোগ দাবী করা। বিস্তারিত |