শুভ নববর্ষ, ১৪১৭ April 21, 2010 প্রধান সংবাদ এনওয়াইনিউকজ৫২ ডট কম-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ২০০৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ইনকাম ৫.৫ মিলিয়ন ডলার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছে বিএনপি! নিউইয়র্ক উদীচীর বর্ষবরণ নববর্ষের দিন বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড আরো সংবাদ সাউথ জার্সিতে বর্ষবরন আটলান্টিক সিটি, আকবর হোসেন: ১৪ এপ্রিল, বুধবার বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সির উদ্যোগে আটলান্টিক সিটির কোয়ালিটি হোটেলের বলরুমে ভিন্ন আমেজে হয়ে গেল ১ বৈশাখ ১৪১৭ বর্ষবরন অনুষ্ঠান। এসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সামছুদ্দীন মাহমুদের সার্বিক পরিচালনায় এবং তথ্য সম্পাদক ফারুক তালুকদারের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের উদ্ভোধন করেন এসোসিয়েশন এর সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবুল এবং সাধারন সম্পাদক নুরুন্নবী চৌধরী শামীম। ভায়োলিনের সূরে জাতীয় সংগীত বাজিয়ে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব শুরু করেন আবীর। বৈশাখের নৃত্য পরিবেশন করেন আরুশা, সামিতা, শিশুশিল্পী মাহী ও পুরবী। সংগীত পরিবেশন করেন গোলাম মোস্তফা, শিলা আজিজ, ইকবাল কাফি, নিগার সুলতানা ও বাধন। আফসানা আনজুমের পরিচালনায় ফ্যাশন শোতে অংশ নেয় নাজিফা, মাহী, সামিতা, অন্বী, ইরশিয়া ও রিমু। সংগীত পরিবেশন করেন নিউইয়র্কের শিল্পী সোমা। ঐতিহ্যবাহী পান্তা ইলিশ ও শুটকী ভর্তা দিয়ে উপস্থিত সবাইকে আপ্যায়ন করা হয়। আটলানটায় ঘুড়ি উৎসব আটলাণটা/জর্জিয়া: ১১ এপ্রিল, রবিবার, প্রথম বারের মত আটলাণটায় অনুষ্ঠিত হয় কাইট ফেস্টিভল বা ঘুড়ি প্রতিযোগীতা। স্থানীয় মেঘনা ট্রেভেলস আয়ো্জিত এই প্রতিষোগীতায় ৪৬ জন প্রতিযোগী অংশ নেন।রকমারী ডিজাইনের বর্ণিল ঘুড়ীতে আকাশ ছেয়ে যায়।শত শত নারী পুরুষ ও শিশু কিশোর অনুষ্ঠনটি উপভোগ করেন।সর্বমোট ১২ টি ঘুড়ী কেটে প্রথম পুরস্কার জিতে নেন জনাব আছিফ। ৫টি ঘুড়ি কেটে ২য় পুরস্কার পান জনাব । প্রতয়োগিতায় ৩য় হন জনাব মুরাদ। আয়োজক সংগঠনের পক্ষ থেকে নূর জিননাহ সবাইকে ধন্যবাদ ঞ্জাপন করেন। এনওয়াইনিউজ৫২ ডট কম সম্পাদকের ভ্রাতৃ বিয়োগ
|
আমরা সবার কথা বলি
সর্বশেষ: ঢাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে পুলিশ অফিসার নিহত
ঢাকা, দিপু সিকদার: এবার খোদ রাজধানীতে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করলো বংশাল থানার অপারেশন্স অফিসার গৌতম রায়কে। মঙ্গলবার গভীর রাতে বাসায় ফেরার আগে ধোলাইখাল এলাকায় তিনি নিহত হন। এ সময় তার বন্ধু ধোলাইখালের গাড়ী পাটর্স ব্যবসায়ী শামীমও গুলিতে আহত হয়েছেন। শামীম এনওয়াইনিউজ৫২ ডট কমের কাছে ঘটনার বর্ননা দিতে গিয়ে বলেন, নিহত পুলিশ কর্মকর্তা গৌতম তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। প্রতিদিন তিনি ডিউটি সেরে বাসায় ফেরার আগে তার সঙ্গে সময় কাটাতেন। এ দিনও বাংলাদেশ সময় রাত দুইটায় আজম নামে তাদের আরেক বন্ধুর গাড়ীতে ধোলাইখাল আসেন। শামীম জানান, গৌতম একটি গাড়ী কিনতে চেয়েছিলেন। একটি মাইক্রোবাসও পছন্দ করেছিলেন তিনি। গাড়ীটি দেখার জন্যে তারা পায়ে হেটে কিছুদূর যান। এ সময় সেখানে তিন যুবকের চলাফেরায় অফিসার গৌতম রায়ের সন্দেহ হলে তিনি ওদের সার্চ করতে চাইলে ওরা পুলিশ কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সন্ত্রাসীদের গুলিতে লুটিয়ে পড়েন গৌতম রায়। গুলিবিদ্ধ হন শামীমও। তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার গৌতম রায়কে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পর ডিসি, এডিসিসহ ওই জোনের কর্মকর্তারা হাসপাতালে ছুটে যান। তবে আশ্চর্যের বিষয় এতবড় ঘটনার কথা জানলেও ভোর সাতটা পর্যন্ত পুলিশের কোন শীর্ষ কর্মকর্তা কিংবা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের কোন কর্মকর্তাই হাসপাতালে যাননি। ঘটনার রহস্য উন্মোচনে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে। এনওয়াইনিউকজ৫২ ডট কম-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
নিউজ৫২: ১৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় উডহেভেনে পত্রিকার নিজস্ব অফিসে এনওয়াইনিউজ ডট কম ইন্টারনেট পত্রিকার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন দুই বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা; নাইমুর রহমান ও শফি চৌধুরী। প্রজেকটরের সাহায্যে উপস্থিত অতিথিবৃদ্ধকে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ পত্রিকার বিভিন্ন অংশ মাউসের ক্লিকের মাধ্যমে ঘুরিয়ে দেখান। এর আগে বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নিতে অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন তমিজ উদ্দীন লোদী ও নাজনীন সীমন। আবৃত্তিকার ফারুক ফয়সল আবৃত্তি করেন হাসানআল আব্দুল্লাহর সদ্য প্রকাশিত 'নির্বাচিত কবিতা' থেকে, আবু রায়হানের 'বৈশাখের পুঁথি' পড়ে শোনান মিজানুর রহমান বিপ্লব। প্রবন্ধ পাঠ করেন শিল্পী আকা বাবুল। কৌতুক পরিবেশন করেন আবু রায়হান। কেক কাটার মাধ্যমে নতুন পত্রিকার জন্ম ও বাংলা ১৪১৭ সালকে বরণ করে নেয়া হয়। সান্ধ্য ভোজ শেষে সাঙ্কৃতিক অনুষ্ঠান পর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করেন শফি চৌধুরী, আব্দুল ফাত্তাহ, জাকিয়া আখতার জলী, সাকিনা ডেনী ও শহীদুল সরকার। উল্লেখ্য ১লা বৈশাখ এনওয়াইনিউজ৫২ ডট কম ইন্টারনেটে প্রাথমিক ভাবে আপলোড করা হয়। পত্রিকাটি সম্পাদনা করছেন ভূঁইয়া আহসান হাবীব। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দিপু সিকদার। ২০০৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ইনকাম ৫.৫ মিলিয়ন ডলার
২০০৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ৫.৫ মিলিয়ন ডলার আয় কারেছেন। এই অর্থের সিংহভাগ এসেছে তাঁর বই বিক্রি থেকে। তাছাড়া একই বছর তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্যে পান ১.৪ মিলিয়ন ডলার, যা তিনি চারটি সংস্থাকে দান করে দিয়েছেন। তবে ২০০৯ সালের ইনকাম টাক্স রিটার্ন-এ নোবেল পুরস্কারের অর্থ তার আয় হিসেবে দেখানো হয়নি, কারণ ওই টাকা সরাসরি দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে চলে যায়। এছাড়াও একই বছর ওবামা ফ্যামিলি তিন লক্ষ ২৯ হাজার ডলার বিভিন্ন সংস্থাকে অনুদান দিয়েছে।(সূত্র: এএম নিউজ) যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছে বিএনপি!
ঢাকা, এপ্রিল ১৭: যুদ্ধাপরাধ বিচারের 'বিপক্ষে' অবস্থান নিচ্ছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি! তবে সরাসরি নয়, 'পরোক্ষভাবে' এবং কিছুটা 'কৌশলে'। রাজনৈতিক কারণে 'প্রকাশ্যে' যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা না করলেও কৌশলী ভূমিকা নিয়ে 'বিচার প্রক্রিয়া' অর্থাৎ 'ট্রাইব্যুনালের বৈধতা' নিয়ে প্রশ্ন তুলছে দলটি। মুখে 'প্রকৃত' যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বললেও প্রকৃতপক্ষে 'রাজনৈতিক স্বার্থে' ভেতরে ভেতরে দলটি এই বিচারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বিএনপি নেতাদের ভাষায়, 'স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে মহাজোট সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে 'ঘায়েল' করার কৌশল নিয়েছে'। অবশ্য 'স্পর্শকাতর' এই ইস্যুতে দলের ভেতর কিছুটা দ্বিধাবিভক্তিও রয়েছে। সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অধিকাংশ নেতা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে। কিন্তু দলের 'চেইন অব কমান্ড' রক্ষার স্বার্থে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না তারা। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ দাবি করছেন, বিএনপি 'প্রকৃত' যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে নয়। তবে তার মতে, যে আইনে যুদ্ধাপরাধের বিচার হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। এতে আত্মপক্ষ সমর্থন করার কোনো সুযোগ থাকছে না। তিনি মনে করেন, এই আইনের মাধ্যমে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হবে। (সুত্র: দৈনিক সমকাল) নিউইয়র্ক উদীচীর বর্ষবরণ
নিউইয়র্ক, নিউজ৫২: ছাত্র-শিক্ষক, অভিভাবক ও সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ ও স্বতস্ফুর্ত উপস্থিতির ভেতর দিয়ে রোববার, ১৮ এপ্রিল নিউইয়র্ক উদীচী স্কুল “পহেলা বৈশাখ ১৪১৭” উদযাপন করলো। অনুষ্ঠানটি তিন ভাগে বিভক্ত ছিলো: পিঠা আপ্যায়ন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও জলখাবর। সাস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি সাজানো ছিলো সঙ্গীত, নৃত্য, আবৃত্তি, যেমন-খুশী সাজো ও কৌতুক দিয়ে। স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের মনমাতানো উপস্থাপনায় উপস্থিত হলভর্তি দশক মুগ্ধ হয়েছেন। এই পর্বের শেষ ভাগে শহীদ উদ্দীনের সরস কৌতুক মুর্হূমুহু করতালি আর হাসির স্রোত তুলেছিলো হলরুমে। “এই পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন অনুষ্ঠানটি শুধুমাত্র উদীচীর নয়, নিউইয়র্কের বাঙালীদের বাৎসরিক উৎসবে পরিণত হয়েছে,” এক ইমেল বার্তায় স্কুলের প্রিন্সিপল জীবন বিশ্বাস নিউজ৫২-কে জানান। প্রাণবন্ত এই অনুষ্ঠানের জলখাবর পর্বও ছিলো উপভোগ্য। নববর্ষের দিন বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড
ঢাকা: দুই মাস ধরে বিদ্যুৎ ভোগান্তির পর পহেলা বৈশাখ দেশবাসী জন্যে ছিলো একটি সুখের দিন । রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতে। ১৯৭২ সালে পিডিবি সৃষ্টির পর সর্বোচ্চ চার হাজার ৬০৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে এ দিন। সংকটের পর বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য এটি ছিল স্বস্তির সংবাদ। চরম লোডশেডিংয়ে হাঁপিয়ে ওঠা দেশবাসীও বুধবার ভোগান্তিমুক্ত সময় পার করেছে। রেকর্ড উৎপাদনের পাশাপাশি বুধবার এক দিনের জন্য হলেও বিদ্যুতের দুঃসহ ভোগান্তি থেকে রেহাই মিলেছিল রাজধানীবাসীর। দেড় মাস ধরে দিনে-রাতের অর্ধেকের বেশি সময় চরম বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে বাংলা বছরের প্রথম দিনটি ছিল একেবারেই ব্যতিক্রম। ঢাকাসহ বেশির ভাগ স্থানে বিদ্যুতের ভেল্কিবাজি বন্ধ ছিল। তবে নগরবাসীর স্বস্তি খুব বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ক্রমে সেই পুরনো অবস্থা ফিরতে শুরু করেছে। বাড়তে শুরু করেছে নগরবাসীর আফসোসও। হায়! বছরের প্রতিটি দিন যদি নববর্ষের মতো হতো। নতুন বছর উদযাপনের পাশাপাশি ঘুরে-ফিরে এমন আলোচনা হয়েছে বাসায় বাসায়। (সুত্র: কালের কণ্ঠ ও ইন্টারনেট) |
রক্তে কেনা স্বাধীনতা
Watch more videos কিসের এতো কথা
বেলাল বেগরবীন্দ্রনাথের ‘দেবতার অভিশাপ’ শীর্ষক কবিতায় আমরা এক তীর্থযাত্রী মায়ের সাক্ষাৎ পাই। কষ্টসাধ্য এ তীর্থ যাত্রালগ্নে সংগে যেতে ছোট ছেলেটি নাছোড় বায়না ধরে । নানাভাবে বোঝাতে চেষ্টা করে মা। ছেলেটি ট্যাঁ ট্যাঁ করতেই থাকে। অতীষ্ট মা অবশেষে দেবতার অভিশাপ চেয়ে ছেলেটিকে সংগে নিতে বাধ্য হয়। নদীপথে যাত্রার এক সময়ে ঝড়ে নৌকাডুবিতে ছেলেটির সলিল সমাধি হয়। মা তখন দেবতাকে তিরস্কার জানিয়ে বলে, এ তুমি কেমন দেবতা যে মায়ের মন বুঝ না।বিস্তারিতএই জনপদে
মিয়া নওশেরআল আমিন দু’বছর হলো নিউইয়র্কে এসেছেন। কুষ্টিয়া সরকারী কলেজে বিকম পড়তেন। এরই মাঝে ভগ্যের চাকা অন্যদিকে ঘুরে যায় ডিভি লটারির মাধ্যমে। বললেন, “লেখাপড়া করার সময় কই? সপ্তাহে ছয়দিন কাজ করি। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই খাটুনির পর বাসায় ফিরে তেমন আর কিছু করতে মন চায় না।” ১৫ স্ট্রিট ও ইউনিয়ন স্কয়ার ইস্টের কর্নারে আল আমিনের ভ্রাম্যমান ফলের দোকান। “এখানে দু’দিন এবং অন্য আরেক জা’গায় চারদিন কাজ করি,” জানালেন তিনি। বললাম, “তারপরেও একটু কষ্ট করে লেখাপড়াটা শেষ করতে পারলে হয়তো ভালো একটা চাকরী পেয়ে যাবেন।”বাতাসে শীতের লেশ মাত্র না থাকলেও গরম কাপড়ে তার আপাদ মস্তক ঢাকা। জ্যাকেটের হুট তুলে দিয়েছেন। বললাম, “একটা ছবি নিতে পারি?” অনুমতি দিলেন। “তাহলে হুটটা একটু সরান,” স্মিত হেসে বললাম। ম্যানহাটেনের রাস্তায় ফলের কার্ট মানেই এখন বাঙালীদের ব্যবসা। আল আমিনের অবশ্য এই ব্যাবসা নিজের নয়। মালিকের কাজ করেন। মালিকও বাঙালী, গোপলগঞ্জের বসির মিয়া। বসির মিয়া বছর বিশেক এদেশে। গ্রামের বাড়িতে স্কুল শিক্ষক বসির মিয়া এই ব্যবসায় এসেছেন প্রায় দশ বছর আগে। এখন তিনি একাধিক কার্টের মালিক। বাড়িও কিনেছেন, আছে দামি গাড়ি। বললেন, “ফল বিক্রি করি কারণ, এ কাজে পয়সা আছে। আছে সৎ পথে উপর্জনের নিশ্চয়তা।” |
Visit Counter
Contact Us